RG Kar Case: একটি কথা শুনেই শিয়ালদহ আদালতে অঝোরে কেঁদে ফেললেন আরজি কর নির্যাতিতার মা! সিবিআই যা বলল, চমকে উঠবেন শুনে

Last Updated:
RG Kar Case: বিচারক নির্যাতিতার পরিবারকে বলেন, ''নিজেদের ব্রাত্য ভাববেন না।'' নির্যাতিতার বাবা বলেন, ''পরিবারের তো একজন ভিতরে থাকতে পারেন।''
1/7
আরজি কর ধর্ষণ ও খুনে শিয়ালদহ অতিরিক্ত মুখ্য বিচারবিভাগীয় আদালতে তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কিত রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। সেখানেই টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের সিম কার্ড এখনই ফেরত দেওয়া যাবে না বলে আদালতে জানাল সিবিআই।
আরজি কর ধর্ষণ ও খুনে শিয়ালদহ অতিরিক্ত মুখ্য বিচারবিভাগীয় আদালতে তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কিত রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। সেখানেই টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের সিম কার্ড এখনই ফেরত দেওয়া যাবে না বলে আদালতে জানাল সিবিআই।
advertisement
2/7
ওই সিম মামলার ক্ষেত্রে অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই এখনই সিম কার্ড ফেরত দেওয়া যাবে না। অগ্রগতি রিপোর্টে সিবিআই জানিয়েছে, দ্রুত সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দেওয়া হবে। কোনও সাক্ষ্যপ্রমাণ লোপাট হয়ে থাকলে তা তদন্ত করে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে দেওয়া হবে।
ওই সিম মামলার ক্ষেত্রে অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই এখনই সিম কার্ড ফেরত দেওয়া যাবে না। অগ্রগতি রিপোর্টে সিবিআই জানিয়েছে, দ্রুত সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দেওয়া হবে। কোনও সাক্ষ্যপ্রমাণ লোপাট হয়ে থাকলে তা তদন্ত করে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে দেওয়া হবে।
advertisement
3/7
এরপরই নির্যাতিতার বাবা আদালতে বলেন, ''সাত মাস তদন্ত চলছে। কলকাতা পুলিশ প্রথম পাঁচ দিন তদন্ত করেছিল। তার মধ্যে একদিন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তদন্তের বিষয়ে জানিয়েছিল। সিবিআইয়ের তরফে আমাদের কিছু জানানো হয়নি। সাত মাসে কী তদন্ত হয়েছে, আমরা জানতে পারিনি। আমাদের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ১০ নভেম্বর তদন্তকারী আধিকারিক সমন দিতে এসেছিলেন। আমরা গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু কোনও অগ্রগতি রিপোর্ট দেওয়া হয়নি।''
এরপরই নির্যাতিতার বাবা আদালতে বলেন, ''সাত মাস তদন্ত চলছে। কলকাতা পুলিশ প্রথম পাঁচ দিন তদন্ত করেছিল। তার মধ্যে একদিন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তদন্তের বিষয়ে জানিয়েছিল। সিবিআইয়ের তরফে আমাদের কিছু জানানো হয়নি। সাত মাসে কী তদন্ত হয়েছে, আমরা জানতে পারিনি। আমাদের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ১০ নভেম্বর তদন্তকারী আধিকারিক সমন দিতে এসেছিলেন। আমরা গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু কোনও অগ্রগতি রিপোর্ট দেওয়া হয়নি।''
