হোম » ছবি » বিদেশ » চুরি করে কাটা হয় আইনস্টাইনের ব্রেন! কেন, কে করেছিল চুরি? জানলে বলবেন, এও সম্ভব!

Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

  • 110

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    ছোটবেলা থেকেই তিনি কখনও অঙ্কে ফেইল করেননি। অঙ্কের জাহাজ ছিলেন তিনি! তার অঙ্কের পারদর্শিতা দেখে শিক্ষকরাও অবাক হয়ে যেতেন। কথা হচ্ছে, অ্যালবার্ট আইনস্টাইনকে নিয়ে। ১৮৭৯ সালে জার্মানির উলমে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার বাবা একটি তড়িৎ রাসায়নিক কারখানা পরিচালনা করতেন।

    MORE
    GALLERIES

  • 210

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    ছোটবেলা থেকেই আইনস্টাইন পদার্থবিদ্যার প্রতি আগ্রহী ছিলেন। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি তিনি পদার্থবিদ্যার বইও পড়তে শুরু করেন। আইনস্টাইন স্যার আইজাক নিউটনকে অনুসরন করতেন। নিউটন বাগানে শুয়ে থাকা অবস্থায় একটি আপেল তার মাথায় পড়ার মাধ্যমে মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেছিলেন।

    MORE
    GALLERIES

  • 310

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    নানা পরীক্ষা-নীরিক্ষার মধ্য দিয়ে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন অ্যালবার্ট আইনস্টাইন। নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী মূলত ‘আপেক্ষিকতা তত্ত্ব’ আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন তিনি। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে তার বিশেষ অবদান এবং আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কিত গবেষণার জন্য তিনি এই পুরস্কার পান তিনি।

    MORE
    GALLERIES

  • 410

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    আইনস্টাইন পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং নতুন উদ্ভাবন ও আবিষ্কারে তার অবদান অনেক। তার বুদ্ধি ও জ্ঞান মানুষের কৌতূহল বাড়িয়ে তুলত, তার মস্তিস্কে কী আছে তা দেখার জন্য। তাই তো বিখ্যাত এই বিজ্ঞানী মারা যাওয়ার পর চুরি হয়ে যায় তার মগজ বা ব্রেন।

    MORE
    GALLERIES

  • 510

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    ১৯৫৫ সালে ৭৬ বছর বয়সে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন মারা যান। পোস্টমর্টেমের ভার পড়েছিল ড. থমাস হার্ভের ওপর। দেহ কাটাছেঁড়ার পর আইনস্টাইনের মগজ সরিয়ে রাখেন ড. থমাস। কাজটা তিনি করেছিলেন অত্যন্ত গোপনে। তিনি আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক খুলি থেকে বের করেন। তারপর সেটা চুবিয়ে রাখেন ফরমালিনের জারে।

    MORE
    GALLERIES

  • 610

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    প্রিন্সটন হাসপাতাল থেকে আইনস্টাইনের মগজটি বাড়ি নিয়ে যান থমাস। সেই মগজসহ জারটি বাক্সবন্দি করে তুলে রাখেন নিজের ঘরে। এরপরই শুরু হয় থমাসের জীবনে উল্টোযাত্রা। পারিবারিক জীবনে সুখী ছিলেন না থমাস। একের পর এক স্ত্রী বিচ্ছেদ হওয়া স্বত্ত্বেও তিনি আগলে রাখেন মহামূল্য সেই আইনস্টাইনের মগজ।

    MORE
    GALLERIES

  • 710

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    ততদিনেও আইনস্টাইনের মগজ চুরির ঘটনা কারও জানা ছিল না। তবে মাসিক নিউজার্সি পত্রিকার একজন রিপোর্টার স্টিভেন লেভি এ খবর পেয়ে যান। ১৯৭০ সালে ড. টমাস হার্ভের সঙ্গে দেখা করে সব সত্য জানেন লেভি। তাকে দেখানো হয়, আইনস্টাইনের ব্রেইনটি কাঠের দু’টি বক্সে রাখা, যার ওপরে লেখা ছিল ‘কোস্টা সাইডার’।

    MORE
    GALLERIES

  • 810

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    তার মস্তিষ্কের সেরেবেলাম অর্থাৎ মাথার একেবারে পিছনে ঘাড়ের কাছে থাকে যে অংশটি কেটে স্লাইস করা হয়েছে। এ ছাড়াও সেরেব্রাল কর্টেক্স যেটি থাকে ব্রেইনের ওপরের অংশে, সেটিও কেটে পাতলা স্লাইস করা হয়েছিল গবেষণার জন্য। অতঃপর আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করেন ড. থমাস হার্ভে। ১৯৮৫ সালে একটি গবেষণাপত্র বের করেন তিনি। স্নায়ুবিজ্ঞানীরা মানুষের মস্তিষ্ককে মোট ৪৭ টি ভাগে চিহ্নিত করেছেন, যাকে বলে ব্রডম্যান ম্যাপ। এ ম্যাপ অনুসারে মানুষের ব্রেইনের ৯ ও ৩৯ নম্বর এরিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    MORE
    GALLERIES

  • 910

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    মানুষের প্ল্যানিং, স্মৃতি আর মনযোগ এর জন্য এরিয়া ৯ কাজ করে। অন্যদিকে এরিয়া ৩৯ কাজ করে ভাষা আর জটিল সমস্যা নিয়ে। ড. টমাস হার্ভের দল গবেষণা করে দেখেন, এই দুই এরিয়ার নিউরন এবং গ্লিয়াল সেল এর অনুপাত নিয়ে। তারা আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের এই অনুপাতকে তুলনা করেছিলেন গড় বয়স ৬৫ বছরের ১১ জন মৃত ব্যক্তির ব্রেইনের সঙ্গে। দেখা যায়, আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের একমাত্র বাম দিকের ৩৯ নম্বর এরিয়াতে একটি নিউরনের জন্য একাধিক গ্লিয়াল সেল ছিল, যা অন্য ১১ টি মস্তিষ্কে ছিল না। এই ফলাফলের ভিত্তিতে ব্যাখ্যা করা হয়- যেহেতু এরিয়া ৩৯ এ বেশি গ্লিয়াল সেল, তার মানে আইনস্টাইনের মস্কিষ্ক বেশি শক্তি ব্যয় করে।

    MORE
    GALLERIES

  • 1010

    Science: আইনস্টাইনের মৃত্যুর পরই চুরি যায় ব্রেন, কাটা হয় শতভাগে! কেন, কে করেছিল চুরি? চমকে যাবেন এই খবরে

    যার কারণেই হয়তো তার চিন্তা শক্তি ও তাত্ত্বিক জ্ঞান সাধারণের চেয়ে বেশি ছিল। ২০০৬ সালে এরকমই আরেকটি গবেষণা প্রকাশিত হয়, যেখানে বলা হয়েছে আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের গ্লিয়াল সেল এর গঠন (যেমন বড় এস্ট্রোসাইট প্রসেস) অন্যদের চেয়ে আলাদা ছিল। আরও এক গবেষণায় জানা যায়, আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের ওজন ১ হাজার ২০০ গ্রাম। যেখানে সাধারণ মানুষের মস্তিষ্কের ওজন থাকে ১৪০০ গ্রাম। এ ছাড়াও তার মস্তিষ্কের এরিয়া ৯ অন্যদের তুলনায় পাতলা এবং নিউরনবহুল ছিল।

    MORE
    GALLERIES