Gitarama Jail: বলা হয় এটিই পৃথিবীর 'নরক'! বাঁচার জন্য বন্দিরা খায় একে অপরের মাংস, একবার গেলেই..

Last Updated:
Gitarama Jail: এই কারাগারের বন্দিদের বেঁচে থাকার জন্য অন্য বন্দিদের পচা লাশ খেতে বাধ্য হয়। একের পর এক সংঘাতিক কাণ্ড ঘটে এই জেলে
1/13
আফ্রিকার রুয়ান্ডার রাজধানী কিগালিতে অবস্থিত গীতারামা কারাগার, বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক কারাগারগুলির মধ্যে একটি। (ছবি- সৌজন্যে MPOZEMBIZI Théophile)
আফ্রিকার রুয়ান্ডার রাজধানী কিগালিতে অবস্থিত গীতারামা কারাগার, বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক কারাগারগুলির মধ্যে একটি। (ছবি- সৌজন্যে MPOZEMBIZI Théophile)
advertisement
2/13
এই কারাগারের বন্দিদের বেঁচে থাকার জন্য অন্য বন্দিদের পচা লাশ খেতে বাধ্য হয়। একের পর এক সংঘাতিক কাণ্ড ঘটে এই জেলে। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
এই কারাগারের বন্দিদের বেঁচে থাকার জন্য অন্য বন্দিদের পচা লাশ খেতে বাধ্য হয়। একের পর এক সংঘাতিক কাণ্ড ঘটে এই জেলে। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
3/13
ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কারাগার নোংরা ও জনাকীর্ণ দেয়ালের ভিতরে ধর্ষক, ডাকাত ও খুনিদের মতো বিপজ্জনক অপরাধীদের রাখা হয়। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কারাগার নোংরা ও জনাকীর্ণ দেয়ালের ভিতরে ধর্ষক, ডাকাত ও খুনিদের মতো বিপজ্জনক অপরাধীদের রাখা হয়। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
4/13
বিভিন্ন মানবধিকার সংগঠনের মতে, নির্দোষ এবং বিচারাধীন বন্দিদেরও এই জেলে নিয়ে আসা হয়। অকথ্য অত্যাচার চালানো হয় তাদের উপরে।(প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
বিভিন্ন মানবধিকার সংগঠনের মতে, নির্দোষ এবং বিচারাধীন বন্দিদেরও এই জেলে নিয়ে আসা হয়। অকথ্য অত্যাচার চালানো হয় তাদের উপরে।(প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
5/13
১৯৬০ সালে ব্রিটিশ আমলে শ্রমিকদের আবাসন হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। পরে এটিকে একটি কারাগারে রূপান্তরিত করা হয়। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
১৯৬০ সালে ব্রিটিশ আমলে শ্রমিকদের আবাসন হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। পরে এটিকে একটি কারাগারে রূপান্তরিত করা হয়। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
6/13
সেই সময়ে প্রায় ৪০০ বন্দিকে রাখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল এই কারাগারটি।   বর্তমানে এই কারাগারের ধারণক্ষমতা ১৩০০ থেকে তিন হাজার বলে জানা গেছে। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
সেই সময়ে প্রায় ৪০০ বন্দিকে রাখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল এই কারাগারটি। বর্তমানে এই কারাগারের ধারণক্ষমতা ১৩০০ থেকে তিন হাজার বলে জানা গেছে। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
7/13
কিন্তু এই জেলে বন্দি করে রাখা হয়েছে ৮ হাজার বেশি বন্দিকে। জায়গার অভাবে বহু বন্দিরা সামান্য বসার জায়গাও পায় না। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
কিন্তু এই জেলে বন্দি করে রাখা হয়েছে ৮ হাজার বেশি বন্দিকে। জায়গার অভাবে বহু বন্দিরা সামান্য বসার জায়গাও পায় না। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
8/13
বিভিন্ন রিপোর্ট মেতে, এই কারাগারের ভিতর থেকে আজও মল-মূত্রের দুর্গন্ধ ও পচা মাংসের গন্ধ পাওয়া যায়।   প্রতিদিনই এই জেলে বন্দি মৃত্যুর খবর মেলে।(প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
বিভিন্ন রিপোর্ট মেতে, এই কারাগারের ভিতর থেকে আজও মল-মূত্রের দুর্গন্ধ ও পচা মাংসের গন্ধ পাওয়া যায়। প্রতিদিনই এই জেলে বন্দি মৃত্যুর খবর মেলে।(প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
9/13
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খারাপ অবস্থার কারণে গীতারামা কারাগারে প্রায়ই বেশ কয়েকজন বন্দির মৃত্যু হয়। এখানে পর্যাপ্ত শৌচালয় নেই। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খারাপ অবস্থার কারণে গীতারামা কারাগারে প্রায়ই বেশ কয়েকজন বন্দির মৃত্যু হয়। এখানে পর্যাপ্ত শৌচালয় নেই। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
10/13
এমনকী নিকাশী ব্যবস্থা প্রায় নেই বললেই চলে। ফলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বন্দিদের থাকতে হয়। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবরও মেলে।(প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
এমনকী নিকাশী ব্যবস্থা প্রায় নেই বললেই চলে। ফলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বন্দিদের থাকতে হয়। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবরও মেলে।(প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
11/13
রিপোর্ট মতে, বন্দিরা চিকিৎসার কোনও সুযোগ-সুবিধাও পান না, যার কারণে প্রতিদিনই কয়েকজন বন্দির মৃত্যু হতে থাকে। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
রিপোর্ট মতে, বন্দিরা চিকিৎসার কোনও সুযোগ-সুবিধাও পান না, যার কারণে প্রতিদিনই কয়েকজন বন্দির মৃত্যু হতে থাকে। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
12/13
  মানবাধিকার সংগঠনগুলো কয়েক দশক ধরে কারাগারের অভ্যন্তরে খারাপ অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু অবস্থার উন্নতি করতে সফল হয়নি। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
মানবাধিকার সংগঠনগুলো কয়েক দশক ধরে কারাগারের অভ্যন্তরে খারাপ অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু অবস্থার উন্নতি করতে সফল হয়নি। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
13/13
সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল সংগঠন ব্রিজস টু জাস্টিস এই কারাগারের ব্যবস্থা নিয়ে প্রচার শুরু করেছিল। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল সংগঠন ব্রিজস টু জাস্টিস এই কারাগারের ব্যবস্থা নিয়ে প্রচার শুরু করেছিল। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। (প্রতীকী ছবি-সৌজন্য pixabay)
advertisement
advertisement
advertisement