Best Hospital: মা ও শিশুদের চিকিৎসায় দেশের সেরা হাসপাতাল কোনটি জানেন? অবাক হবেন, কলকাতারই এক সরকারি হাসপাতাল! পেয়েছে কেন্দ্রের পুরস্কারও

Last Updated:
Best Hospital: জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের তরফে এই বিশেষ শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে কলকাতার ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিভাগকে।
1/6
কলকাতা: সম্প্রতি ফের কেন্দ্রের সেরা স্বীকৃতি পেল রাজ্যের এক হাসপাতাল। রাজ্যের চিকিৎসাক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে গর্বের পালক। মাতৃত্বকালীন ও প্রসব-পরবর্তী চিকিৎসা পরিষেবার গুণগত মানে সারা দেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।
কলকাতা: সম্প্রতি ফের কেন্দ্রের সেরা স্বীকৃতি পেল রাজ্যের এক হাসপাতাল। রাজ্যের চিকিৎসাক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে গর্বের পালক। মাতৃত্বকালীন ও প্রসব-পরবর্তী চিকিৎসা পরিষেবার গুণগত মানে সারা দেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।
advertisement
2/6
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের তরফে এই বিশেষ শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে কলকাতার ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিভাগকে। এই কেন্দ্রীয় স্বীকৃতি পাওয়া গেছে হাসপাতালের লেবার রুম পরিষেবা, পরিকাঠামো এবং চিকিৎসার মান বিশ্লেষণের ভিত্তিতে।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের তরফে এই বিশেষ শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে কলকাতার ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিভাগকে। এই কেন্দ্রীয় স্বীকৃতি পাওয়া গেছে হাসপাতালের লেবার রুম পরিষেবা, পরিকাঠামো এবং চিকিৎসার মান বিশ্লেষণের ভিত্তিতে।
advertisement
3/6
মূল্যায়নে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ পেয়েছে ৯৭.৫ শতাংশ নম্বর, যা রাজ্যের নিরিখে সর্বোচ্চ। এই অর্জনের ফলে হাসপাতালটি অর্জন করেছে ‘সর্বভারতীয় লক্ষ্য শংসাপত্র’। এই শংসাপত্রকে সম্মানজনক জাতীয় মান্যতা হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। চিকিৎসক ও হাসপাতালকর্মীরা এই সাফল্যকে শুধুমাত্র পুরস্কার নয়, বরং রোগী সেবার স্বীকৃতি হিসেবেই দেখছেন।
মূল্যায়নে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ পেয়েছে ৯৭.৫ শতাংশ নম্বর, যা রাজ্যের নিরিখে সর্বোচ্চ। এই অর্জনের ফলে হাসপাতালটি অর্জন করেছে ‘সর্বভারতীয় লক্ষ্য শংসাপত্র’। এই শংসাপত্রকে সম্মানজনক জাতীয় মান্যতা হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। চিকিৎসক ও হাসপাতালকর্মীরা এই সাফল্যকে শুধুমাত্র পুরস্কার নয়, বরং রোগী সেবার স্বীকৃতি হিসেবেই দেখছেন।
advertisement
4/6
বিভাগীয় প্রধান প্রণব কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা গর্বিত যে মানুষের, বিশেষ করে শিশু ও প্রসূতি মায়েদের পাশে থাকতে পেরেছি। এই স্বীকৃতি আমাদের প্রেরণা জোগাবে আরও ভালো কাজ করার জন্য। তবে এটা পুরস্কারের জন্য নয়, অন্তর থেকে করা কাজের ফল’।
বিভাগীয় প্রধান প্রণব কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা গর্বিত যে মানুষের, বিশেষ করে শিশু ও প্রসূতি মায়েদের পাশে থাকতে পেরেছি। এই স্বীকৃতি আমাদের প্রেরণা জোগাবে আরও ভালো কাজ করার জন্য। তবে এটা পুরস্কারের জন্য নয়, অন্তর থেকে করা কাজের ফল’।
advertisement
5/6
চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের এমএসভিপি চিকিৎসক অর্ঘ্য মৈত্র বলেন, ‘এই পুরস্কার আসলে প্রতিটি সহকারী নার্স, চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, সবাই মিলে যে নিষ্ঠা ও নিষ্কলুষ সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করেছেন, তার ফল। আমরা ভবিষ্যতেও এই গুণগতমান বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকব’।
চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের এমএসভিপি চিকিৎসক অর্ঘ্য মৈত্র বলেন, ‘এই পুরস্কার আসলে প্রতিটি সহকারী নার্স, চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, সবাই মিলে যে নিষ্ঠা ও নিষ্কলুষ সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করেছেন, তার ফল। আমরা ভবিষ্যতেও এই গুণগতমান বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকব’।
advertisement
6/6
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে লক্ষ্য(LaQshya) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প, যার মাধ্যমে দেশের লেবার রুম এবং মাতৃত্বকালীন চিকিৎসা পরিষেবার গুণগত মান নির্ধারণ করা হয়। এই শংসাপত্র প্রাপ্তি মানে শুধু গুণগত চিকিৎসাই নয়, রোগী-স্বাচ্ছন্দ্য, পরিচ্ছন্নতা, জরুরি পরিষেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও অসামান্য অগ্রগতি।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে লক্ষ্য(LaQshya) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প, যার মাধ্যমে দেশের লেবার রুম এবং মাতৃত্বকালীন চিকিৎসা পরিষেবার গুণগত মান নির্ধারণ করা হয়। এই শংসাপত্র প্রাপ্তি মানে শুধু গুণগত চিকিৎসাই নয়, রোগী-স্বাচ্ছন্দ্য, পরিচ্ছন্নতা, জরুরি পরিষেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও অসামান্য অগ্রগতি।
advertisement
advertisement
advertisement