খরচ চালাতে আরও সাড়ে ৫৩ লক্ষ টাকা দাবি রাজভবনের, নাকচ করল নবান্ন

Last Updated:
জানা গিয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে রাজভবনের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট গত বছরের তুলনায় ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে৷
1/5
দৈনন্দিন খরচ বাবদ নবান্নের কাছে অতিরিক্ত সাড়ে ৫৩ লক্ষ টাকা চেয়েছিল রাজভবন৷ কিন্তু সেই অর্থ বরাদ্দের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার৷ সংবাদসংস্থা পিটিআই-এর খবরে এমনই দাবি করা হয়েছে৷
দৈনন্দিন খরচ বাবদ নবান্নের কাছে অতিরিক্ত সাড়ে ৫৩ লক্ষ টাকা চেয়েছিল রাজভবন৷ কিন্তু সেই অর্থ বরাদ্দের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার৷ সংবাদসংস্থা পিটিআই-এর খবরে এমনই দাবি করা হয়েছে৷
advertisement
2/5
রাজ্য প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্তাকে উদ্ধৃত করে ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, সাম্প্রতিক কালে অন্তত দু' বার দৈনন্দিন খরচ বাবদ অতিরিক্ত ৫৩.৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করার জন্য রাজ্যপালের অফিস থেকে নবান্নের কাছে অনুরোধ এসেছে৷
রাজ্য প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্তাকে উদ্ধৃত করে ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, সাম্প্রতিক কালে অন্তত দু' বার দৈনন্দিন খরচ বাবদ অতিরিক্ত ৫৩.৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করার জন্য রাজ্যপালের অফিস থেকে নবান্নের কাছে অনুরোধ এসেছে৷
advertisement
3/5
নবান্নের তরফে রাজ ভবনকে অবশ্য জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, করোনা অতিমারির কারণে ব্যয় সংকোচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ ফলে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ করা সম্ভব নয়৷
নবান্নের তরফে রাজ ভবনকে অবশ্য জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, করোনা অতিমারির কারণে ব্যয় সংকোচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ ফলে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ করা সম্ভব নয়৷
advertisement
4/5
জানা গিয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে রাজভবনের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট গত বছরের তুলনায় ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে৷ সরকারের ওই শীর্ষ আমলার অবশ্য দাবি, করোনা অতিমারির কারণে শুধু রাজভবন নয়, নিজেদের সব দফতরেরই বাজেট কমাতে বাধ্য হয়েছে রাজ্য সরকার৷ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত ব্যয় সংকোচনের সিদ্ধান্ত বহাল রাখছে রাজ্য সরকার৷
জানা গিয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে রাজভবনের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট গত বছরের তুলনায় ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে৷ সরকারের ওই শীর্ষ আমলার অবশ্য দাবি, করোনা অতিমারির কারণে শুধু রাজভবন নয়, নিজেদের সব দফতরেরই বাজেট কমাতে বাধ্য হয়েছে রাজ্য সরকার৷ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত ব্যয় সংকোচনের সিদ্ধান্ত বহাল রাখছে রাজ্য সরকার৷
advertisement
5/5
 ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে গত এপ্রিল মাসে সরকারের তরফে জানানো হয়, নতুন কোনও প্রকল্প হাতে নেওয়া হবে না৷ জরুরি ভিত্তি কোনও উন্নয়নমূলক প্রকল্প বা কাজ করার ক্ষেত্রে অর্থ দফতরের আগাম অনুমোদন নিতে হবে৷ পাশাপাশি এই সময়ের মধ্যে রাজ্য সরকারি দফতরগুলি নতুন গাড়ি, কম্পিউটার, টেলিভিশন, আসবাবপত্রও কিনতে পারবে না৷
ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে গত এপ্রিল মাসে সরকারের তরফে জানানো হয়, নতুন কোনও প্রকল্প হাতে নেওয়া হবে না৷ জরুরি ভিত্তি কোনও উন্নয়নমূলক প্রকল্প বা কাজ করার ক্ষেত্রে অর্থ দফতরের আগাম অনুমোদন নিতে হবে৷ পাশাপাশি এই সময়ের মধ্যে রাজ্য সরকারি দফতরগুলি নতুন গাড়ি, কম্পিউটার, টেলিভিশন, আসবাবপত্রও কিনতে পারবে না৷
advertisement
advertisement
advertisement