দশমীতে আকণ্ঠ মদ্যপান শেষে আগামিকাল অফিস! হ্যাংওভার কাটাতে ভরসা থাকুক পাঁচটি উপায়ে

Last Updated:
দশমীতেও একইভাবে মদ্যপান শেষে ভোররাতে ঘুম। ফলে অবধারিত ভাবে আগামিকাল সকালে কাটতেই চাইবে না হ্যাংওভার। কিন্তু, আগামিকাল থেকেই অফিস! সেক্ষেত্রে চা-কফির উপরে ভরসা না করাই ভাল। কারণ এই পানীয় আপনার শরীর আরও ডিহাইড্রেট করে দেবে। সেই জন্য রইল কিছু ঘরোয়া টোটকা।
1/7
ভয়ঙ্কর ঘটনা
টানা চারদিন ঠাকুর দেখেছেন, নবমীর রাতে বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি হয়েছে। চলেছে খাওয়াদাওয়া দেদার মদ্যপান। দশমীতেও একইভাবে মদ্যপান শেষে ভোররাতে ঘুম। ফলে অবধারিত ভাবে আগামিকাল সকালে কাটতেই চাইবে না হ্যাংওভার।
advertisement
2/7
ভয়ঙ্কর ঘটনা
কিন্তু, আগামিকাল থেকেই অফিস! সেক্ষেত্রে চা-কফির উপরে ভরসা না করাই ভাল। কারণ এই পানীয় আপনার শরীর আরও ডিহাইড্রেট করে দেবে। সেই জন্য রইল কিছু ঘরোয়া টোটকা।
advertisement
3/7
স্নানের সময় মূত্রত্যাগের বদ অভ্যাস কিন্তু অনেকেরই আছে৷ তবে চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মহিলা এবং পুরুষ- উভয়ের জন্যই এটি ক্ষতিকর৷
১) নেশা কাটাতে প্রথমে ঠাণ্ডা জলে স্নান করে নিতে পারেন। এটাই সবচেয়ে কার্যকরী উপায়।
advertisement
4/7
একাধিক পুষ্টিগুণে ভরপুর কলাতেও ভিটামিন-B12 রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। তাই কলা যেকোনও বয়সীদের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী।
২) এ ছাড়াও কলা খেয়ে নিতে পারেন। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে, যা শরীরে মিনারেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মদ্যপান করে পেটের সমস্যা হলে সেটাও ঠিক করে দিতে পারে কলা।
advertisement
5/7
নারকেল জল: নারকেল জল শরীরের পিএইচ স্তর ঠিক রাখতে সাহায্য করে। সকালে এক গ্লাস নারকেল জল খেলে পেট ঠান্ডা থাকে ও জ্বালা কমে। এটি ডিহাইড্রেশনও দূর করে, যা অনেক সময় অ্যাসিডিটির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
৩) মদ্যপানের পরে শরীরে জলের ঘাটতি তৈরি হয়। তাই শরীর আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। এই সময়ে ডাবের জল খেতে পারেন। ডাবের জলে ইলেক্ট্রোলাইট রয়েছে, যা শরীরে আর্দ্রতা জোগায়। এতে যেমন নেশা কাটে, তেমনই ক্লান্তি দূর হয়।
advertisement
6/7
সারা বিশ্ব জুড়েই পাউরুটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচলিত খাবার৷ বিশেষ করে প্রাতরাশ এবং দিনের অন্য সময়ে টিফিন হিসেবে ভারতে খুবই পরিচিত পাউরুটি৷
৪) যদি আকণ্ঠ মদ্যপান করেন এবং মদ্যপানের অভ্যাস একেবারেই না থাকে তবে তাঁদের পরের দিন বেশি কষ্ট হয়। সেক্ষেত্রে আপনি পাউরুটি জাতীয় কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে দেখতে পারেন।
advertisement
7/7
পর্যাপ্ত জল খান-- পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেলে শরীরে দূষিত পদার্থ জমতে পারে না। তাই মুখের ফোলা ভাব অনেকটাই কমে যায়।
৫) মদ্যপানের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। এতে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয় না এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে অ্যালকোহল বেরিয়ে যায়। এতে নেশা কম হয়। এ ছাড়া নেশা কাটাতে ডিম খেতে পারেন। ডিমের মধ্যে প্রোটিন ও অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে, যা লিভার থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement