Ban on Bangladeshis: ত্রিপুরার পর এবার আরও একটি রাজ্য! দরজা বন্ধ হয়ে গেল বাংলাদেশিদের জন্য

Last Updated:
Ban on Bangladeshis: ত্রিপুরার হোটেল মালিকরা আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না হলে তারা বাংলাদেশীদের হোটেলে আশ্রয় দেবেন না। এবার সেই পথে হাঁটল দেশের অন্য একটি রাজ্য।
1/5
ত্রিপুরার হোটেল মালিকরা আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না হলে তারা বাংলাদেশিদের হোটেলে আশ্রয় দেবেন না। প্রতীকী ছবি।
ত্রিপুরার হোটেল মালিকরা আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না হলে তারা বাংলাদেশিদের হোটেলে আশ্রয় দেবেন না। প্রতীকী ছবি।
advertisement
2/5
এবার সেই পথে হাঁটল দেশের অন্য একটি রাজ্য। পার্শ্ববর্তী রাজ্য অসমের হোটেল মালিকদের একাংশ। অসমের বরাক উপত্যকার হোটেল মালিক রা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধ না হলে তারা হোটেলে বাংলাদেশীদের আশ্রয় দেবেন না। প্রতীকী ছবি।
এবার সেই পথে হাঁটল দেশের অন্য একটি রাজ্য। পার্শ্ববর্তী রাজ্য অসমের হোটেল মালিকদের একাংশ। অসমের বরাক উপত্যকার হোটেল মালিক রা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধ না হলে তারা হোটেলে বাংলাদেশীদের আশ্রয় দেবেন না। প্রতীকী ছবি।
advertisement
3/5
বরাক উপত্যকা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত। প্রতীকী ছবি।
বরাক উপত্যকা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত। প্রতীকী ছবি।
advertisement
4/5
বরাক উপত্যকার তিনটি জেলা। বাংলাদেশের সিলেটের সঙ্গে প্রায় ১২৯ কিলোমিটার লম্বা সীমান্ত শেয়ার করে। পর্যটনের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ বরাক উপত্যকা। প্রতীকী ছবি।
বরাক উপত্যকার তিনটি জেলা। বাংলাদেশের সিলেটের সঙ্গে প্রায় ১২৯ কিলোমিটার লম্বা সীমান্ত শেয়ার করে। পর্যটনের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ বরাক উপত্যকা। প্রতীকী ছবি।
advertisement
5/5
বরাক উপত্যকার হোটেল এবং রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট বাবুল রায় জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি ঘোরতর আমরা তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি সে দেশ থেকে আসা কোন নাগরিককে বরা উপত্যকার তিন জেলায় আশ্রয় দেব না যতদিন না পর্যন্ত সংখ্যালঘুদের প্রতি নির্যাতন বন্ধ হয়। এটাই আমাদের মতো করে প্রতিবাদ। প্রতীকী ছবি।
বরাক উপত্যকার হোটেল এবং রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট বাবুল রায় জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি ঘোরতর আমরা তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি সে দেশ থেকে আসা কোন নাগরিককে বরা উপত্যকার তিন জেলায় আশ্রয় দেব না যতদিন না পর্যন্ত সংখ্যালঘুদের প্রতি নির্যাতন বন্ধ হয়। এটাই আমাদের মতো করে প্রতিবাদ। প্রতীকী ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement