Sleeping Prince: ২০ বছর ধরে ঘুমে সৌদির রাজকুমার! কেন এমন ঘুম? কারণ জানলে চোখে জল আসবে আপনারও

Last Updated:
যেন এক রূপকথার গল্প, কিন্তু গল্প হলেও তা সত্যি। কঠোর বাস্তবের মাটিতে যা অত্যন্ত মর্মান্তিক।
1/9
 যেন এক রূপকথার গল্প, কিন্তু গল্প হলেও তা সত্যি। কঠোর বাস্তবের মাটিতে যা অত্যন্ত মর্মান্তিক।
যেন এক রূপকথার গল্প, কিন্তু গল্প হলেও তা সত্যি। কঠোর বাস্তবের মাটিতে যা অত্যন্ত মর্মান্তিক।
advertisement
2/9
আহতদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর, তাঁরা নেপালের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশের সন্দেহ, ব্রেক ফেল করেই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। আহতদের বেশিরভাগই উত্তরপ্রদেশের লখনউ, সীতাপুর, হারদোই এবং বারাবাঙ্কি জেলার বাসিন্দা। ‍Representative Image
রাজকুমার/রাজকুমারীরা যেমন পরির অভিশাপে ১০০ বছর ঘুমিয়েছিল।তেমনই বাস্তবের এক যুবরাজও টানা ২০ বছর ধরে ঘুমিয়ে রয়েছেন গাড়ি দুর্ঘটনার কারণে।
advertisement
3/9
 টানা দু'দশক ধরে ঘুমিয়ে ৩৬ বছর পূর্ণ করলেন সৌদির যুবরাজ অল-ওয়ালিদ বিন তালাল, গোটা বিশ্ব যাকে চেনে ঘুমন্ত রাজপুত্র বা 'স্লিপিং প্রিন্স' নাম।
টানা দু'দশক ধরে ঘুমিয়ে ৩৬ বছর পূর্ণ করলেন সৌদির যুবরাজ অল-ওয়ালিদ বিন তালাল, গোটা বিশ্ব যাকে চেনে ঘুমন্ত রাজপুত্র বা 'স্লিপিং প্রিন্স' নাম।
advertisement
4/9
 মাত্র ১৬ বছর বয়সে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনার ফলে কোমায় চলে যান তিনি।<br />২০০৫ সালে রিয়াধে একটি পথ দুর্ঘটনায় মুখোমুখি হন ওয়ালিদ। ওই দুর্ঘটনায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে যুবরাজ কোমায় চলে যান। সেই সময় লন্ডনের একটি সামরিক কলেজে পড়াশুনা করতেন তিনি।
মাত্র ১৬ বছর বয়সে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনার ফলে কোমায় চলে যান তিনি।২০০৫ সালে রিয়াধে একটি পথ দুর্ঘটনায় মুখোমুখি হন ওয়ালিদ। ওই দুর্ঘটনায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে যুবরাজ কোমায় চলে যান। সেই সময় লন্ডনের একটি সামরিক কলেজে পড়াশুনা করতেন তিনি।
advertisement
5/9
 দুর্ঘটনার পরেই তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসকেরা জানান, মস্তিষ্কে চোট লাগার ফলে তিনি কোমায় চলে গিয়েছেন।
দুর্ঘটনার পরেই তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসকেরা জানান, মস্তিষ্কে চোট লাগার ফলে তিনি কোমায় চলে গিয়েছেন।
advertisement
6/9
 সৌদি রাজ পরিবারের সদস্য খালিদ বিন তালাল অল সৌদের ছেলে এবং সৌদি ধনকুবের ব্যবসায়ী অলওয়ালিদ বিন তালালের ভাইপো। প্রিন্স অল-ওয়ালিদ সৌদি রাজপরিবারের সদস্য হলেও সরাসরি বাদশার উত্তরাধিকারী নন তিনি।<br />দুর্ঘটনার পর থেকে তিনি লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। ভেন্টিলেটর এবং ফিডিং টিউবের উপরই নির্ভরশীল তিনি।
সৌদি রাজ পরিবারের সদস্য খালিদ বিন তালাল অল সৌদের ছেলে এবং সৌদি ধনকুবের ব্যবসায়ী অলওয়ালিদ বিন তালালের ভাইপো। প্রিন্স অল-ওয়ালিদ সৌদি রাজপরিবারের সদস্য হলেও সরাসরি বাদশার উত্তরাধিকারী নন তিনি।দুর্ঘটনার পর থেকে তিনি লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। ভেন্টিলেটর এবং ফিডিং টিউবের উপরই নির্ভরশীল তিনি।
advertisement
7/9
 বছরের পর বছর ধরে তাঁর অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। ২০১৯ সালে, সীমিত সাড়া দেওয়ার কিছু লক্ষণ দেখা গিয়েছিল রাজপুত্রের মধ্যে। ওই সময় তাঁর মাথা এবং আঙুল সামান্য নড়েছিল। কিন্তু, এরপর থেকে আর বিশেষ কোনও উন্নতি দেখা যায়নি।
বছরের পর বছর ধরে তাঁর অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। ২০১৯ সালে, সীমিত সাড়া দেওয়ার কিছু লক্ষণ দেখা গিয়েছিল রাজপুত্রের মধ্যে। ওই সময় তাঁর মাথা এবং আঙুল সামান্য নড়েছিল। কিন্তু, এরপর থেকে আর বিশেষ কোনও উন্নতি দেখা যায়নি।
advertisement
8/9
 রিয়াধের একটি হাসপাতালের ১১ বছর দেখভাল করতে ২০১৬ সালে ওয়ালিদকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। এখন তিনি নিজের বাড়িতেই লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। এর জন্য খরচ হয় কোটি কোটি টাকা।
রিয়াধের একটি হাসপাতালের ১১ বছর দেখভাল করতে ২০১৬ সালে ওয়ালিদকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। এখন তিনি নিজের বাড়িতেই লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। এর জন্য খরচ হয় কোটি কোটি টাকা।
advertisement
9/9
 চিকিৎসকেরা ওয়ালিদকে স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে আনার জীবন সব আশা ত্যাগ করেছেন। পরিবারের আশা ও লড়াই করে যাওয়ার জেদই এতদিন প্রাণের স্পন্দন রয়েছে রাজপুত্রের দেহে।
চিকিৎসকেরা ওয়ালিদকে স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে আনার জীবন সব আশা ত্যাগ করেছেন। পরিবারের আশা ও লড়াই করে যাওয়ার জেদই এতদিন প্রাণের স্পন্দন রয়েছে রাজপুত্রের দেহে।
advertisement
advertisement
advertisement