চুনি-নীলা রত্নে ঠাসা! পৃথিবীর মতো ওই 'বিস্ময়' গ্রহটি ভাবাচ্ছে বিজ্ঞানীদের

Last Updated:
ইউনিভার্সিটি অফ জুরিখের অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট ক্যারোলিন ডোর্নের কথায়, 'লাল, নীল রঙের মিশেলে তৈরি এই গ্রহ৷ যে হেতু চুনি ও নীলা দিয়ে তৈরি এই গ্রহ, তাই সদা উজ্জ্বল৷' পৃথিবীর চেয়ে সম্ভবত ৫ গুণ বড়৷ গ্রহটি তার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে মাত্র ৩ দিনে৷ অর্থাত্‍‌ সে গ্রহে ৩ দিনে একবছর৷
1/6
মহাকাশে কতই না রহস্য! মানুষের নিরলস গবেষণায় মাঝে মধ্যে সেই রহস্যগুলি ক্কচিত্‍‌ কদাচিত ভেদ হয় কোটি কোটি বছরের রহস্য৷ ব্রহ্মাণ্ড যে এক বিশাল বিপুল বিস্ময়৷ তাও মানুষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ব্রহ্মাণ্ডকে জানতে ও চিনতে৷ আদি, অনন্তকাল ধরে৷ এরকমই আরেক রহস্য-গ্রহের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা৷ একটি রঙিন উজ্জ্বল গ্রহ৷ বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন জেমস্টোন প্ল্যানেট বা রত্ন গ্রহ৷ ছবি সৌজন্য: ইউনিভার্সিটি অফ জ্যুরিখ
মহাকাশে কতই না রহস্য! মানুষের নিরলস গবেষণায় মাঝে মধ্যে সেই রহস্যগুলি ক্কচিত্‍‌ কদাচিত ভেদ হয় কোটি কোটি বছরের রহস্য৷ ব্রহ্মাণ্ড যে এক বিশাল বিপুল বিস্ময়৷ তাও মানুষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ব্রহ্মাণ্ডকে জানতে ও চিনতে৷ আদি, অনন্তকাল ধরে৷ এরকমই আরেক রহস্য-গ্রহের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা৷ একটি রঙিন উজ্জ্বল গ্রহ৷ বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন জেমস্টোন প্ল্যানেট বা রত্ন গ্রহ৷ ছবি সৌজন্য: ইউনিভার্সিটি অফ জ্যুরিখ
advertisement
2/6
কেন এরকম আজব নাম? এই রহস্যগ্রহটি পৃথিবী থেকে ২১ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে৷ বিজ্ঞানীদের দাবি, গ্রহটি একেবারে পৃথিবীর মতোই৷ এবং খনিজে ঠাসা৷ তার চেয়েও যেটা চমক, তা হল, রত্ন৷ গ্রহটি তৈরি হয়েছে বহুমূল্য রত্ন নীলা ও চুনি দিয়ে৷ এছাড়াও রয়েছে ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমিনিয়াম৷
কেন এরকম আজব নাম? এই রহস্যগ্রহটি পৃথিবী থেকে ২১ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে৷ বিজ্ঞানীদের দাবি, গ্রহটি একেবারে পৃথিবীর মতোই৷ এবং খনিজে ঠাসা৷ তার চেয়েও যেটা চমক, তা হল, রত্ন৷ গ্রহটি তৈরি হয়েছে বহুমূল্য রত্ন নীলা ও চুনি দিয়ে৷ এছাড়াও রয়েছে ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমিনিয়াম৷
advertisement
3/6
ইউনিভার্সিটি অফ জুরিখের অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট ক্যারোলিন ডোর্নের কথায়, 'লাল, নীল রঙের মিশেলে তৈরি এই গ্রহ৷ যে হেতু চুনি ও নীলা দিয়ে তৈরি এই গ্রহ, তাই সদা উজ্জ্বল৷' পৃথিবীর চেয়ে সম্ভবত ৫ গুণ বড়৷ গ্রহটি তার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে মাত্র ৩ দিনে৷ অর্থাত্‍‌ সে গ্রহে ৩ দিনে একবছর৷
ইউনিভার্সিটি অফ জুরিখের অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট ক্যারোলিন ডোর্নের কথায়, 'লাল, নীল রঙের মিশেলে তৈরি এই গ্রহ৷ যে হেতু চুনি ও নীলা দিয়ে তৈরি এই গ্রহ, তাই সদা উজ্জ্বল৷' পৃথিবীর চেয়ে সম্ভবত ৫ গুণ বড়৷ গ্রহটি তার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে মাত্র ৩ দিনে৷ অর্থাত্‍‌ সে গ্রহে ৩ দিনে একবছর৷
advertisement
4/6
গ্রহটির বৈজ্ঞানিক নাম HD219134 b৷ ব্রিটিশ জার্নাল MNRAS-এ গ্রহটি সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা৷ ডোর্ন বলছেন, 'লোহা, ম্যাগনেশিয়াম ও সিলিকন ঘন আকারে রয়েছে৷ ফলে পৃথিবীর মতোই প্রায়, আকরিক লোহায় ঠাসা৷'
গ্রহটির বৈজ্ঞানিক নাম HD219134 b৷ ব্রিটিশ জার্নাল MNRAS-এ গ্রহটি সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা৷ ডোর্ন বলছেন, 'লোহা, ম্যাগনেশিয়াম ও সিলিকন ঘন আকারে রয়েছে৷ ফলে পৃথিবীর মতোই প্রায়, আকরিক লোহায় ঠাসা৷'
advertisement
5/6
গ্রহটির একটি দিক ওই গ্রহের সূর্যের কাছাকাছি, তাই সেই অঞ্চলটি বেশ গরম৷ কিন্ত‌ু যেহেতু ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমিনিয়ামের সঙ্গে সিলিকন ও ম্যাগনেশিয়ামের ভাগই মূলত বেশি, তাই বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীর মতো এই গ্রহের ম্যাগনেটিক ফিল্ড নেই৷
গ্রহটির একটি দিক ওই গ্রহের সূর্যের কাছাকাছি, তাই সেই অঞ্চলটি বেশ গরম৷ কিন্ত‌ু যেহেতু ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমিনিয়ামের সঙ্গে সিলিকন ও ম্যাগনেশিয়ামের ভাগই মূলত বেশি, তাই বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীর মতো এই গ্রহের ম্যাগনেটিক ফিল্ড নেই৷
advertisement
6/6
প্রথমে বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, গ্রহটি হয়তো কার্বনে ঠাসা৷ অর্থাত্‍‌ হিরের৷ কিন্ত‌ু আরও তাঁরা পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন, হিরে নয়, নীলা ও চুনি দিয়ে তৈরি৷ ডোর্ন বলছেন, 'প্রথমে ভেবেছিলাম হিরের গ্রহ৷ পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, হিরে নয়, ওটি নীলাকান্তমণি গ্রহ৷'
প্রথমে বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, গ্রহটি হয়তো কার্বনে ঠাসা৷ অর্থাত্‍‌ হিরের৷ কিন্ত‌ু আরও তাঁরা পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন, হিরে নয়, নীলা ও চুনি দিয়ে তৈরি৷ ডোর্ন বলছেন, 'প্রথমে ভেবেছিলাম হিরের গ্রহ৷ পরে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, হিরে নয়, ওটি নীলাকান্তমণি গ্রহ৷'
advertisement
advertisement
advertisement