Puchka: স্বাদে কামাল, আর সংখ্যায় ধামাল, এই ফুচকার ভিতরেই লুকিয়ে স্বাদের মেগা রহস্য

Last Updated:
Chocolate Phuchka: তেঁতুল হারিয়ে গিয়ে ফুচকার কোল আলো করে এসেছে চকোলেট। এমনিতেই ক্রেতার আগ্রহ বাড়ার কথা। তার উপর দোকানি দেন বিশেষ অফার।
1/6
মুম্বই: কোথাও ফুচকা, কোথাও গোলগাপ্পা তো কোথাও পানিপুরি— নাম যাই হোক না কেন, গোটা ভারত জুড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য চালায় এই বিশেষ মশলাদার খাবারটি। শুধু নাম শুনলেই জিভের তলায় বাসনা জেগে ওঠে না, এমন মানুষ হাতে গুণে বের করতে হয়, ভারতের যে কোনও প্রদেশে। এই ফুচকার নানা রকম প্রভেদও মানুষে আবিষ্কার করে ফেলেছে। শুধু তেঁতুল জলে এখন আর ক্রেতার মন ভরে না। নিত্য নতুন স্বাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।
মুম্বই: কোথাও ফুচকা, কোথাও গোলগাপ্পা তো কোথাও পানিপুরি— নাম যাই হোক না কেন, গোটা ভারত জুড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য চালায় এই বিশেষ মশলাদার খাবারটি। শুধু নাম শুনলেই জিভের তলায় বাসনা জেগে ওঠে না, এমন মানুষ হাতে গুণে বের করতে হয়, ভারতের যে কোনও প্রদেশে। এই ফুচকার নানা রকম প্রভেদও মানুষে আবিষ্কার করে ফেলেছে। শুধু তেঁতুল জলে এখন আর ক্রেতার মন ভরে না। নিত্য নতুন স্বাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।
advertisement
2/6
এমনই একটি বিশেষ ফুচকা বা ‘পানিপুরি’ বিখ্যাত হয়ে উঠেছে মহারাষ্ট্রের কোলহাপুরে। আর এই দোকানে সব থেকে বেশি ভিড় জমায় শিশুরা। কারণ 'চকোলেট পানিপুরি'। নাম থেকেই বোঝা যায়, তেঁতুল হারিয়ে গিয়ে ফুচকার কোল আলো করে এসেছে চকোলেট। এমনিতেই ক্রেতার আগ্রহ বাড়ার কথা। তার উপর দোকানি দেন বিশেষ অফার।
এমনই একটি বিশেষ ফুচকা বা ‘পানিপুরি’ বিখ্যাত হয়ে উঠেছে মহারাষ্ট্রের কোলহাপুরে। আর এই দোকানে সব থেকে বেশি ভিড় জমায় শিশুরা। কারণ 'চকোলেট পানিপুরি'। নাম থেকেই বোঝা যায়, তেঁতুল হারিয়ে গিয়ে ফুচকার কোল আলো করে এসেছে চকোলেট। এমনিতেই ক্রেতার আগ্রহ বাড়ার কথা। তার উপর দোকানি দেন বিশেষ অফার।
advertisement
3/6
সপ্তাহে দু’বার নিজের গ্রাহকদের 'আনলিমিটেড পানি পুরি' অফার করেন অশ্বিনী উমেশ সাওয়ান্ত। কোলহাপুরের কাছে রাঙ্কলা লেকের খারাডে কলেজের পাশে ফুচকার দোকান গিয়েছেন তিনি। তাঁর স্বামী একজন ব্যাঙ্ক কর্মী, স্বচ্ছ্বল পরিবার। তবু নিজে কিছু করতে চেয়েছিলেন এই মহিলা। বাবুর্চি পরিবারের কন্যার রান্নার শখ ছিল ছোটবেলা থেকেই। নিজের বাবা এবং বড় ভাইয়ের কাছ নতুন নতুন স্বাদের রান্না করার শখ তৈরি হয়।
সপ্তাহে দু’বার নিজের গ্রাহকদের 'আনলিমিটেড পানি পুরি' অফার করেন অশ্বিনী উমেশ সাওয়ান্ত। কোলহাপুরের কাছে রাঙ্কলা লেকের খারাডে কলেজের পাশে ফুচকার দোকান গিয়েছেন তিনি। তাঁর স্বামী একজন ব্যাঙ্ক কর্মী, স্বচ্ছ্বল পরিবার। তবু নিজে কিছু করতে চেয়েছিলেন এই মহিলা। বাবুর্চি পরিবারের কন্যার রান্নার শখ ছিল ছোটবেলা থেকেই। নিজের বাবা এবং বড় ভাইয়ের কাছ নতুন নতুন স্বাদের রান্না করার শখ তৈরি হয়।
