Durga Puja 2023: কানাডায় দুর্গাপুজো! খিচুড়ি থেকে নাচগান, বাদ গেল না কিছুই, বিদেশে একরাশ উচ্ছ্বাস

Last Updated:
Durga Puja 2023: পুজো দু'দিনের হলেও কোনও ঘাটতি নেই তাতে। ১৪ তারিখ অর্থাৎ শনিবার সকালে পালন করা হয়েছে ষষ্ঠী, বোধন গল্প এবং নবপত্রিকার পুজো। এবং
1/5
বেজে গিয়েছে পুজোর ঘন্টা। বাঙালির অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোর এই পাঁচটা দিনের জন্য অপেক্ষা করে থাকে সারা বছর সকলেই। তবে এই পুজো কিন্তু থেমে নেই বাংলা তথা দেশের মধ্যে। দেশের বাইরেও একাধিক ইউরোপ এবং লাতিন দেশগুলিতে সাড়ম্বরে পুজো করা হয়। পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন একাধিক প্রবাসী নাগরিকেরা। এখন তাঁরাও ধুমধাম করে দুর্গাপুজো আয়োজন এবং পালন করে থাকেন।
বেজে গিয়েছে পুজোর ঘন্টা। বাঙালির অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোর এই পাঁচটা দিনের জন্য অপেক্ষা করে থাকে সারা বছর সকলেই। তবে এই পুজো কিন্তু থেমে নেই বাংলা তথা দেশের মধ্যে। দেশের বাইরেও একাধিক ইউরোপ এবং লাতিন দেশগুলিতে সাড়ম্বরে পুজো করা হয়। পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন একাধিক প্রবাসী নাগরিকেরা। এখন তাঁরাও ধুমধাম করে দুর্গাপুজো আয়োজন এবং পালন করে থাকেন।
advertisement
2/5
ঠিক তেমনই সুদূর কানাডাতেও প্রবাসী ভারতীয়রা মিলে সাড়ম্বরের সঙ্গে পালন করলেন দুর্গাপুজো। সারা বছরের ব্যস্ততার মাঝে বছরের দু'টি দিন তারা ধরে রাখলেন পুরনো রীতি পরম্পরা ও খাঁটি বাঙালিয়ানাকে। ১৪ এবং ১৫ অক্টোবর দুদিন ধরে তারা পালন করলেন দুর্গাপুজো।
ঠিক তেমনই সুদূর কানাডাতেও প্রবাসী ভারতীয়রা মিলে সাড়ম্বরের সঙ্গে পালন করলেন দুর্গাপুজো। সারা বছরের ব্যস্ততার মাঝে বছরের দু'টি দিন তারা ধরে রাখলেন পুরনো রীতি পরম্পরা ও খাঁটি বাঙালিয়ানাকে। ১৪ এবং ১৫ অক্টোবর দুদিন ধরে তারা পালন করলেন দুর্গাপুজো।
advertisement
3/5
খিচুড়ি ভোগ থেকে নাচ গানের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কোনও কিছুই বাদ গেল না তাদের। কানাডার মতো দেশে ডারহাম শহরেও পুজোর আয়োজন দেখে মনে হচ্ছিল যেন ছোট্ট একটি বাঙালি পাড়া। সেখানেই আগমনী কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালনায় এই পুজো গত তিন বছর ধরে সুষ্ঠভাবে হয়ে আসছে।
খিচুড়ি ভোগ থেকে নাচ গানের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কোনও কিছুই বাদ গেল না তাদের। কানাডার মতো দেশে ডারহাম শহরেও পুজোর আয়োজন দেখে মনে হচ্ছিল যেন ছোট্ট একটি বাঙালি পাড়া। সেখানেই আগমনী কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালনায় এই পুজো গত তিন বছর ধরে সুষ্ঠভাবে হয়ে আসছে।
advertisement
4/5
পুজো দু'দিনের হলেও কোনও ঘাটতি নেই তাতে। ১৪ তারিখ অর্থাৎ শনিবার সকালে পালন করা হয়েছে ষষ্ঠী, বোধন গল্প এবং নবপত্রিকার পুজো। এবং বিকেলে সপ্তমীর পুজো এবং ভোগ আরতি তারপর পুষ্পাঞ্জলি শেষে শান্তির জল দিয়ে প্রসাদ বিতরণ।
পুজো দু'দিনের হলেও কোনও ঘাটতি নেই তাতে। ১৪ তারিখ অর্থাৎ শনিবার সকালে পালন করা হয়েছে ষষ্ঠী, বোধন গল্প এবং নবপত্রিকার পুজো। এবং বিকেলে সপ্তমীর পুজো এবং ভোগ আরতি তারপর পুষ্পাঞ্জলি শেষে শান্তির জল দিয়ে প্রসাদ বিতরণ।
advertisement
5/5
১৫ তারিখ রবিবার দিন সকালে পালন করা হয় মহাঅষ্টমীর পুজো এবং সন্ধিপুজো। দুপুরে করা হয় মহানবমীর পুজো এবং দশমীর পুজো। বিকেলে বিসর্জন ও ধুনুচি নাচের প্রতিযোগিতা রাখা হয়। সঙ্গে ছিল মায়ের বোধন ও সিঁদুর খেলার আয়োজনও। সব মিলিয়ে প্রত্যেক বাঙালির মতো তাঁরাও বছরের ওই দু'টি দিন মেতে ওঠে পুজোর আনন্দে।
১৫ তারিখ রবিবার দিন সকালে পালন করা হয় মহাঅষ্টমীর পুজো এবং সন্ধিপুজো। দুপুরে করা হয় মহানবমীর পুজো এবং দশমীর পুজো। বিকেলে বিসর্জন ও ধুনুচি নাচের প্রতিযোগিতা রাখা হয়। সঙ্গে ছিল মায়ের বোধন ও সিঁদুর খেলার আয়োজনও। সব মিলিয়ে প্রত্যেক বাঙালির মতো তাঁরাও বছরের ওই দু'টি দিন মেতে ওঠে পুজোর আনন্দে।
advertisement
advertisement
advertisement