একশো বছর ধরে রহস্যে ঘেরা, সমুদ্রের নিচে কীভাবে আছে টাইটানিক!

Last Updated:
Titanic: জলের নিচে কী অবস্থায় আছে টাইটানিক! জানলে হাড় হিম হয়ে যাবে।
1/6
টাইটানিক নামক বিশাল জাহাজের নাম শোনেননি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বিশাল এবং বিলাসবহুল স্বপ্নের জাহাজ। আটলান্টিক মহাসাগরে ১২,৪৬৭ ফুট যা সমাহিত রয়েছে একশো বছরেরও বেশি সময় ধরে। রহস্যে ঘেরা এই জাহাজ। টাইটানিক নিয়ে মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই।
টাইটানিক নামক বিশাল জাহাজের নাম শোনেননি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বিশাল এবং বিলাসবহুল স্বপ্নের জাহাজ। আটলান্টিক মহাসাগরে ১২,৪৬৭ ফুট যা সমাহিত রয়েছে একশো বছরেরও বেশি সময় ধরে। রহস্যে ঘেরা এই জাহাজ। টাইটানিক নিয়ে মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই।
advertisement
2/6
টাইটানিক মানে চিরকালীন রহস্য। বিজ্ঞানীরা বলছেন, নোনা জল আর বরফের প্রকোপে জলে ডুবে থাকা টাইটানিক ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের দাবি, টাইটানিকের অবস্থা যদি এমন থাকে তাহলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে এটির ধ্বংসবশেষ সাগরের বুকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
টাইটানিক মানে চিরকালীন রহস্য। বিজ্ঞানীরা বলছেন, নোনা জল আর বরফের প্রকোপে জলে ডুবে থাকা টাইটানিক ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের দাবি, টাইটানিকের অবস্থা যদি এমন থাকে তাহলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে এটির ধ্বংসবশেষ সাগরের বুকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
advertisement
3/6
১৯১২ সালের ১৫ই এপ্রিল আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিল টাইটানিক। ১৫১৭ জন প্রাণ হারান সেদিন। উদ্ধার করা গিয়েছিল ৭০০ জন যাত্রীকে। দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধানের পর টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান একদল বিজ্ঞানী। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি বিজ্ঞানী টাইটানিককে খুঁজে বের করেন। ধারণা পাওয়া যায় এটির অবস্থান সম্পর্কে।
১৯১২ সালের ১৫ই এপ্রিল আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিল টাইটানিক। ১৫১৭ জন প্রাণ হারান সেদিন। উদ্ধার করা গিয়েছিল ৭০০ জন যাত্রীকে। দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধানের পর টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান একদল বিজ্ঞানী। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি বিজ্ঞানী টাইটানিককে খুঁজে বের করেন। ধারণা পাওয়া যায় এটির অবস্থান সম্পর্কে।
advertisement
4/6
আনসিংকেবল টাইটানিক। অর্থাৎ টাইটানিক নাকি ডুবতে পারে না। তবে প্রস্তুতকারী সংস্থা এমন দাবি কখনও করেছিল কি না তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। ডুবে যাওয়ার আগে দুভাগে ভাগ হয়েছিল টাইটানিক। দুটো টুকরো ১৯৭০ ফুট দূরে অবস্থিত। টাইটানিকের সামনের দিক সমুদ্রতলে ৬০ ফুট মাটির গভীরে গেঁথে রয়েছে।
আনসিংকেবল টাইটানিক। অর্থাৎ টাইটানিক নাকি ডুবতে পারে না। তবে প্রস্তুতকারী সংস্থা এমন দাবি কখনও করেছিল কি না তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। ডুবে যাওয়ার আগে দুভাগে ভাগ হয়েছিল টাইটানিক। দুটো টুকরো ১৯৭০ ফুট দূরে অবস্থিত। টাইটানিকের সামনের দিক সমুদ্রতলে ৬০ ফুট মাটির গভীরে গেঁথে রয়েছে।
advertisement
5/6
টাইটানিকের পুরো নাম ছিল ‘আর এম এস টাইটানিক’। ‘আর এম এস’ এর অর্থ ‘রয়্যাল মেল স্টিমার’। ব্রিটিশ শিপিং কোম্পানি হোয়াইট স্টার লাইনের মালিকানাধীন জাহাজ ছিল এটি। ইউনাইটেড কিংডম-এর বেলফাস্টের হারল্যান্ড ওলফ্ শিপইয়ার্ডে এটি তৈরি হয়েছিল। জন পিয়ারপন্ট মরগান নামক একজন আমেরিকান ধনকুবের এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোং-এর টাকায় ১৯০৯ সালের টাইটানিকের নির্মাণকাজ শুরু হয়। সেই সময় প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে টাইটানিক তৈরি হয়েছিল। জাহাজের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৮৮২ ফুট দুই ইঞ্চি (প্রায় ২৬৯.১ মিটার)। প্রস্থ ছিল প্রায় ৯২ ফিট (২৮ মিটার)। জাহাজটির ওজন ছিল প্রায় ৪৬ হাজার ৩২৮ লং টন। জল থেকে জাহাজের ডেকের উচ্চতা ছিল ৫৯ ফুট (১৮ মিটার)।
টাইটানিকের পুরো নাম ছিল ‘আর এম এস টাইটানিক’। ‘আর এম এস’ এর অর্থ ‘রয়্যাল মেল স্টিমার’। ব্রিটিশ শিপিং কোম্পানি হোয়াইট স্টার লাইনের মালিকানাধীন জাহাজ ছিল এটি। ইউনাইটেড কিংডম-এর বেলফাস্টের হারল্যান্ড ওলফ্ শিপইয়ার্ডে এটি তৈরি হয়েছিল। জন পিয়ারপন্ট মরগান নামক একজন আমেরিকান ধনকুবের এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোং-এর টাকায় ১৯০৯ সালের টাইটানিকের নির্মাণকাজ শুরু হয়। সেই সময় প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে টাইটানিক তৈরি হয়েছিল। জাহাজের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৮৮২ ফুট দুই ইঞ্চি (প্রায় ২৬৯.১ মিটার)। প্রস্থ ছিল প্রায় ৯২ ফিট (২৮ মিটার)। জাহাজটির ওজন ছিল প্রায় ৪৬ হাজার ৩২৮ লং টন। জল থেকে জাহাজের ডেকের উচ্চতা ছিল ৫৯ ফুট (১৮ মিটার)।
advertisement
6/6
এই টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে সাবমার্শিবল টাইটান পাঁচ জন যাত্রীকে নিয়ে ধ্বংস হয়ে গেল। টাইটানিক মানেই রহস্য। টাইটানিক মানেই যেন অমোঘ টান।
এই টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে সাবমার্শিবল টাইটান পাঁচ জন যাত্রীকে নিয়ে ধ্বংস হয়ে গেল। টাইটানিক মানেই রহস্য। টাইটানিক মানেই যেন অমোঘ টান।
advertisement
advertisement
advertisement