Mossad: ইরানে 'মীরজাফর', মোসাদকে খোলা মাঠ করে দেয় তারাই! দেশের ভিতরের সেই 'শত্রুকে' খুঁজছেন খামেইনি! কে সেই মির্জা জানেন? চমকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Mossad: এই ডাবল এজেন্টরা ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ও সামরিক তথ্য ইজরায়েলের কাছে পাচার করেছেন।
advertisement
advertisement
এই ডাবল এজেন্টরা ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ও সামরিক তথ্য ইজরায়েলের কাছে পাচার করেছেন। এমনকি ২০১৮ সালে ইরানি পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিজাদে হত্যার পেছনেও মোসাদের হাত রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ইরান সরকার নিয়মিতভাবে মোসাদ-সংযুক্ত নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়ার দাবি করলেও, পর্যবেক্ষকরা মনে করেন ইজরাইলের গোয়েন্দা কার্যক্রম ও নাশকতা থামানো পুরোপুরি সম্ভব হয়নি।
advertisement
১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের মাধ্যমে ক্ষমতা হারান ইরানের শেষ শাহ, মোহাম্মদ রেজা পাহলভি। পশ্চিমা ঘেষা কূটনীতি, নারী অধিকার ও বিতর্কিত সংস্কার কর্মসূচির কারণে জনরোষের মুখে পড়েন পাহলভি। অর্থনৈতিক সংকট ও ব্যাপক বিক্ষোভের জেরে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এরপর রুহুল্লাহ খোমেনি ও আয়াতুল্লাহ খামেনির হাত ধরে ইরানে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামী প্রজাতন্ত্র। সূচনা হয় এক নতুন যুগের।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
‘দ্য টাইম্স অফ ইজরায়েল’-এর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, মোসাদের চরেরা অনেক দিন আগেই অনুপ্রবেশ করেছিলেন ইরানে। মধ্য ইরানে পৌঁছে ঘাঁটি গেড়েছিলেন। নিয়ে আসা হয়েছিল ড্রোন, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসকারী প্রযুক্তি। সেই দিয়েই ওই চরেরা ধ্বংস করেছেন ইরানের রেডার ব্যবস্থা, এস-৩০০ অ্যান্টি এয়ারক্রাফ্ট ব্যাটারি। এর ফলে ইজরায়েল যখন শুক্রবার ‘অপারেশন রাইসিং লায়ন’ শুরু করে, তখন ইরানে অবাধে ঢুকে যায় তাদের যুদ্ধবিমান। অর্থাৎ, ইরানে যে অন্তর্ঘাত হয়েছে, তা স্পষ্ট। এখন সেই 'মীরজাফর'দেরই খুঁজছে ইরান।