করোনা আতঙ্কে JEE MAIN এর প্রথমদিন নির্বিঘ্নেই, অতিরিক্ত খরচ করেই পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষার্থীরা

Last Updated:
অনেকেই করোনা সংক্রমণের মধ্যে বাসের বদলে গাড়ি ভাড়া করে আসাতে পরীক্ষা দিতে আসার খরচ অনেকটাই হয়েছে বলেই দাবি করেছেন।
1/5
মোটের ওপর নির্বিঘ্নেই শেষ হল প্রথম দিনের সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবেশিকা পরীক্ষা বা JEE MAIN। করোনা আতঙ্কে মধ্যেই মঙ্গলবার থেকে দেশব্যাপী শুরু হয়েছে JEE MAIN পরীক্ষা। মঙ্গলবার থেকে শুরু হলেও এই পরীক্ষা চলবে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এদিন মূলত ছিল আর্কিটেকচার এর পরীক্ষা। রাজ্যজুড়ে মোট ১৫টি পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এ রাজ্য থেকে এবছর এই সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকা দিচ্ছে মোট ৩৭,৯৭৩ জন। বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশাপাশি কলকাতার পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ এর এক বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা অফিস এই পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
মোটের ওপর নির্বিঘ্নেই শেষ হল প্রথম দিনের সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবেশিকা পরীক্ষা বা JEE MAIN। করোনা আতঙ্কে মধ্যেই মঙ্গলবার থেকে দেশব্যাপী শুরু হয়েছে JEE MAIN পরীক্ষা। মঙ্গলবার থেকে শুরু হলেও এই পরীক্ষা চলবে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এদিন মূলত ছিল আর্কিটেকচার এর পরীক্ষা। রাজ্যজুড়ে মোট ১৫টি পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এ রাজ্য থেকে এবছর এই সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকা দিচ্ছে মোট ৩৭,৯৭৩ জন। বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশাপাশি কলকাতার পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ এর এক বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা অফিস এই পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
2/5
 মঙ্গলবার মূলত ছিল যেসমস্ত ছাত্রছাত্রীরা ভবিষ্যতে আর্কিটেকচার নিয়ে পড়তে চান সেই সব বিষয়ের পরীক্ষা। বুধবার থেকেই মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোর বিষয়ের পরীক্ষাগুলি নেওয়া হবে। মঙ্গলবার থেকেই ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির গাইডলাইন মাফিক দুটি পর্যায়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে। সকাল ৯ টা থেকে বেলা বারোটা এবং দুপুর তিনটে থেকে সন্ধে ৬টা এই দুটি পর্যায়ে ভাগ ভাগ করে ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে দেশব্যাপী। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
মঙ্গলবার মূলত ছিল যেসমস্ত ছাত্রছাত্রীরা ভবিষ্যতে আর্কিটেকচার নিয়ে পড়তে চান সেই সব বিষয়ের পরীক্ষা। বুধবার থেকেই মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোর বিষয়ের পরীক্ষাগুলি নেওয়া হবে। মঙ্গলবার থেকেই ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির গাইডলাইন মাফিক দুটি পর্যায়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে। সকাল ৯ টা থেকে বেলা বারোটা এবং দুপুর তিনটে থেকে সন্ধে ৬টা এই দুটি পর্যায়ে ভাগ ভাগ করে ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে দেশব্যাপী। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
3/5
এদিন সকাল থেকেই সল্টলেকের তথ্যপ্রযুক্তি সংসার অফিসে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির গাইডলাইন মোতাবেক একাধিক সুরক্ষা বিধি করা হয়েছিল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। সকাল থেকেই এদিন দেখা যায় সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে ছাত্র-ছাত্রীদের লাইনে দাঁড় করানোর জন্য একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে চক দিয়ে দাগ কেটে দেওয়া হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের ঢোকার মুখে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা তারপর হাতে স্যানিটাইজার দেওয়া এবং পরবর্তী ধাপে ছাত্র-ছাত্রীদের মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। বাইরে থেকে যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা আসছেন মাস্ক পরে সেই মাস্ক খুলে নিয়ে নতুন মাস্ক দেওয়া হচ্ছে পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশের জন্য। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
এদিন সকাল থেকেই সল্টলেকের তথ্যপ্রযুক্তি সংসার অফিসে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির গাইডলাইন মোতাবেক একাধিক সুরক্ষা বিধি করা হয়েছিল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। সকাল থেকেই এদিন দেখা যায় সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে ছাত্র-ছাত্রীদের লাইনে দাঁড় করানোর জন্য একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে চক দিয়ে দাগ কেটে দেওয়া হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের ঢোকার মুখে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা তারপর হাতে স্যানিটাইজার দেওয়া এবং পরবর্তী ধাপে ছাত্র-ছাত্রীদের মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। বাইরে থেকে যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা আসছেন মাস্ক পরে সেই মাস্ক খুলে নিয়ে নতুন মাস্ক দেওয়া হচ্ছে পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশের জন্য। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