advertisement
4/6
সেই শখকে কাজে লাগিয়েই তিনি আপাতত সফল এক ব্যবসায়ী। নিজের মনের মতো করে অশ্বিনী তৈরি করছেন পানিপুরি, দাবেলি, বসন্ত আলু-সহ আরও হরেক পদ। যা খেয়ে আঙুল চাটতে চাটতে বাড়ি ফেরেন আট থেকে আশির ক্রেতা। অশ্বিনীর দোকানের নাম ছত্রপতি স্ন্যাকস। প্রায় তিন মাস ধরে ওই এলাকায় ব্যবসা করছেন তিনি। এখন প্রতিদিন প্রায় ২০০ প্লেট ফুচকা বিক্রি করেন বলে জানিয়েছেন অশ্বিনী। তাছাড়াও রয়েছে নানা ধরনের মুখরোচক খাবার। বিশেষ করে শিশুদের কথা মাথায় রেখেই চকোলেট ফুচকা আবিষ্কার করেছেন তিনি।
সেই শখকে কাজে লাগিয়েই তিনি আপাতত সফল এক ব্যবসায়ী। নিজের মনের মতো করে অশ্বিনী তৈরি করছেন পানিপুরি, দাবেলি, বসন্ত আলু-সহ আরও হরেক পদ। যা খেয়ে আঙুল চাটতে চাটতে বাড়ি ফেরেন আট থেকে আশির ক্রেতা। অশ্বিনীর দোকানের নাম ছত্রপতি স্ন্যাকস। প্রায় তিন মাস ধরে ওই এলাকায় ব্যবসা করছেন তিনি। এখন প্রতিদিন প্রায় ২০০ প্লেট ফুচকা বিক্রি করেন বলে জানিয়েছেন অশ্বিনী। তাছাড়াও রয়েছে নানা ধরনের মুখরোচক খাবার। বিশেষ করে শিশুদের কথা মাথায় রেখেই চকোলেট ফুচকা আবিষ্কার করেছেন তিনি।
advertisement
5/6
অশ্বিনী বলেন, ‘কোনও কাজই ছোট নয়। যে কোনও কাজ করেই সফল হওয়া যায়। ছোটরা মিষ্টি আর টক ফুচকাই বেশি ভালবাসে। তাই তাদের জন্য চকোলেট পানিপুরি তৈরি করেছি।’ কিন্তু চকোলেট ছড়ানো ফুচকার ভিতরে কী থাকে? এতে থাকে কাজু, বাদাম এবং শুকনো ফল। তৈরি করা হয় ফলের রস দিয়ে এক রঙিন মিল্কশেক আর উপর থেকে ঢেলে দেওয়া হয় চকোলেট সস।
অশ্বিনী বলেন, ‘কোনও কাজই ছোট নয়। যে কোনও কাজ করেই সফল হওয়া যায়। ছোটরা মিষ্টি আর টক ফুচকাই বেশি ভালবাসে। তাই তাদের জন্য চকোলেট পানিপুরি তৈরি করেছি।’ কিন্তু চকোলেট ছড়ানো ফুচকার ভিতরে কী থাকে? এতে থাকে কাজু, বাদাম এবং শুকনো ফল। তৈরি করা হয় ফলের রস দিয়ে এক রঙিন মিল্কশেক আর উপর থেকে ঢেলে দেওয়া হয় চকোলেট সস।
advertisement
6/6
এরই সঙ্গে থাকে 'আনলিমিটেড' অফারটি। অশ্বিনীর দোকানে ৪৯ টাকায় যত খুশি ফুচকা খাওয়া খেতে পারে। এই সুযোগ পাওয়া যায় শুধু মাত্র বৃহস্পতি ও শনিবার। তবে এমন কিছু মানুষ আছেন যাঁরা এই দু’দিনের অপেক্ষা করেন না। সারা সপ্তাহেই ৫০-১০০ টাকার ফুচকা খেয়ে যান। এমনিতে সাধারণ ফুচকার দাম ৩০ টাকা, দই ফুচকা বা চকোলেট ফুচকা পাওয়া যায় ৪০ টাকা প্রতি প্লেট দামে।
এরই সঙ্গে থাকে 'আনলিমিটেড' অফারটি। অশ্বিনীর দোকানে ৪৯ টাকায় যত খুশি ফুচকা খাওয়া খেতে পারে। এই সুযোগ পাওয়া যায় শুধু মাত্র বৃহস্পতি ও শনিবার। তবে এমন কিছু মানুষ আছেন যাঁরা এই দু’দিনের অপেক্ষা করেন না। সারা সপ্তাহেই ৫০-১০০ টাকার ফুচকা খেয়ে যান। এমনিতে সাধারণ ফুচকার দাম ৩০ টাকা, দই ফুচকা বা চকোলেট ফুচকা পাওয়া যায় ৪০ টাকা প্রতি প্লেট দামে।
advertisement
advertisement
advertisement