Day out in Hooghly: শীতের ছুটিতে ডে আউটের প্ল্যান? কলকাতার খুব কাছে হুগলির এই ৬ স্পট অবশ্যই ঘুরে আসুন
- Reported by:RAHI HALDAR
- news18 bangla
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Tourist Destination: শীত পড়তেই ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা বেড়িয়ে পড়েন ঘুরতে। তবে কাজের ব্যস্ততায় কাছাকাছি বেড়ানোর জায়গাই মানুষের পছন্দ। একদিনের ডে আউটের জন্য হুগলির এই জায়গাগুলো বেস্ট।
advertisement
advertisement
*শীতের দুপুরে ঘোরার জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি ইসলামিক স্থাপত্য যা দেখতে মানুষজন ভিড় জমান সেটি হল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া মসজিদ। ১৮৪১ সালে মুহম্মদ মহসীন নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে শেষ করেছিলেন। ভবনটি দোতলা যার প্রবেশদ্বারের উপরে একটি দীর্ঘ ঘড়ির টাওয়ার রয়েছে। মসজিদে দেওয়ালে খোদাই করা জটিল নকশা এবং পাঠ্য রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরটি*শীতের দুপুরে ঘোরার জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি ইসলামিক স্থাপত্য যা দেখতে মানুষজন ভিড় জমান সেটি হল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া মসজিদ। ১৮৪১ সালে মুহম্মদ মহসীন নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে শেষ করেছিলেন। ভবনটি দোতলা যার প্রবেশদ্বারের উপরে একটি দীর্ঘ ঘড়ির টাওয়ার রয়েছে। মসজিদে দেওয়ালে খোদাই করা জটিল নকশা এবং পাঠ্য রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরটি মার্বেল, মোমবাতি এবং ঝুলন্ত লণ্ঠন দ্বারা সজ্জিত। যা নজর কাড়ে ভ্রমণার্থীদের।
<div class=
advertisement
advertisement
*ত্রিবেনীর হংসেশ্বরী মন্দির, রাজা নৃসিংহদেব ১৭৯৯ খ্রিষ্টাব্দে হংসেশ্বরী কালীমন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন এবং তার মৃত্যুর পর ১৮১৪ খ্রিষ্টাব্দে তার বিধবা পত্নী রানি শঙ্করী মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন করেন। এই মন্দিরে ১৩ রত্ন ও মিনার প্রতিটি প্রস্ফুটিত পদ্মের ন্যায় নির্মিত মন্দিরের গর্ভগৃহের উচ্চতা ৭০ ফুট। বিশেষ স্থাপত্যের জন্য ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এই মন্দির বিশেষ পছন্দের।
advertisement
*ডুপ্লেইকস প্যালেস একটি নিদর্শন এবং স্থাপত্য বিস্ময়কর জিনিস যা ১৭৪০-র দশকে চন্দননগরের প্রাক্তন রাজ্যপাল জোসেফ ফ্রাঙ্কোইস ডুপলিক্সের আবাসিক প্রাসাদ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। বর্তমানে এই প্রাসাদ পরিণত হয়েছে একটি মিউজিয়ামে। যেখানে গেলে চন্দননগরের ফরাসি উপনিবেশ ও তৎকালীন ফরাসডাঙা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য, ছবি ও নিদর্শন পাওয়া যাবে।
advertisement






