Work Life Balance: অফিসে কাজও হবে, জীবনে থাকবে 'মস্তি'! ইনফোসিসের মতো বড় IT কোম্পানি দিচ্ছে বিশেষ সুযোগ
- Published by:Pooja Basu
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, সংস্থার কর্মচারীরা কতক্ষণ অফিসে সময় কাটাচ্ছেন, তা নিয়ে মানবসম্পদ বিভাগের তরফে নজরদারি চালানো হচ্ছে।
একটা সুস্থ ওয়ার্ক-লাইফ ব্যালেন্স বজায় রাখার জন্য জোর দিচ্ছে টেক জায়ান্ট ইনফোসিস। এর জন্য একটি ইন্টারনাল ক্যাম্পেন চালাচ্ছে তারা। ইকোনমিক টাইমস-এর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, সংস্থার কর্মচারীরা কতক্ষণ অফিসে সময় কাটাচ্ছেন, তা নিয়ে মানবসম্পদ বিভাগের তরফে নজরদারি চালানো হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, শুধুমাত্র কাজের সময়টুকুতেই কাজ করার জন্য আহ্বানও জানানো হয়েছে। বিশেষ করে যাঁরা দূর থেকে কাজ করেন বা রিমোট ওয়ার্ক করেন, তাঁদের জন্য তো বটেই!
advertisement
যাঁরা নিয়মিত কাজের সময় না মেনে আরও বেশি সময় ধরে কাজ করছেন, সেই সমস্ত কর্মচারীদের ইমেল পাঠাচ্ছে ইনফোসিস। তাঁদের নিয়মিত কাজের সময় মেনে কাজ করার পাশাপাশি নিজেদের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ইমেলে ছিল কিছু তথ্য। যেমন - রিমোটলি কত দিন কাজ করা হয়েছে, মোট কত ঘণ্টা কাজ হয়েছে এবং দৈনিক গড়ে কত সময় কাজ হয়েছে। সেই সঙ্গে এ-ও বলা হয়েছে যে, কর্মী আগের মাসে সংস্থার নিয়মিত কাজের বাইরে গিয়ে গড়ে কত সময় বেশি কাজ করেছেন।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
কর্মস্থলের চাপ: ইনফোসিসে রয়েছেন প্রায় ৩২৩,৫০০ জন কর্মচারী। ET-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ নাগাদ সংস্থার রিটার্ন-টু-অফিস পলিসিতে বলা হয়েছিল যে, প্রতি মাসে কর্মীদের অন্তত ১০ দিন অফিসে গিয়ে কাজ করতে হবে। কর্মক্ষেত্রের চাপ এবং দুর্বল জীবনযাত্রার কারণে তরুণ কর্মীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে পড়ছে। বিশেষ করে তাঁদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ছে। এহেন কিছু প্রতিবেদন প্রকাশ্যে আসার পর সংস্থার এমন পদক্ষেপ।
advertisement
এপ্রিল মাসে এই বিষয়টিকে রাজ্য সভায় উত্থাপন করা হয়েছিল। যেখানে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে নিজেই কাজের জায়গার চাপের নমুনা তুলে ধরেছিলেন। আর তা কমানোর জন্য কী কী পদক্ষেপ বিবেচনা করা হচ্ছে, সেই বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী (শ্রম ও কর্মসংস্থান) শোভা কারান্দলাজে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন যে, কাজের সময় রাজ্যের আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।