Hagia Sophia-কে মসজিদে রূপান্তর করায় দুঃখিত পোপ, জেনে নিন ইস্তানবুলের সৌধের ইতিহাস

Last Updated:
1/6
হাগিয়া সোফিয়া শুধুমাত্র তুরস্কেই নয় ৷ গোটা বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক সৌধগুলির মধ্যে অন্যতম ৷ ব্লু মস্কের পাশাপাশি ইস্তানবুল শহরের অন্যতম সেরা আকর্ষণ হল এই হাগিয়া সোফিয়া ৷
হাগিয়া সোফিয়া শুধুমাত্র তুরস্কেই নয় ৷ গোটা বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক সৌধগুলির মধ্যে অন্যতম ৷ ব্লু মস্কের পাশাপাশি ইস্তানবুল শহরের অন্যতম সেরা আকর্ষণ হল এই হাগিয়া সোফিয়া ৷
advertisement
2/6
 বাইজেনটাইন সভ্যতার সবচেয়ে বড় নিদর্শন। তুরস্কের দেড় হাজার বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী হাগিয়া সোফিয়া (তুর্কিতে বলা হয় আয়া সোফিয়া) জাদুঘরকে শেষমেষ মসজিদেরই রূপ দিতে চলেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোগান। আদালতের নির্দেশে আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যেই মসজিদ হিসেবে দরজা খুলে দেওয়া হবে হাগিয়া সোফিয়ার। Photo: Siddhartha Sarkar
বাইজেনটাইন সভ্যতার সবচেয়ে বড় নিদর্শন। তুরস্কের দেড় হাজার বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী হাগিয়া সোফিয়া (তুর্কিতে বলা হয় আয়া সোফিয়া) জাদুঘরকে শেষমেষ মসজিদেরই রূপ দিতে চলেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোগান। আদালতের নির্দেশে আগামী দু'সপ্তাহের মধ্যেই মসজিদ হিসেবে দরজা খুলে দেওয়া হবে হাগিয়া সোফিয়ার। Photo: Siddhartha Sarkar
advertisement
3/6
 শুক্রবার আদালতের ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরে জনসমক্ষে আসেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট। হাগিয়া সোফিয়াকে মসজিদ বানানোর বিরোধিতা বরাবরই করে এসেছে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিরোধিতা এসেছে ক্যাথলিক প্রতিষ্ঠানগুলি থেকেও। আন্তর্জাতিক মহলের যুক্তি একই সঙ্গে খ্রিস্টীয় বাইজেনটাইন এবং মুসলিম অটোমান এম্পায়ারের সময়ের দলিল হাগিয়া সোফিয়া সৌধ। সেই কারণেই সারা পৃথিবী থেকে দর্শনার্থীরা যান হাগিয়া সোফিয়ায়। এই ঘোষণার পরেই অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে দেশের খ্রীষ্ট ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে এবং পড়শি গ্রিসেও। গ্রিসের সংস্কৃতি মন্ত্রক এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করে বলেছে, সুসভ্য পৃথিবীতে জন্য এটা একটা উস্কানি। Photo: Siddhartha Sarkar
শুক্রবার আদালতের ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরে জনসমক্ষে আসেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট। হাগিয়া সোফিয়াকে মসজিদ বানানোর বিরোধিতা বরাবরই করে এসেছে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিরোধিতা এসেছে ক্যাথলিক প্রতিষ্ঠানগুলি থেকেও। আন্তর্জাতিক মহলের যুক্তি একই সঙ্গে খ্রিস্টীয় বাইজেনটাইন এবং মুসলিম অটোমান এম্পায়ারের সময়ের দলিল হাগিয়া সোফিয়া সৌধ। সেই কারণেই সারা পৃথিবী থেকে দর্শনার্থীরা যান হাগিয়া সোফিয়ায়। এই ঘোষণার পরেই অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে দেশের খ্রীষ্ট ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে এবং পড়শি গ্রিসেও। গ্রিসের সংস্কৃতি মন্ত্রক এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করে বলেছে, সুসভ্য পৃথিবীতে জন্য এটা একটা উস্কানি। Photo: Siddhartha Sarkar
advertisement
4/6
ঐতিহাসিক ইস্তানবুলে শহরে স্থিত হাগিয়া সোফিয়া (Hagia Sophia) দেখতে ভিড় জমান সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ক্রিশ্চিয়ান বাইজেনটাইন সাম্রাজ্যের সময়ে এটি গির্জা হিসেবে তৈরি হয়েছিল। ১৪৫৩ সালে কনস্ট্যানটিনোপোল অট্টোমানরা দখল করলে গির্জাটিকে পরিবর্তিত করা হয় মসজিদে। ১৯৩৪ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে হাগিয়া সোফিয়াকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়। ফের একবার জাদুঘর থেকে এটি মসজিদের রূপ পেতে চলেছে ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
ঐতিহাসিক ইস্তানবুলে শহরে স্থিত হাগিয়া সোফিয়া (Hagia Sophia) দেখতে ভিড় জমান সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ক্রিশ্চিয়ান বাইজেনটাইন সাম্রাজ্যের সময়ে এটি গির্জা হিসেবে তৈরি হয়েছিল। ১৪৫৩ সালে কনস্ট্যানটিনোপোল অট্টোমানরা দখল করলে গির্জাটিকে পরিবর্তিত করা হয় মসজিদে। ১৯৩৪ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে হাগিয়া সোফিয়াকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়। ফের একবার জাদুঘর থেকে এটি মসজিদের রূপ পেতে চলেছে ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
advertisement
5/6
হাগিয়া সোফিয়ার দেওয়ালে এখনও যীশু খ্রীষ্ট্রের ছবি থেকে শুরু করে খ্রীষ্টানদের এমন অনেক চিহ্ন রয়েছে ৷ যদিও বেশিরভাগগুলিকেই অনেক আগেই মুছে ফেলা হয়েছিল ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
হাগিয়া সোফিয়ার দেওয়ালে এখনও যীশু খ্রীষ্ট্রের ছবি থেকে শুরু করে খ্রীষ্টানদের এমন অনেক চিহ্ন রয়েছে ৷ যদিও বেশিরভাগগুলিকেই অনেক আগেই মুছে ফেলা হয়েছিল ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
advertisement
6/6
 UNESCO-র প্রধান অড্রি আজুলে বলেন, ইউএন-এর সংস্কৃতি বিভাগের সঙ্গে কোনও আলোচনা না করেই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এর জন্যে তিনি নিজে খুব দুঃখিত। হাগিয়া সোফিয়াকে মসজিদে পরিণত করার সিদ্ধান্তে দুঃখিত পোপ ফ্রান্সিসও ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
UNESCO-র প্রধান অড্রি আজুলে বলেন, ইউএন-এর সংস্কৃতি বিভাগের সঙ্গে কোনও আলোচনা না করেই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এর জন্যে তিনি নিজে খুব দুঃখিত। হাগিয়া সোফিয়াকে মসজিদে পরিণত করার সিদ্ধান্তে দুঃখিত পোপ ফ্রান্সিসও ৷ Photo: Siddhartha Sarkar
advertisement
advertisement
advertisement