Pakistan America Relation: সর্বনাশ! ভারতের বিরুদ্ধে এবার সরাসরি অবস্থান আমেরিকার! পাকিস্তানকে কী এমন দিচ্ছেন ট্রাম্প, শুনে চমকে উঠবেন! এএমআরএএএম আসলে কী জানেন!

Last Updated:
Pakistan America Relation: ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে প্রথমবার ৭০০টি এএমআরএএএম কিনেছিল পাকিস্তান, যা ছিল সেই সময়ের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক অস্ত্র অর্ডার।
1/7
পাকিস্তানকে উন্নত মাঝারি-পাল্লার আকাশ-থেকে-আকাশে নিক্ষেপযোগ্যে  ক্ষেপণাস্ত্র (এএমআরএএএম) বিক্রির ঘোষণা করেছে আমেরিকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও অস্ত্র তৈরির কোম্পানি রেথিয়ন ইসলামাবাদকে এই ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করবে। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত মার্কিন ‘এফ-১৬ ফ্যালকন’ যুদ্ধ বিমানে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে সক্ষম।
পাকিস্তানকে উন্নত মাঝারি-পাল্লার আকাশ-থেকে-আকাশে নিক্ষেপযোগ্যে ক্ষেপণাস্ত্র (এএমআরএএএম) বিক্রির ঘোষণা করেছে আমেরিকা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও অস্ত্র তৈরির কোম্পানি রেথিয়ন ইসলামাবাদকে এই ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করবে। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত মার্কিন ‘এফ-১৬ ফ্যালকন’ যুদ্ধ বিমানে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে সক্ষম।
advertisement
2/7
গত ৩০ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুদ্ধ মন্ত্রক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, রেথিয়নের সঙ্গে চুক্তিতে পরিবর্তন আনার পর উন্নত সি৮ এবং ডি৩ এএমআরএএএম ভেরিয়েন্টের ক্রেতাদের তালিকায় পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০৩০ সালের ৩০ মে’র মধ্যে এটি সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুদ্ধ মন্ত্রক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, রেথিয়নের সঙ্গে চুক্তিতে পরিবর্তন আনার পর উন্নত সি৮ এবং ডি৩ এএমআরএএএম ভেরিয়েন্টের ক্রেতাদের তালিকায় পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০৩০ সালের ৩০ মে’র মধ্যে এটি সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
advertisement
3/7
চুক্তিতে পাকিস্তান ছাড়াও ইংল্যান্ড, পোল্যান্ড, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, রোমানিয়া, কাতার, ওমান, কোরিয়া, গ্রিস, সুইজারল্যান্ড, পর্তুগাল, সিঙ্গাপুর, নেদারল্যান্ডস, চেক প্রজাতন্ত্র, জাপান, স্লোভাকিয়া, ডেনমার্ক, কানাডা, বেলজিয়াম, বাহরাইন, সৌদি আরব, ইতালি, নরওয়ে, স্পেন, কুয়েত, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, তাইওয়ান, লিথুয়ানিয়া, ইজরায়েল, বুলগেরিয়া, হাঙ্গেরি এবং তুরস্কের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রয়ের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
চুক্তিতে পাকিস্তান ছাড়াও ইংল্যান্ড, পোল্যান্ড, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, রোমানিয়া, কাতার, ওমান, কোরিয়া, গ্রিস, সুইজারল্যান্ড, পর্তুগাল, সিঙ্গাপুর, নেদারল্যান্ডস, চেক প্রজাতন্ত্র, জাপান, স্লোভাকিয়া, ডেনমার্ক, কানাডা, বেলজিয়াম, বাহরাইন, সৌদি আরব, ইতালি, নরওয়ে, স্পেন, কুয়েত, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, তাইওয়ান, লিথুয়ানিয়া, ইজরায়েল, বুলগেরিয়া, হাঙ্গেরি এবং তুরস্কের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রয়ের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
advertisement
4/7
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন জানিয়েছে, ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে প্রথমবার ৭০০টি এএমআরএএএম কিনেছিল পাকিস্তান, যা ছিল সেই সময়ের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক অস্ত্র অর্ডার। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে অপারেশন ‘সুইফট রিটর্ট’ চলাকালীন একই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে পাকিস্তান বিমান বাহিনী।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন জানিয়েছে, ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে প্রথমবার ৭০০টি এএমআরএএএম কিনেছিল পাকিস্তান, যা ছিল সেই সময়ের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক অস্ত্র অর্ডার। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে অপারেশন ‘সুইফট রিটর্ট’ চলাকালীন একই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে পাকিস্তান বিমান বাহিনী।
advertisement
5/7
প্রসঙ্গত, কয়েক দশক ধরে কূটনৈতিকভাবে দূরে থাকার পর, পাকিস্তান ও আমেরিকার মধ্যে সম্পর্ক ক্রমেই উন্নত হওয়ার মধ্যেই এই খবর প্রকাশ্যে এল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই ইসলামাবাদ ও ওয়াশিংটনের মধ্যে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত অংশীদারিত্বের এক নতুন পর্যায়ে প্রবেশের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ সৌহার্দ্যে পরিণত হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে গত মে মাসে ভারতের সঙ্গে সংঘাতের পর পাকিস্তানের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক ক্রমেই আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, কয়েক দশক ধরে কূটনৈতিকভাবে দূরে থাকার পর, পাকিস্তান ও আমেরিকার মধ্যে সম্পর্ক ক্রমেই উন্নত হওয়ার মধ্যেই এই খবর প্রকাশ্যে এল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই ইসলামাবাদ ও ওয়াশিংটনের মধ্যে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত অংশীদারিত্বের এক নতুন পর্যায়ে প্রবেশের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ সৌহার্দ্যে পরিণত হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে গত মে মাসে ভারতের সঙ্গে সংঘাতের পর পাকিস্তানের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক ক্রমেই আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে।
advertisement
6/7
মূলত গত জুন মাসে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান মুনিরকে হোয়াইট হাউসে স্বাগত জানান ট্রাম্প। অভূতপূর্ব এই বৈঠকের পরই মার্কিন-পাকিস্তান সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় ধরনের উন্নতি ঘটে এবং পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনীতও করা হয়।
মূলত গত জুন মাসে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান মুনিরকে হোয়াইট হাউসে স্বাগত জানান ট্রাম্প। অভূতপূর্ব এই বৈঠকের পরই মার্কিন-পাকিস্তান সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় ধরনের উন্নতি ঘটে এবং পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনীতও করা হয়।
advertisement
7/7
কয়েকদিন পরেই জুলাই মাসে, ট্রাম্প প্রশাসন পাকিস্তানের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি ঘোষণা করেন এবং ইসলামাবাদকে তার ‘বিশাল তেলের মজুদ’ উন্নয়নে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর থেকে বিগত কয়েক মাসে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনা প্রধানের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠকও করেছেন ট্রাম্প।
কয়েকদিন পরেই জুলাই মাসে, ট্রাম্প প্রশাসন পাকিস্তানের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি ঘোষণা করেন এবং ইসলামাবাদকে তার ‘বিশাল তেলের মজুদ’ উন্নয়নে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর থেকে বিগত কয়েক মাসে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনা প্রধানের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠকও করেছেন ট্রাম্প।
advertisement
advertisement
advertisement