Bangladesh: 'নতুন' বাংলাদেশে ছাড় পেলেন না রবীন্দ্রনাথও! এই জায়গা থেকে মুছে গেল কবিগুরুর নাম, শুনে বুক কেঁপে উঠবে!

Last Updated:
Bangladesh: বাংলাদেশের বিখ্যাত এক স্থান থেকে মুছে ফেলা হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম! এ কী কাণ্ড!
1/8
বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠাবাড়ী জমিদার বাড়িতে পদধূলি পড়েছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। সেই বাড়ি থেকেই এবার মুছে গেল বিশ্বকবির নাম।
বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠাবাড়ী জমিদার বাড়িতে পদধূলি পড়েছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। সেই বাড়ি থেকেই এবার মুছে গেল বিশ্বকবির নাম।
advertisement
2/8
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেই উদ্বোধন করেছিলেন কাছারিবাড়ি। কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ি বা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি আলোচিত থাকলেও এই স্থানটি তেমন আলোচনায় না এলেও তাঁর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে লোকজন আসতেন একনজর দেখতে। কিন্তু গত ৫ অগাস্টের পর বদলে গিয়েছে ওই স্থানটি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেই উদ্বোধন করেছিলেন কাছারিবাড়ি। কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ি বা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি আলোচিত থাকলেও এই স্থানটি তেমন আলোচনায় না এলেও তাঁর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে লোকজন আসতেন একনজর দেখতে। কিন্তু গত ৫ অগাস্টের পর বদলে গিয়েছে ওই স্থানটি।
advertisement
3/8
মুছে ফেলা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত কাছারিবাড়ির সামনে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামটি।
মুছে ফেলা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত কাছারিবাড়ির সামনে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামটি।
advertisement
4/8
এই স্থানটিতে রয়েছে কবিগুরুর অনেক স্মৃতি। কিন্তু এখন কাছারিবাড়িটি দাঁড়িয়ে থাকলেও সামনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চকচকে নামটি মুছে ফেলা হয়েছে। এতে সাধারণ জনগণ ও সংস্কৃতি মনা লোকজনের মনে এক ধরনের ক্ষোভ ও হতাশা সৃষ্টি হলেও কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাননি।
এই স্থানটিতে রয়েছে কবিগুরুর অনেক স্মৃতি। কিন্তু এখন কাছারিবাড়িটি দাঁড়িয়ে থাকলেও সামনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চকচকে নামটি মুছে ফেলা হয়েছে। এতে সাধারণ জনগণ ও সংস্কৃতি মনা লোকজনের মনে এক ধরনের ক্ষোভ ও হতাশা সৃষ্টি হলেও কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাননি।
advertisement
5/8
ফলে এখন আর এই স্থানটি দেখতে কেউ আসেন না। জানা যায়, ছাত্র জমিদার প্রমোদ চন্দ্র রায় চৌধুরীর আমন্ত্রণে তাঁর কাছারিবাড়ি উদ্বোধন করতে আঠারবাড়ী এসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। তিনি ১৯২৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি কবির আগমনের সেই স্মৃতি বহন করে জমিদারবাড়িটি আজও রয়েছে।
ফলে এখন আর এই স্থানটি দেখতে কেউ আসেন না। জানা যায়, ছাত্র জমিদার প্রমোদ চন্দ্র রায় চৌধুরীর আমন্ত্রণে তাঁর কাছারিবাড়ি উদ্বোধন করতে আঠারবাড়ী এসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। তিনি ১৯২৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি কবির আগমনের সেই স্মৃতি বহন করে জমিদারবাড়িটি আজও রয়েছে।
advertisement
6/8
প্রতিবছর কবির জন্মদিন ও মৃত্যুবার্ষিকীতে বহু মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে আঠারবাড়ী জমিদারবাড়িতে আসতেন।
প্রতিবছর কবির জন্মদিন ও মৃত্যুবার্ষিকীতে বহু মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে আঠারবাড়ী জমিদারবাড়িতে আসতেন।
advertisement
7/8
ঈশ্বরগঞ্জ সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার পূর্বে গেলেই চোখে পড়বে জমিদারবাড়ির কারুকার্যমণ্ডিত ভাঙাচোরা অট্টালিকা। রবীন্দ্রনাথের উদ্বোধন করা সেই কাছারিবাড়ি ভবনেই ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আঠারবাড়ী ডিগ্রি কলেজ। আর কলেজের ভেতরেই রয়েছে কবিগুরুর নিজের হাতে উদ্বোধন করা কাছারিবাড়িটি।
ঈশ্বরগঞ্জ সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার পূর্বে গেলেই চোখে পড়বে জমিদারবাড়ির কারুকার্যমণ্ডিত ভাঙাচোরা অট্টালিকা। রবীন্দ্রনাথের উদ্বোধন করা সেই কাছারিবাড়ি ভবনেই ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আঠারবাড়ী ডিগ্রি কলেজ। আর কলেজের ভেতরেই রয়েছে কবিগুরুর নিজের হাতে উদ্বোধন করা কাছারিবাড়িটি।
advertisement
8/8
সম্প্রতি স্মৃতিবিজড়িত কাছারিবাড়িতে গিয়ে দেখা যায় নীরবতা। দীর্ঘদিন ধরে ভবনটি ময়লা-আবর্জনায় ভরা থাকলেও বছরখানেক আগে এর কিছু অংশে সংস্কার করা হয়। তখন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামনের নামটি আরও সুন্দরভাবে লেখা হলেও এখন আর নেই।
সম্প্রতি স্মৃতিবিজড়িত কাছারিবাড়িতে গিয়ে দেখা যায় নীরবতা। দীর্ঘদিন ধরে ভবনটি ময়লা-আবর্জনায় ভরা থাকলেও বছরখানেক আগে এর কিছু অংশে সংস্কার করা হয়। তখন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামনের নামটি আরও সুন্দরভাবে লেখা হলেও এখন আর নেই।
advertisement
advertisement
advertisement