Day out in Hooghly: শীতের ছুটিতে ডে আউটের প্ল্যান? কলকাতার খুব কাছে হুগলির এই ৬ স্পট অবশ্যই ঘুরে আসুন

Last Updated:
Tourist Destination: শীত পড়তেই ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা বেড়িয়ে পড়েন ঘুরতে। তবে কাজের ব্যস্ততায় কাছাকাছি বেড়ানোর জায়গাই মানুষের পছন্দ। একদিনের ডে আউটের জন্য হুগলির এই জায়গাগুলো বেস্ট।
1/7
*শীত পড়তেই ভ্রমণপিপাসু মানুষেরা বেড়িয়ে পড়েন ঘুরতে। তবে কাজের ব্যস্ততায় কাছাকাছি বেড়ানোর জায়গাই মানুষের পছন্দ। একদিনের ডে আউটের জন্য হুগলির এই জায়গা গুলো বেস্ট।
*শীত পড়তেই ভ্রমণপিপাসু মানুষেরা বেড়িয়ে পড়েন ঘুরতে। তবে কাজের ব্যস্ততায় কাছাকাছি বেড়ানোর জায়গাই মানুষের পছন্দ। একদিনের ডে আউটের জন্য হুগলির এই জায়গা গুলো বেস্ট।
advertisement
2/7
*হুগলির কোন্নগরে রয়েছে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগানবাড়ি। সম্প্রতি এই বাগানবাড়ি থেকে পুনঃসংস্কার করে খুলে দেওয়া হয়েছে, সাধারণ মানুষের জন্য। প্রতিদিন প্রায় বহু সংখ্যক মানুষ তারা আসেন এই অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি দেখতে।
*হুগলির কোন্নগরে রয়েছে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগানবাড়ি। সম্প্রতি এই বাগানবাড়ি থেকে পুনঃসংস্কার করে খুলে দেওয়া হয়েছে, সাধারণ মানুষের জন্য। প্রতিদিন প্রায় বহু সংখ্যক মানুষ তারা আসেন এই অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি দেখতে।
advertisement
3/7
*শীতের দুপুরে ঘোরার জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি ইসলামিক স্থাপত্য যা দেখতে মানুষজন ভিড় জমান সেটি হল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া মসজিদ। ১৮৪১ সালে মুহম্মদ মহসীন নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে শেষ করেছিলেন। ভবনটি দোতলা যার প্রবেশদ্বারের উপরে একটি দীর্ঘ ঘড়ির টাওয়ার রয়েছে। মসজিদে দেওয়ালে খোদাই করা জটিল নকশা এবং পাঠ্য রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরটি*শীতের দুপুরে ঘোরার জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি ইসলামিক স্থাপত্য যা দেখতে মানুষজন ভিড় জমান সেটি হল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া মসজিদ। ১৮৪১ সালে মুহম্মদ মহসীন নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে শেষ করেছিলেন। ভবনটি দোতলা যার প্রবেশদ্বারের উপরে একটি দীর্ঘ ঘড়ির টাওয়ার রয়েছে। মসজিদে দেওয়ালে খোদাই করা জটিল নকশা এবং পাঠ্য রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরটি মার্বেল, মোমবাতি এবং ঝুলন্ত লণ্ঠন দ্বারা সজ্জিত। যা নজর কাড়ে ভ্রমণার্থীদের।
<div class=
*শীতের দুপুরে ঘোরার জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি ইসলামিক স্থাপত্য যা দেখতে মানুষজন ভিড় জমান সেটি হল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া মসজিদ। ১৮৪১ সালে মুহম্মদ মহসীন নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে শেষ করেছিলেন। ভবনটি দোতলা যার প্রবেশদ্বারের উপরে একটি দীর্ঘ ঘড়ির টাওয়ার রয়েছে। মসজিদে দেওয়ালে খোদাই করা জটিল নকশা এবং পাঠ্য রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরটি*শীতের দুপুরে ঘোরার জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি ইসলামিক স্থাপত্য যা দেখতে মানুষজন ভিড় জমান সেটি হল চুঁচুড়ার ইমামবাড়া মসজিদ। ১৮৪১ সালে মুহম্মদ মহসীন নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে শেষ করেছিলেন। ভবনটি দোতলা যার প্রবেশদ্বারের উপরে একটি দীর্ঘ ঘড়ির টাওয়ার রয়েছে। মসজিদে দেওয়ালে খোদাই করা জটিল নকশা এবং পাঠ্য রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরটি মার্বেল, মোমবাতি এবং ঝুলন্ত লণ্ঠন দ্বারা সজ্জিত। যা নজর কাড়ে ভ্রমণার্থীদের। <div class=
