ধর্ষণের সময় ১৮ বছরের মেয়ে দেখিয়েছিল অসম্ভব সাহস! কামড়ে ছিঁড়েছিল ধর্ষকের ১.৬ সেমি লম্বা জিভ, তার পর কী হল?
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Girl Bites Tongue Of The Attacker: আজকের এই কাহিনি এক সাহসিনী তরুণীর, যিনি নিজের ধর্ষণের সময় দোষীর ভয়ঙ্কর শাস্তি নিশ্চিত করতে নিজের দাঁত দিয়ে ছেলেটির জিভ ছিঁড়ে দিয়েছিলেন। ফলত, দোষী আজীবনের জন্য শিক্ষা পেয়েছে—তার কণ্ঠ স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে।
নারী নির্যাতন তথা ধর্ষণ এই পৃথিবীর অন্যতম জঘন্য অপরাধ। একজন ধর্ষিত নারীর জীবন একপ্রকার জীবন্ত মৃতদেহের মতো হয়ে পড়ে—সে জীবনে আর কোনও আনন্দ অবশিষ্ট থাকে না। তবে আজকের এই কাহিনি এক সাহসিনী তরুণীর, যিনি নিজের ধর্ষণের সময় দোষীর ভয়ঙ্কর শাস্তি নিশ্চিত করতে নিজের দাঁত দিয়ে ছেলেটির জিভ ছিঁড়ে দিয়েছিলেন। ফলত, দোষী আজীবনের জন্য শিক্ষা পেয়েছে—তার কণ্ঠ স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। (Representative Image : Generated by AI)
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
আজ ছোই মালজার বয়স ৭৮। তিনি এখনও সেই রায়ের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। বহু বছর ধরে বুসান আদালতে আবেদন জানালেও তা খারিজ হয়ে গিয়েছিল। অবশেষে তিনি কোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সুপ্রিম কোর্ট মামলাটি পুনর্বিবেচনার জন্য বুসানের নিম্ন আদালতে ফেরত পাঠিয়েছে। এবার নতুন করে সমস্ত প্রমাণ সংগ্রহ করা হবে। (Representative Image : Generated by AI)
advertisement
দক্ষিণ কোরিয়ার জন্য তাৎপর্যপূর্ণ রায় আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মামলা কোরিয়ায় নারী অধিকারের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে উঠতে পারে। ছোই নিজেও জানিয়েছেন, “আদালতের একটা ভুল সিদ্ধান্ত একটা মানুষের গোটা জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে—তাঁরা যেন সেটা বুঝতে শিখে। সেই রায় বদলানো হোক, এবং তার দায়ভারও আদালতের নেওয়া উচিত।” (Representative Image : Generated by AI)
advertisement
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৬৪ সালের এক সন্ধ্যায় ছোই-কে এক তরুণ পথ জিজ্ঞাসা করে। ছোই তাকে রাস্তা দেখানোর জন্য কয়েক কদম হাঁটে। এরপর যখন সে ফিরে আসছিল, তখন ছেলেটি তাকে পেছন থেকে জাপটে ধরে। ছোই মাটিতে পড়ে যায়, এবং কিছু সময়ের জন্য জ্ঞান হারায়। ছেলেটি তার মুখে জোর করে পুরুষাঙ্গ ঢোকানোর চেষ্টা করে। আতঙ্কে ছোই কিছু ভাবতে না পেরে ছেলেটির পুরুষাঙ্গ কামড়ে দেয়। (Representative Image : Generated by AI)
advertisement