advertisement
4/7
এরপরই বিচারক নির্যাতিতার পরিবারকে বলেন, ''নিজেদের ব্রাত্য ভাববেন না।'' নির্যাতিতার বাবা বলেন, ''পরিবারের তো একজন ভিতরে থাকতে পারেন।'' বিচারক পাল্টা বলেন, ''আদালতের কিছু নিয়ম আছে। ধৈর্য্য ধরুন, সব জানতে পারবেন।'' নির্যাতিতার বাবা তা শুনে বলেন, ''ধৈর্য্য আছে। সাত মাস অপেক্ষা করে আছি। আদালতের ওপর আস্থা আছে।''
এরপরই বিচারক নির্যাতিতার পরিবারকে বলেন, ''নিজেদের ব্রাত্য ভাববেন না।'' নির্যাতিতার বাবা বলেন, ''পরিবারের তো একজন ভিতরে থাকতে পারেন।'' বিচারক পাল্টা বলেন, ''আদালতের কিছু নিয়ম আছে। ধৈর্য্য ধরুন, সব জানতে পারবেন।'' নির্যাতিতার বাবা তা শুনে বলেন, ''ধৈর্য্য আছে। সাত মাস অপেক্ষা করে আছি। আদালতের ওপর আস্থা আছে।''
advertisement
5/7
বিচারক বলেন, ''কলকাতা পুলিশ ও সিবিআইয়ের নিয়ম আছে। তারা কিছু স্টেজে আসার পর তথ‍্য জানায়। আপনারাও জানতে পারবেন। সিবিআই কাকে জিজ্ঞাসাবাদ করল, সেই বিষয়ে নাও জানাতে পারে। ফরেন্সিক রিপোর্ট বা গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট এলে নাও জানাতে পারে।''
বিচারক বলেন, ''কলকাতা পুলিশ ও সিবিআইয়ের নিয়ম আছে। তারা কিছু স্টেজে আসার পর তথ‍্য জানায়। আপনারাও জানতে পারবেন। সিবিআই কাকে জিজ্ঞাসাবাদ করল, সেই বিষয়ে নাও জানাতে পারে। ফরেন্সিক রিপোর্ট বা গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট এলে নাও জানাতে পারে।''
advertisement
6/7
এরপরই নির্যাতিতার মা কেঁদে ফেলে বলেন, ''আপনার কাছে ক্ষমা চাইছি।'' বিচারক সঙ্গেসঙ্গে বলেন, ''আপনি ক্ষমা চাইবেন না।'' নির্যাতিতার মা চোখে জল নিয়ে বলেন, ''আদালতে কি ভাবে কথা বলতে হয় জানি না। আমার একটা মাত্র মেয়ে অন ডিউটি ডাক্তার ছিলেন। তার সঙ্গে এমন ঘটল, কী ভাবে ঘটল জানতে চাইছি।''
এরপরই নির্যাতিতার মা কেঁদে ফেলে বলেন, ''আপনার কাছে ক্ষমা চাইছি।'' বিচারক সঙ্গেসঙ্গে বলেন, ''আপনি ক্ষমা চাইবেন না।'' নির্যাতিতার মা চোখে জল নিয়ে বলেন, ''আদালতে কি ভাবে কথা বলতে হয় জানি না। আমার একটা মাত্র মেয়ে অন ডিউটি ডাক্তার ছিলেন। তার সঙ্গে এমন ঘটল, কী ভাবে ঘটল জানতে চাইছি।''
advertisement
7/7
নির্যাতিতার আইনজীবী বলেন, ''ওঁরা ভীষণ চিন্তিত। বুঝতে পারছেন ওঁদের মানসিক অবস্থা।'' সিবিআই আদালতে জানায়, তাদের তরফে তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে স্ট‍্যাটাস রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টে দেওয়া হয়েছে। ১৭ মার্চ ফের আদালতে জানানো হবে।
নির্যাতিতার আইনজীবী বলেন, ''ওঁরা ভীষণ চিন্তিত। বুঝতে পারছেন ওঁদের মানসিক অবস্থা।'' সিবিআই আদালতে জানায়, তাদের তরফে তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে স্ট‍্যাটাস রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টে দেওয়া হয়েছে। ১৭ মার্চ ফের আদালতে জানানো হবে।
advertisement
advertisement
advertisement