advertisement
4/7
*ব্যান্ডেল গির্জা বা ব্যান্ডেল চার্চ পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম খ্রিষ্টান গির্জাগুলির একটি। এই গির্জার নাম দ্য ব্যাসিলিকা অফ দ্য হোলি-রোসারি, ব্যান্ডেল। ১৬৬০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ নির্মিত এই গির্জাটি। ডিসেম্বর মাস পরতেই ক্রিসমাসের আগে ও পরে বহু মানুষ ঘুরতে আসেন এই গির্জায়।
*ব্যান্ডেল গির্জা বা ব্যান্ডেল চার্চ পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম খ্রিষ্টান গির্জাগুলির একটি। এই গির্জার নাম দ্য ব্যাসিলিকা অফ দ্য হোলি-রোসারি, ব্যান্ডেল। ১৬৬০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ নির্মিত এই গির্জাটি। ডিসেম্বর মাস পরতেই ক্রিসমাসের আগে ও পরে বহু মানুষ ঘুরতে আসেন এই গির্জায়।
advertisement
5/7
*ত্রিবেনীর হংসেশ্বরী মন্দির, রাজা নৃসিংহদেব ১৭৯৯ খ্রিষ্টাব্দে হংসেশ্বরী কালীমন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন এবং তার মৃত্যুর পর ১৮১৪ খ্রিষ্টাব্দে তার বিধবা পত্নী রানি শঙ্করী মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন করেন। এই মন্দিরে ১৩ রত্ন ও মিনার প্রতিটি প্রস্ফুটিত পদ্মের ন্যায় নির্মিত মন্দিরের গর্ভগৃহের উচ্চতা ৭০ ফুট। বিশেষ স্থাপত্যের জন্য ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এই মন্দির বিশেষ পছন্দের।
*ত্রিবেনীর হংসেশ্বরী মন্দির, রাজা নৃসিংহদেব ১৭৯৯ খ্রিষ্টাব্দে হংসেশ্বরী কালীমন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন এবং তার মৃত্যুর পর ১৮১৪ খ্রিষ্টাব্দে তার বিধবা পত্নী রানি শঙ্করী মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন করেন। এই মন্দিরে ১৩ রত্ন ও মিনার প্রতিটি প্রস্ফুটিত পদ্মের ন্যায় নির্মিত মন্দিরের গর্ভগৃহের উচ্চতা ৭০ ফুট। বিশেষ স্থাপত্যের জন্য ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এই মন্দির বিশেষ পছন্দের।
advertisement
6/7
*ডুপ্লেইকস প্যালেস একটি নিদর্শন এবং স্থাপত্য বিস্ময়কর জিনিস যা ১৭৪০-র দশকে চন্দননগরের প্রাক্তন রাজ্যপাল জোসেফ ফ্রাঙ্কোইস ডুপলিক্সের আবাসিক প্রাসাদ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। বর্তমানে এই প্রাসাদ পরিণত হয়েছে একটি মিউজিয়ামে। যেখানে গেলে চন্দননগরের ফরাসি উপনিবেশ ও তৎকালীন ফরাসডাঙা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য, ছবি ও নিদর্শন পাওয়া যাবে।
*ডুপ্লেইকস প্যালেস একটি নিদর্শন এবং স্থাপত্য বিস্ময়কর জিনিস যা ১৭৪০-র দশকে চন্দননগরের প্রাক্তন রাজ্যপাল জোসেফ ফ্রাঙ্কোইস ডুপলিক্সের আবাসিক প্রাসাদ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। বর্তমানে এই প্রাসাদ পরিণত হয়েছে একটি মিউজিয়ামে। যেখানে গেলে চন্দননগরের ফরাসি উপনিবেশ ও তৎকালীন ফরাসডাঙা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য, ছবি ও নিদর্শন পাওয়া যাবে।
advertisement
7/7
*যদি কেউ মনে করেন একদিন হাতে সময় আছে এবং সেখানে থেকে আপনারা দিনটিকে রাজকীয়ভাবে উপভোগ করতে চান তাহলে সবথেকে পছন্দের জায়গা হবে হুগলির খন্নানের ইটাচুনা রাজবাড়ি। একদিনে রাজকীয় স্বাদ নেওয়ার জন্য ভ্রমণপিপাসু মানুষদের আদর্শ জায়গা।
*যদি কেউ মনে করেন একদিন হাতে সময় আছে এবং সেখানে থেকে আপনারা দিনটিকে রাজকীয়ভাবে উপভোগ করতে চান তাহলে সবথেকে পছন্দের জায়গা হবে হুগলির খন্নানের ইটাচুনা রাজবাড়ি। একদিনে রাজকীয় স্বাদ নেওয়ার জন্য ভ্রমণপিপাসু মানুষদের আদর্শ জায়গা।
advertisement
advertisement
advertisement