মোদি জমানায় সব নয়, ‘শব কা বিকাশ’ হয়েছে..., তৃণমূলের ইস্তেহারে নিশানায় গেরুয়া শিবির

Last Updated:
1/4
কখনও নরেন্দ্র মোদির ‘সব কা সাথ, সব কা বিকাশ’ স্লোগানকে কটাক্ষ। কখনও আবার এনআরসি, অসহিষ্ণুতা ইস্যুতে আক্রমণ। তৃণমূলের ইস্তেহারে নিশানায় গেরুয়া শিবির।  সব কা সাথ-সব কা বিকাশ। নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান। তাকেই এখন মোদির বিরুদ্ধে পালটা অস্ত্র করছে তৃণমূল।
কখনও নরেন্দ্র মোদির ‘সব কা সাথ, সব কা বিকাশ’ স্লোগানকে কটাক্ষ। কখনও আবার এনআরসি, অসহিষ্ণুতা ইস্যুতে আক্রমণ। তৃণমূলের ইস্তেহারে নিশানায় গেরুয়া শিবির। সব কা সাথ-সব কা বিকাশ। নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান। তাকেই এখন মোদির বিরুদ্ধে পালটা অস্ত্র করছে তৃণমূল।
advertisement
2/4
তৃণমূলের ইস্তেহারে লেখা হয়েছে, একের পর এক খুন হয়ে যাওয়া মুসলিম, দলিতদের রক্তে ভেজা দেশে সব কা বিকাশ না হয়ে ‘শব কা বিকাশ’ ঘটেছে।   ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর রিপোর্ট উল্লেখ করে ইশতেহারে লেখা হয়েছে, ২০১০-’১৭-য় পশুহত্যা ঘিরে মানুষের উপর আক্রমণের ৯৭ শতাংশই হয়েছে শেষ ৩ বছরে। দেশজুড়ে অসহিষ্ণুতা পরিবেশের জন্য মোদি সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে তৃমমূলের ইশতেহারে লেখা হয়েছে, উন্মত্ত জনতার হাতে মানুষ খুনের নতুন যে প্রবণতা তা সব থেকে বেশি করে দেখা গিয়েছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে।
তৃণমূলের ইস্তেহারে লেখা হয়েছে, একের পর এক খুন হয়ে যাওয়া মুসলিম, দলিতদের রক্তে ভেজা দেশে সব কা বিকাশ না হয়ে ‘শব কা বিকাশ’ ঘটেছে। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর রিপোর্ট উল্লেখ করে ইশতেহারে লেখা হয়েছে, ২০১০-’১৭-য় পশুহত্যা ঘিরে মানুষের উপর আক্রমণের ৯৭ শতাংশই হয়েছে শেষ ৩ বছরে। দেশজুড়ে অসহিষ্ণুতা পরিবেশের জন্য মোদি সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে তৃমমূলের ইশতেহারে লেখা হয়েছে, উন্মত্ত জনতার হাতে মানুষ খুনের নতুন যে প্রবণতা তা সব থেকে বেশি করে দেখা গিয়েছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে।
advertisement
3/4
এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, আমাদের এই ধর্মনিরপেক্ষ, সহনশীল ভারতকে বিজেপি ও তার দলবল নিয়ে যেতে চেয়েছে ধর্মান্ধতা, ঘৃণা এবং বিদ্বেষের অন্ধকারের দিকে।  মোদি সরকারের বিরুদ্ধে স্বশাসিত সংস্থাগুলির কাজে নাক গলানো এবং রাজনৈতিকভাবে তাদের ব্যবহারের অভিযোগও তোলা হয়েছে, তৃণমূলের ইস্তেহারে। দাবি করা হয়েছে, দেশের স্বায়ত্তশাসিত, স্বাধীন সংস্থাগুলোকে বিজেপি পরিণত করে তুলেছে তাদের আ‍জ্ঞাবহ দাস হিসেবে। এই সংস্থাগুলোকে বিজেপি তার রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে গিয়েছে।
এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, আমাদের এই ধর্মনিরপেক্ষ, সহনশীল ভারতকে বিজেপি ও তার দলবল নিয়ে যেতে চেয়েছে ধর্মান্ধতা, ঘৃণা এবং বিদ্বেষের অন্ধকারের দিকে। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে স্বশাসিত সংস্থাগুলির কাজে নাক গলানো এবং রাজনৈতিকভাবে তাদের ব্যবহারের অভিযোগও তোলা হয়েছে, তৃণমূলের ইস্তেহারে। দাবি করা হয়েছে, দেশের স্বায়ত্তশাসিত, স্বাধীন সংস্থাগুলোকে বিজেপি পরিণত করে তুলেছে তাদের আ‍জ্ঞাবহ দাস হিসেবে। এই সংস্থাগুলোকে বিজেপি তার রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে গিয়েছে।
advertisement
4/4
এনআরসি নিয়েও মোদি সরকারকে নিশানা করে তোপ দাগা হয়েছে তৃণমূলের ইস্তেহারে। লেখা হয়েছে, আমরা দেখেছি অসমে নাগরিকপঞ্জি তৈরির নামে লক্ষ লক্ষ বৈধ নাগরিকদেরও খসড়া থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে।...পরবর্তীতে নাগরিকপঞ্জি ঘিরে উত্তাল হয়ে আছে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি। বিজেপি শাসনকালে এ এক চরম অরাজকতা নেমে এসেছে এই দেশে।
এনআরসি নিয়েও মোদি সরকারকে নিশানা করে তোপ দাগা হয়েছে তৃণমূলের ইস্তেহারে। লেখা হয়েছে, আমরা দেখেছি অসমে নাগরিকপঞ্জি তৈরির নামে লক্ষ লক্ষ বৈধ নাগরিকদেরও খসড়া থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে।...পরবর্তীতে নাগরিকপঞ্জি ঘিরে উত্তাল হয়ে আছে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি। বিজেপি শাসনকালে এ এক চরম অরাজকতা নেমে এসেছে এই দেশে।
advertisement
advertisement
advertisement