পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেলস্টেশন এটি! কোনও কর্মী নেই, নিজে থেকেই ট্রেন চলে!

Last Updated:
Highest Rail Station: এটাই বিশ্বের সব থেকে উঁচু স্টেশন। নামটা জেনে নিন।
1/5
তিব্বতের টাংগুলা রেলওয়ে স্টেশনটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। এটি ডাংলা রেলওয়ে স্টেশন নামেও পরিচিত। এই স্টেশনটি চিংহাই-তিব্বত রেলপথে অবস্থিত, যা চিনের একটি অংশের সঙ্গে তিব্বতকে সংযুক্ত করা প্রথম রেলপথ। কারণ তিব্বত খুব উচ্চতায় অবস্থিত হওয়ার কারণে এখানে কোনও রেলপথ তৈরি করা যায়নি।
তিব্বতের টাংগুলা রেলওয়ে স্টেশনটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। এটি ডাংলা রেলওয়ে স্টেশন নামেও পরিচিত। এই স্টেশনটি চিংহাই-তিব্বত রেলপথে অবস্থিত, যা চিনের একটি অংশের সঙ্গে তিব্বতকে সংযুক্ত করা প্রথম রেলপথ। কারণ তিব্বত খুব উচ্চতায় অবস্থিত হওয়ার কারণে এখানে কোনও রেলপথ তৈরি করা যায়নি।
advertisement
2/5
এই রেলস্টেশনে কোনো কর্মী নেই। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। এটি ১ জুলাই ২০০৬-এ স্থাপিত হয়েছিল। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০৬৮ মিটার অর্থাৎ ১৬৬২৭ ফিট উঁচুতে অবস্থিত। তবে এর চেয়েও উঁচু রেলস্টেশন তৈরি হচ্ছে ভারতের কাশ্মীরের চেনাব নদীর উপর। এর আগে, বলিভিয়ার কনডর রেলওয়ে স্টেশনটি ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। সেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৭৮৬ মিটার অর্থাৎ ১৫৭০৫ ফিট উঁচুতে অবস্থিত।
এই রেলস্টেশনে কোনো কর্মী নেই। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। এটি ১ জুলাই ২০০৬-এ স্থাপিত হয়েছিল। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০৬৮ মিটার অর্থাৎ ১৬৬২৭ ফিট উঁচুতে অবস্থিত। তবে এর চেয়েও উঁচু রেলস্টেশন তৈরি হচ্ছে ভারতের কাশ্মীরের চেনাব নদীর উপর। এর আগে, বলিভিয়ার কনডর রেলওয়ে স্টেশনটি ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। সেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৭৮৬ মিটার অর্থাৎ ১৫৭০৫ ফিট উঁচুতে অবস্থিত।
advertisement
3/5
এই স্টেশনটি আমদো কাউন্টি এবং কিংহাই প্রদেশে। এই রেলস্টেশনে ৩টি ট্র্যাক রয়েছে। একটি প্ল্যাটফর্ম৷ টাংগুলা রেলওয়ে স্টেশনের দৈর্ঘ্য ১.২৫ কিমি। ২০১০ সালের আগে এই রেলস্টেশনে কোনো যাত্রীবাহী ট্রেন আসত না, কারণ এখানে কেউ থাকে না, কিন্তু এখন এখানে যাত্রীবাহী ট্রেন আসা শুরু করেছে।
এই স্টেশনটি আমদো কাউন্টি এবং কিংহাই প্রদেশে। এই রেলস্টেশনে ৩টি ট্র্যাক রয়েছে। একটি প্ল্যাটফর্ম৷ টাংগুলা রেলওয়ে স্টেশনের দৈর্ঘ্য ১.২৫ কিমি। ২০১০ সালের আগে এই রেলস্টেশনে কোনো যাত্রীবাহী ট্রেন আসত না, কারণ এখানে কেউ থাকে না, কিন্তু এখন এখানে যাত্রীবাহী ট্রেন আসা শুরু করেছে।
advertisement
4/5
এই রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১৯৫৬ কিমি। শিনিং থেকে গোলমুদ পর্যন্ত ৮১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ রেললাইনের নির্মাণ কাজ ১৯৮৪ সালের মধ্যে শেষ হয়েছিল। লাসা পর্যন্ত অবশিষ্ট ১১৪২ কিলোমিটার দীর্ঘ অংশের নির্মাণ কাজ ২০৬ সালে শেষ হয়েছিল। এই রেলপথটি টাঙ্গগুলা পাস দিয়েও যায় যা ৫০৭২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলপথও বটে।
এই রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ১৯৫৬ কিমি। শিনিং থেকে গোলমুদ পর্যন্ত ৮১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ রেললাইনের নির্মাণ কাজ ১৯৮৪ সালের মধ্যে শেষ হয়েছিল। লাসা পর্যন্ত অবশিষ্ট ১১৪২ কিলোমিটার দীর্ঘ অংশের নির্মাণ কাজ ২০৬ সালে শেষ হয়েছিল। এই রেলপথটি টাঙ্গগুলা পাস দিয়েও যায় যা ৫০৭২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলপথও বটে।
advertisement
5/5
এই রেলপথে ১৩৩৮ মিটার দীর্ঘ ফেঙ্গুওশান টানেল রয়েছে। এটি ৪৯০৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল টানেলও। গোলমুদ থেকে লাসা বিভাগে ৪৫টি স্টেশন রয়েছে, যার মধ্যে ৩৮টি কর্মীহীন। শিনিংয়ে অবস্থিত কন্ট্রোল রুম থেকে সেগুলো মনিটর করা হয়।
এই রেলপথে ১৩৩৮ মিটার দীর্ঘ ফেঙ্গুওশান টানেল রয়েছে। এটি ৪৯০৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল টানেলও। গোলমুদ থেকে লাসা বিভাগে ৪৫টি স্টেশন রয়েছে, যার মধ্যে ৩৮টি কর্মীহীন। শিনিংয়ে অবস্থিত কন্ট্রোল রুম থেকে সেগুলো মনিটর করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement