ষষ্ঠীর সন্ধ্যেতেই শারোদৎসবের মুডে শিলিগুড়ি! বিনা মাস্কে দর্শনার্থীর সংখ্যা তুলনায় অনেক কম

Last Updated:
কলকাতা হাইকোর্টের রায় মেনেই শহর শিলিগুড়িতে চলছে বাঙালীর সেরা পার্বন। এক্কেবারে খোলামেলা মণ্ডপ।
1/4
দেবীর বোধনের মধ্য দিয়েই শারোদৎসবের মুডে শিলিগুড়ি। শহর থেকে গ্রাম সর্বত্র উৎসবের মেজাজ। সকাল, দুপুর, বিকেলের দিকে কার্যত ফাঁকাই ছিল বিভিন্ন মণ্ডপ। কিন্তু সন্ধ্যে ঘনিয়ে আসতেই নতুন জামা, প্যান্ট পড়ে গুটি গুটি পায়ে বেড়িয়ে পড়া। কেউ বাবা, মায়ের হাত ধরে। কেউ আবার বন্ধু, বান্ধবীদের সঙ্গে। তবে সেভাবে উপচে পড়া ভিড় অবশ্য ধরা পড়েনি কোনও মণ্ডপেই। মাস্ক ছাড়াও দর্শনার্থী নজরে আসেনি। Story: Partha Pratim Sarkar
দেবীর বোধনের মধ্য দিয়েই শারোদৎসবের মুডে শিলিগুড়ি। শহর থেকে গ্রাম সর্বত্র উৎসবের মেজাজ। সকাল, দুপুর, বিকেলের দিকে কার্যত ফাঁকাই ছিল বিভিন্ন মণ্ডপ। কিন্তু সন্ধ্যে ঘনিয়ে আসতেই নতুন জামা, প্যান্ট পড়ে গুটি গুটি পায়ে বেড়িয়ে পড়া। কেউ বাবা, মায়ের হাত ধরে। কেউ আবার বন্ধু, বান্ধবীদের সঙ্গে। তবে সেভাবে উপচে পড়া ভিড় অবশ্য ধরা পড়েনি কোনও মণ্ডপেই। মাস্ক ছাড়াও দর্শনার্থী নজরে আসেনি। Story: Partha Pratim Sarkar
advertisement
2/4
 মাস্ক খুলে সেলফি তোলার ছবি অবশ্য ধরা পড়েছে। প্রায় প্রতিটি মণ্ডপেই স্যানিটাইজার টানেল বসানো হয়েছে। কোনও কোনও উদ্যোক্তারা আবার থার্মাল চেকিংয়েরও ব্যবস্থা করেছে। তবে শহরের একটা বড় অংশ ভার্চুয়াল পুজো দেখতেই ব্যস্ত।
মাস্ক খুলে সেলফি তোলার ছবি অবশ্য ধরা পড়েছে। প্রায় প্রতিটি মণ্ডপেই স্যানিটাইজার টানেল বসানো হয়েছে। কোনও কোনও উদ্যোক্তারা আবার থার্মাল চেকিংয়েরও ব্যবস্থা করেছে। তবে শহরের একটা বড় অংশ ভার্চুয়াল পুজো দেখতেই ব্যস্ত।
advertisement
3/4
 দিনভর নজর টিভি চ্যানেলে। তারা ঝুঁকি নিতে নারাজ। কেননা শহরে করোনার গ্রাফ ক্রমেই উর্ধমুখী। পুজো উদ্যোক্তারাও প্রতিনিয়ত সচেতনতার প্রচার চালিয়ে আসছেন। বিনা মাস্কে এলেই ধরিয়ে দিচ্ছে ক্লাবের নাম লেখা অথবা সার্জিক্যাল মাস্ক। নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশও। বেশীরভাগ মণ্ডপেই কোথাও ৩০ ফুট তো কোথাও আবার ৫০ ফুট দূর থেকে প্রতিমা দর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
দিনভর নজর টিভি চ্যানেলে। তারা ঝুঁকি নিতে নারাজ। কেননা শহরে করোনার গ্রাফ ক্রমেই উর্ধমুখী। পুজো উদ্যোক্তারাও প্রতিনিয়ত সচেতনতার প্রচার চালিয়ে আসছেন। বিনা মাস্কে এলেই ধরিয়ে দিচ্ছে ক্লাবের নাম লেখা অথবা সার্জিক্যাল মাস্ক। নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশও। বেশীরভাগ মণ্ডপেই কোথাও ৩০ ফুট তো কোথাও আবার ৫০ ফুট দূর থেকে প্রতিমা দর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
advertisement
4/4
কলকাতা হাইকোর্টের রায় মেনেই শহর শিলিগুড়িতে চলছে বাঙালীর সেরা পার্বন। এক্কেবারে খোলামেলা মণ্ডপ। দূর থেকে ঠাকুর দেখেই বেড়িয়ে পড়া। প্রতি বছর বোধনের দিনে শহরের উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিমের মণ্ডপগুলোতে তিল ধারনের জায়গা থাকে না। করোনা আবহ তা বদলে দিয়েছে। বদলে দিয়েছে পুজো দেখার ধরনও। এবারে মেলা বসেনি কোনও পুজো প্রাঙ্গনেই। হাতে গোনা ফাস্ট ফুডের দোকান। রাস্তায় যতটা ভিড়, মণ্ডপে ঠিক ততটাই হালকা। অন্তত ষষ্ঠীর রাতে এই ছিল শহরের ছবি। দাদা ভাই স্পোর্টিং ক্লাবের সহ সভানেত্রী কাকলী বিশ্বাস জানান, সবরকম স্বাস্থ্য বিধি মেনেই পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিমার সামনে ভিড় করতে দেওয়া হচ্ছে না। ক্লাবের স্বেচ্ছাসেবকেরা সেদিকে নজর রাখছেন। পুজোর বাকি দিনগুলোর ভিড়ের দিকেই নজর রাখছে প্রশাসনও।
কলকাতা হাইকোর্টের রায় মেনেই শহর শিলিগুড়িতে চলছে বাঙালীর সেরা পার্বন। এক্কেবারে খোলামেলা মণ্ডপ। দূর থেকে ঠাকুর দেখেই বেড়িয়ে পড়া। প্রতি বছর বোধনের দিনে শহরের উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিমের মণ্ডপগুলোতে তিল ধারনের জায়গা থাকে না। করোনা আবহ তা বদলে দিয়েছে। বদলে দিয়েছে পুজো দেখার ধরনও। এবারে মেলা বসেনি কোনও পুজো প্রাঙ্গনেই। হাতে গোনা ফাস্ট ফুডের দোকান। রাস্তায় যতটা ভিড়, মণ্ডপে ঠিক ততটাই হালকা। অন্তত ষষ্ঠীর রাতে এই ছিল শহরের ছবি। দাদা ভাই স্পোর্টিং ক্লাবের সহ সভানেত্রী কাকলী বিশ্বাস জানান, সবরকম স্বাস্থ্য বিধি মেনেই পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিমার সামনে ভিড় করতে দেওয়া হচ্ছে না। ক্লাবের স্বেচ্ছাসেবকেরা সেদিকে নজর রাখছেন। পুজোর বাকি দিনগুলোর ভিড়ের দিকেই নজর রাখছে প্রশাসনও।
advertisement
advertisement
advertisement