Viral Shocking News: ঘুমের মধ্যে বিছানাতেই এমন কথা বললেন স্ত্রী... শুনেই স্বামী ছুটলেন পুলিশে!

Last Updated:
Viral Shocking News: এরপরেই আসে সেই রাত। ঘুমের মধ্যে সত্য স্বীকার করে রুথ। সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যায়।
1/6
তাদের মধ্যে কোন ঝগড়া, কোন মতভেদ, কোনও রাগ, কোন অভিযোগ ছিল না। দীর্ঘদিন ধরে দাম্পত্য সম্পর্ক ভালোই চলছিল দুজনের। দুজনের ভাব-ভালোবাসাও ছিল অগাধ। ছিল একের অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাও। তারপর হঠাৎ একদিন রাতে স্ত্রী বিছানাতেই শুয়ে ঘুমের মধ্যে বকবক করতে শুরু করেন। আর সেই সময় তাঁর কথা শুনেই মহিলার ৬১ বছর বয়সি স্বামী অ্যান্টনি তার ৪৭ বছর বয়সি স্ত্রী রুথ ফোর্টের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর এই পদক্ষেপে পুলিশও হতবাক। কিন্তু সত্য প্রকাশ্যে আসার পরে পুলিশও তার প্রশংসা করে।
তাদের মধ্যে কোন ঝগড়া, কোন মতভেদ, কোনও রাগ, কোন অভিযোগ ছিল না। দীর্ঘদিন ধরে দাম্পত্য সম্পর্ক ভালোই চলছিল দুজনের। দুজনের ভাব-ভালোবাসাও ছিল অগাধ। ছিল একের অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাও। তারপর হঠাৎ একদিন রাতে স্ত্রী বিছানাতেই শুয়ে ঘুমের মধ্যে বকবক করতে শুরু করেন। আর সেই সময় তাঁর কথা শুনেই মহিলার ৬১ বছর বয়সি স্বামী অ্যান্টনি তার ৪৭ বছর বয়সি স্ত্রী রুথ ফোর্টের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর এই পদক্ষেপে পুলিশও হতবাক। কিন্তু সত্য প্রকাশ্যে আসার পরে পুলিশও তার প্রশংসা করে।
advertisement
2/6
২০১০ সালে গাঁটছড়া বাঁধা Ruth এবং Antoine, একটি ভাল দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছিলেন। পরিবারে কিছু সমস্যা এলে রুথ কেয়ার হোমে (ক্রিস্টাল হল কেয়ার হোম) চাকরি নেন। এই সময় এক প্রতিবন্ধী মহিলার টাকা তাঁর স্ত্রীকে খরচ করতে দেখে অ্যান্টনির মনে সন্দেহ হয়। যা পরে সত্য বলে প্রমাণিত হয়।
২০১০ সালে গাঁটছড়া বাঁধা Ruth এবং Antoine, একটি ভাল দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছিলেন। পরিবারে কিছু সমস্যা এলে রুথ কেয়ার হোমে (ক্রিস্টাল হল কেয়ার হোম) চাকরি নেন। এই সময় এক প্রতিবন্ধী মহিলার টাকা তাঁর স্ত্রীকে খরচ করতে দেখে অ্যান্টনির মনে সন্দেহ হয়। যা পরে সত্য বলে প্রমাণিত হয়।
advertisement
3/6
ঘুমের মধ্যে অপরাধ স্বীকার করে জেলে পৌঁছতে হয় রুথকে রুথ আর তার স্বামীর একসঙ্গে বিছানায় শুয়েছিল। হঠাৎ গভীর রাতে ঘুমের মধ্যে বিড়বিড় করতে শুরু করে রুথ। অ্যান্টনির ঘুম ভেঙে যায়। কিছুক্ষণ বকবক করার পর, রুথ এমন কিছু বলল যা তাঁর স্বামীর হৃদয় ভেঙে দেয় মুহূর্তের মধ্যে। যে বউকে এত আদর আর সম্মান দিতেন সে কিনা চোর! জানা যায়, যে প্রতিবন্ধী মহিলার দেখাশোনার দায়িত্বে রুথ ছিলেন কেয়ার হোমে (ক্রিস্টাল হল কেয়ার হোম) বাজারে ঘোরাঘুরির সময় সে তাঁরই এটিএম কার্ড চুরি করে।
