Nepal Protest: বাংলাদেশের পথেই হাঁটছে নেপাল? অগ্নিগর্ভ অবস্থা, চলছে গুলি...হু হু করে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, আহতদের অনেকের পরিচয় পর্যন্ত জানা যাচ্ছে না
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
গত বছর নেপালের সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশ দিয়েছিল যে যসোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টগুলিকে যোগাযোগ করার মতো নির্দিষ্ট একটি ব্যক্তি এবং একজন অভিযোগ জানানোর মতো স্থানীয় আধিকারিক দিতে হবে৷ কিন্তু, সোশ্যাল মিডিয়া জায়েন্ট নেপাল সরকারে সেই মতো রেজিস্ট্রেশন না করায় এই সমস্ত মিডিয়ায় নিষিদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে সে দেশের সরকার৷ টিকটক, ভাইবার, উইটক, নিমবাজ এবং পপো লাইভ সরকারের কাছে নিবন্ধিত এবং নেপালে এখনও ব্যবহার করা হচ্ছে। টেলিগ্রাম এবং গ্লোবাল ডায়েরির আবেদনগুলি পরীক্ষা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে
কাঠমাণ্ডু: বাংলাদেশের পরে এবার বিক্ষোভে উত্তাল ভারতের আরেক পড়শি দেশ নেপাল৷ সাধারণ মানুষের কণ্ঠরোধের চেষ্টা? নেপাল প্রশাসনের কেন এই স্বৈরাচারী মনোভাব? নেপালে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা নিয়ে খণ্ডযুদ্ধ চলছে যুবসমাজ এবং প্রশাসনের মধ্যে৷ কিন্তু, কারণটা কি শুধুমাত্রই সোশ্যাল মিডিয়ায় নিষেধাজ্ঞা? ছবি Reuters
advertisement
advertisement
বানেশ্বর, সিংহদুর্বার, নারায়ণহিটি এবং সংবেদনশীল সরকারি এলাকা সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়েছে। বিক্ষোভ তীব্র আকার ধারণ করার সাথে সাথে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি সোমবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকেছেন। বিক্ষোভ সহিংস হয়ে ওঠার পর নতুন বানেশ্বর এলাকায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সংসদে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা৷
advertisement
নেপাল পুলিশ একটি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, ‘‘ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম-সহ অন্যান্য সোশ্যাীল মিডিয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করার বিরুদ্ধে নেপালের রাস্তায় বিক্ষোভের জেরে জনতা-পুলিশ সংঘর্ষে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে৷’’ এছাড়াও, বহু মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে৷ আহতদের অনেকেরই পরিচয় জানা যায়নি৷
advertisement
কাঠমান্ডু পোস্টের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে নেপালে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৩৫ লক্ষ এবং ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৩৬ লক্ষ। অনেকেই তাদের ব্যবসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার উপর নির্ভর করে। নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি বন্ধ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে, ক্ষতিগ্রস্তরা প্রতিবাদ শুরু করে। সোশ্যাল মিডিয়া নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে বিক্ষোভগুলি পরবর্তীতে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে পরিণত হয়।
advertisement
advertisement
গত বছর নেপালের সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশ দিয়েছিল যে যসোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টগুলিকে যোগাযোগ করার মতো নির্দিষ্ট একটি ব্যক্তি এবং একজন অভিযোগ জানানোর মতো স্থানীয় আধিকারিক দিতে হবে৷ কিন্তু, সোশ্যাল মিডিয়া জায়েন্ট নেপাল সরকারে সেই মতো রেজিস্ট্রেশন না করায় এই সমস্ত মিডিয়ায় নিষিদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে সে দেশের সরকার৷ টিকটক, ভাইবার, উইটক, নিমবাজ এবং পপো লাইভ সরকারের কাছে নিবন্ধিত এবং নেপালে এখনও ব্যবহার করা হচ্ছে। টেলিগ্রাম এবং গ্লোবাল ডায়েরির আবেদনগুলি পরীক্ষা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।