Bangladesh News: বাংলাদেশে ধেয়ে আসছে ঝড়! কোন কোন জায়গায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে জানেন? কতটা প্রভাব পড়বে পশ্চিমবঙ্গে?

Last Updated:
Bangladesh News: শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
1/8
বাংলাদেশের সাত অঞ্চলে শুক্রবার সন্ধ্যার মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদফতর। এই পরিস্থিতিতে ওই সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশের সাত অঞ্চলে শুক্রবার সন্ধ্যার মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদফতর। এই পরিস্থিতিতে ওই সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
advertisement
2/8
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
advertisement
3/8
ওই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এই জন্য ওই সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
ওই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এই জন্য ওই সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
advertisement
4/8
এ ছাড়া দেশের অন্যত্র একই দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। ওই সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া দেশের অন্যত্র একই দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। ওই সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
advertisement
5/8
মে মাস ঘূর্ণিঝড়প্রবণ মাস। ২০০৭ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত মে মাসে ১২ বার ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। এর আঘাত পড়েছে বাংলাদেশের উপকূলেও। চলতি মাসের শুরুতে আবহাওয়া অধিদফতর বলেছিল, মাসের শেষে একটি ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।
মে মাস ঘূর্ণিঝড়প্রবণ মাস। ২০০৭ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত মে মাসে ১২ বার ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। এর আঘাত পড়েছে বাংলাদেশের উপকূলেও। চলতি মাসের শুরুতে আবহাওয়া অধিদফতর বলেছিল, মাসের শেষে একটি ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।
advertisement
6/8
যদিও অধিদফতরের আবহাওয়াবিদদের জোর দিয়ে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আশঙ্কা কম, বরং একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। বাস্তবেও তা–ই হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিশেষ করে বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমে ‘ঘূর্ণিঝড়’ নিয়ে আলোচনার দাপট লক্ষ্য করা গেছে। এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে নানা কথাও বলা হয়েছে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের নাম ছিল ‘শক্তি’।
যদিও অধিদফতরের আবহাওয়াবিদদের জোর দিয়ে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আশঙ্কা কম, বরং একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। বাস্তবেও তা–ই হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিশেষ করে বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমে ‘ঘূর্ণিঝড়’ নিয়ে আলোচনার দাপট লক্ষ্য করা গেছে। এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে নানা কথাও বলা হয়েছে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের নাম ছিল ‘শক্তি’।
advertisement
7/8
গত মঙ্গলবার বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। গতকাল বুধবার তা সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়। পরে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে।
গত মঙ্গলবার বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। গতকাল বুধবার তা সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়। পরে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে।
advertisement
8/8
সাগরে প্রথম লঘুচাপ, তারপর সুষ্পষ্ট লঘুচাপ, পরে নিম্নচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপ এবং শেষে তা ঘূর্ণিঝড় হয়। এবার শুরুর প্রক্রিয়াগুলো একই রকম ছিল। কিন্তু শেষতক ঘূর্ণিঝড় হল না। কেন? এ ইপ্রশ্নের জবাবে আবহাওয়াবিদেরা কয়েকটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন। এর প্রথম কারণ হিসেবে তারা মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কথা বলেছেন। তাঁদের কথায়, ‘মৌসুমি বায়ু এবার সময়ের আগেই দেশে প্রবেশ করেছে। আর তা অনেকটাই সক্রিয়। এই সক্রিয়তা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে দেয়নি।’
সাগরে প্রথম লঘুচাপ, তারপর সুষ্পষ্ট লঘুচাপ, পরে নিম্নচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপ এবং শেষে তা ঘূর্ণিঝড় হয়। এবার শুরুর প্রক্রিয়াগুলো একই রকম ছিল। কিন্তু শেষতক ঘূর্ণিঝড় হল না। কেন? এ ইপ্রশ্নের জবাবে আবহাওয়াবিদেরা কয়েকটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন। এর প্রথম কারণ হিসেবে তারা মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কথা বলেছেন। তাঁদের কথায়, ‘মৌসুমি বায়ু এবার সময়ের আগেই দেশে প্রবেশ করেছে। আর তা অনেকটাই সক্রিয়। এই সক্রিয়তা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে দেয়নি।’
advertisement
advertisement
advertisement