4/5
শুধু পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে নয় ভিতরে একাধিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। দুটি আসনের দূরত্ব বজায় রেখে ছাত্র-ছাত্রীদের বসানো হয় অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য। তবে এই দিনের পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ছাত্রছাত্রীরা। যদিও বর্তমান করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে এই সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার আদর্শ নাকি তা নিয়ে অবশ্য ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কোনও কোনও পরীক্ষার্থী অবশ্য ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন আবার কোনও পরীক্ষার্থী পরীক্ষা পিছনোর পক্ষেও সওয়াল করেছেন। তারে সামগ্রিকভাবে মঙ্গলবার থেকে পরীক্ষা শুরু হবে এবং পরীক্ষা দেওয়াতে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলেই দাবি করেছেন পরীক্ষার্থীদের একাংশ। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
শুধু পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে নয় ভিতরে একাধিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। দুটি আসনের দূরত্ব বজায় রেখে ছাত্র-ছাত্রীদের বসানো হয় অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য। তবে এই দিনের পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ছাত্রছাত্রীরা। যদিও বর্তমান করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে এই সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার আদর্শ নাকি তা নিয়ে অবশ্য ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কোনও কোনও পরীক্ষার্থী অবশ্য ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন আবার কোনও পরীক্ষার্থী পরীক্ষা পিছনোর পক্ষেও সওয়াল করেছেন। তারে সামগ্রিকভাবে মঙ্গলবার থেকে পরীক্ষা শুরু হবে এবং পরীক্ষা দেওয়াতে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলেই দাবি করেছেন পরীক্ষার্থীদের একাংশ। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
5/5
অন্যদিকে, করোনা সংক্রমণের মধ্যেই মঙ্গলবার থেকে পরীক্ষা শুরু হওয়া তে অভিভাবকদের ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে আসার জন্য খরচ বেড়েছে অনেকটাই। ছেলে মেয়েদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে অনেকেই গাড়ি ভাড়া করে এসেছিলেন সল্টলেকের এই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার অফিসে। কলকাতা এবং বিভিন্ন জেলার পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ-এর একটি পরীক্ষা কেন্দ্র হয়েছে। শুধুমাত্র কলকাতা সংলগ্ন অঞ্চল নয় পূর্ব মেদিনীপুর,পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে ওই দিন পরীক্ষা দিতে আসেন পরীক্ষার্থীরা। অনেকেই করোনা সংক্রমণের মধ্যে বাসের বদলে গাড়ি ভাড়া করে আসাতে পরীক্ষা দিতে আসার খরচ অনেকটাই হয়েছে বলেই দাবি করেছেন। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থেকে আসা এক পরীক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন " মেয়ের পরীক্ষা দিতে আসার জন্য এই গাড়ির খরচ হয়েছে পাঁচ হাজার টাকারও বেশি। এই পরিস্থিতিতে বাসে করে পরীক্ষা দিতে নিয়ে আসাটা যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু পরীক্ষাটাও গুরুত্বপূর্ণ বলেই খরচ আমাদের হয়েছে।" সব মিলিয়ে মঙ্গলবার JEEMAIN পরীক্ষার প্রথম দিন কার্যত নির্বিঘ্নেই কাটল। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
অন্যদিকে, করোনা সংক্রমণের মধ্যেই মঙ্গলবার থেকে পরীক্ষা শুরু হওয়া তে অভিভাবকদের ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে আসার জন্য খরচ বেড়েছে অনেকটাই। ছেলে মেয়েদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে অনেকেই গাড়ি ভাড়া করে এসেছিলেন সল্টলেকের এই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার অফিসে। কলকাতা এবং বিভিন্ন জেলার পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ-এর একটি পরীক্ষা কেন্দ্র হয়েছে। শুধুমাত্র কলকাতা সংলগ্ন অঞ্চল নয় পূর্ব মেদিনীপুর,পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে ওই দিন পরীক্ষা দিতে আসেন পরীক্ষার্থীরা। অনেকেই করোনা সংক্রমণের মধ্যে বাসের বদলে গাড়ি ভাড়া করে আসাতে পরীক্ষা দিতে আসার খরচ অনেকটাই হয়েছে বলেই দাবি করেছেন। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থেকে আসা এক পরীক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন " মেয়ের পরীক্ষা দিতে আসার জন্য এই গাড়ির খরচ হয়েছে পাঁচ হাজার টাকারও বেশি। এই পরিস্থিতিতে বাসে করে পরীক্ষা দিতে নিয়ে আসাটা যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু পরীক্ষাটাও গুরুত্বপূর্ণ বলেই খরচ আমাদের হয়েছে।" সব মিলিয়ে মঙ্গলবার JEEMAIN পরীক্ষার প্রথম দিন কার্যত নির্বিঘ্নেই কাটল। ছবি ও তথ্য- সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
advertisement
advertisement