ঘুমের মধ্যে অপরাধ স্বীকার করে জেলে পৌঁছতে হয় রুথকে রুথ আর তার স্বামীর একসঙ্গে বিছানায় শুয়েছিল। হঠাৎ গভীর রাতে ঘুমের মধ্যে বিড়বিড় করতে শুরু করে রুথ। অ্যান্টনির ঘুম ভেঙে যায়। কিছুক্ষণ বকবক করার পর, রুথ এমন কিছু বলল যা তাঁর স্বামীর হৃদয় ভেঙে দেয় মুহূর্তের মধ্যে। যে বউকে এত আদর আর সম্মান দিতেন সে কিনা চোর! জানা যায়, যে প্রতিবন্ধী মহিলার দেখাশোনার দায়িত্বে রুথ ছিলেন কেয়ার হোমে (ক্রিস্টাল হল কেয়ার হোম) বাজারে ঘোরাঘুরির সময় সে তাঁরই এটিএম কার্ড চুরি করে।
advertisement
4/6
রুথ ঘুমের মধ্যে এই সব বললে অ্যান্টোনি তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে আবার সব কিছু নিশ্চিত করার জন্য জিজ্ঞাসা করেন। তারপর রুথ পুরো ঘটনাটি বর্ণনা করেন। এরপরেই স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করলেন অ্যান্টনি।
রুথ ঘুমের মধ্যে এই সব বললে অ্যান্টোনি তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে আবার সব কিছু নিশ্চিত করার জন্য জিজ্ঞাসা করেন। তারপর রুথ পুরো ঘটনাটি বর্ণনা করেন। এরপরেই স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করলেন অ্যান্টনি।
advertisement
5/6
কিছুদিন আগেই মেক্সিকো বেড়াতে গিয়ে রুথ অনেক টাকা খরচ করেন। সেখানেই অ্যান্টোনির হঠাৎ স্ত্রীকে এতো টাকা ওড়াতে দেখে সন্দেহ হয়েছিল। কিন্তু সে সময় প্রশ্ন করাতে রুথ উত্তর দেয়নি। তারপর হঠাৎ একদিন রাতে মেঝেতে পড়ে থাকা তার পার্সে কিছু নগদ এবং একটি অজানা এটিএম দেখে অবাক হয়ে যান স্বামী।
কিছুদিন আগেই মেক্সিকো বেড়াতে গিয়ে রুথ অনেক টাকা খরচ করেন। সেখানেই অ্যান্টোনির হঠাৎ স্ত্রীকে এতো টাকা ওড়াতে দেখে সন্দেহ হয়েছিল। কিন্তু সে সময় প্রশ্ন করাতে রুথ উত্তর দেয়নি। তারপর হঠাৎ একদিন রাতে মেঝেতে পড়ে থাকা তার পার্সে কিছু নগদ এবং একটি অজানা এটিএম দেখে অবাক হয়ে যান স্বামী।
advertisement
6/6
এরপরেই আসে সেই রাত। ঘুমের মধ্যে সত্য স্বীকার করে রুথ। সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যায়। কখন এবং কীভাবে তাঁর স্ত্রী এতটাই নির্মম হয়ে উঠলেন যে তিনি হুইলচেয়ারে থাকা এক নিঃস্ব মহিলার অর্থের প্রতি খারাপ নজর দিয়েছেন তা বুঝে উঠতে পারেন না স্বামী অ্যান্টোনি। পরে প্রেস্টন ক্রাউন আদালতে হাজির হওয়ার পর রুথ তার চুরির কথা স্বীকার করে নেয়। আদালতের বিচারক অ্যান্টনির সাহসিকতা এবং কঠোর পদক্ষেপের জন্য প্রশংসা করেন। এই ঘটনায় আদালত রুথকে ১৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়।
এরপরেই আসে সেই রাত। ঘুমের মধ্যে সত্য স্বীকার করে রুথ। সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যায়। কখন এবং কীভাবে তাঁর স্ত্রী এতটাই নির্মম হয়ে উঠলেন যে তিনি হুইলচেয়ারে থাকা এক নিঃস্ব মহিলার অর্থের প্রতি খারাপ নজর দিয়েছেন তা বুঝে উঠতে পারেন না স্বামী অ্যান্টোনি। পরে প্রেস্টন ক্রাউন আদালতে হাজির হওয়ার পর রুথ তার চুরির কথা স্বীকার করে নেয়। আদালতের বিচারক অ্যান্টনির সাহসিকতা এবং কঠোর পদক্ষেপের জন্য প্রশংসা করেন। এই ঘটনায় আদালত রুথকে ১৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement