Primary Teacher Scam: 'কোন পেপারবুকে সব তথ্য?' প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় এবার যা চাইলেন বিচারপতি! ফের কত তারিখ শুনানি?

Last Updated:
Primary Teacher Scam: অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত জানান, ''আমার কাছে সফট কপি আছে। ইমেল মারফত পাঠানো যাবে।'' ৭ মে এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
1/6
কলকাতা: প্রাথমিক ৩২০০০ চাকরি বাতিল মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সব তথ্য জানতে চায় ডিভিশন বেঞ্চ। কোন পেপারবুকে সব তথ্য? প্রশ্ন বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তীর।
কলকাতা: প্রাথমিক ৩২০০০ চাকরি বাতিল মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সব তথ্য জানতে চায় ডিভিশন বেঞ্চ। কোন পেপারবুকে সব তথ্য? প্রশ্ন বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তীর।
advertisement
2/6
অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত জানান, ''আমার কাছে সফট কপি আছে। ইমেল মারফত পাঠানো যাবে।'' ৭ মে এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত জানান, ''আমার কাছে সফট কপি আছে। ইমেল মারফত পাঠানো যাবে।'' ৭ মে এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
advertisement
3/6
ভুক্তভোগী শিক্ষকদের আইনজীবী বলেন, ''আমরা শেষ ৮ বছর ধরে চাকরি করছি। ২০১৭ সালে নিয়োগ। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া। ২০২২ সালে মামলা হয়। একক বেঞ্চ ৩২ হাজার চাকরি বাতিল ও নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার কথা বলে।'' ৭ মে মামলার সব পক্ষকে কাগজপত্র (পেপার বুক) আদালতে জমা দিতে হবে।
ভুক্তভোগী শিক্ষকদের আইনজীবী বলেন, ''আমরা শেষ ৮ বছর ধরে চাকরি করছি। ২০১৭ সালে নিয়োগ। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া। ২০২২ সালে মামলা হয়। একক বেঞ্চ ৩২ হাজার চাকরি বাতিল ও নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার কথা বলে।'' ৭ মে মামলার সব পক্ষকে কাগজপত্র (পেপার বুক) আদালতে জমা দিতে হবে।
advertisement
4/6
সোমবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি উঠলে আদালত জানিয়ে দেয়, ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বাতিল মানেই আইনজীবীরা দীর্ঘসারি বক্তব্য রেখে যাবেন, এতটা সময় দেবে না আদালত। ফলে যাঁদের একই বক্তব্য ও একই ইস্যু নিয়ে মামলা, সেখানে আইনজীবীদের একজনের নেতৃত্বে বক্তব্য জানাতে হবে।
সোমবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি উঠলে আদালত জানিয়ে দেয়, ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বাতিল মানেই আইনজীবীরা দীর্ঘসারি বক্তব্য রেখে যাবেন, এতটা সময় দেবে না আদালত। ফলে যাঁদের একই বক্তব্য ও একই ইস্যু নিয়ে মামলা, সেখানে আইনজীবীদের একজনের নেতৃত্বে বক্তব্য জানাতে হবে।
advertisement
5/6
প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সিঙ্গল বেঞ্চ ৩২ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল। ২০২৩ সালের মে মাসের ১২ তারিখ ওই মামলার রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সিঙ্গল বেঞ্চ ৩২ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল। ২০২৩ সালের মে মাসের ১২ তারিখ ওই মামলার রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
advertisement
6/6
সোমবার হাইকোর্টে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চকে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দেয়।
সোমবার হাইকোর্টে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চকে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement