দোল মানেই পাতা ঝরার সময়। দোল মানেই কাল মধুমাস। দোল মানেই মন আনচান। কোথাও একটা দোলের দিন গেলে হয় না? কিন্তু দোল মানেই আবার শান্তি নিকেতনও বটে! তবে শান্তিনিকেতনের ভিড়ে আজকাল অনেকেই গা ভাসাতে চান না। একটু অন্য কোথাও গিয়ে দোল খেলতে পারলে কিন্তু বেশ হত। হ্যাঁ নবদ্বীপ যেতেই পারেন। সেখানেও দোল খেলা যেতে পারে।তবে তার থেকে আরও একটু কাছেই আছে এক সুন্দর জায়গা। যেখানে গেলে মন ভরে যাবে আপনার। photo source collected
advertisement
advertisement
গৌরধাম মন্দিরটি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের আদর্শেই গড়ে উঠেছে। এই মন্দিরটির জন্যই নদিয়ার মানচিত্রে নতুন ভাবে স্থান করে নিয়েছে হবিবপুর। এই এলাকায় গোপ সম্প্রদায়ের মানুষজন উৎকৃষ্ট ‘হবি’ বা ঘি উৎপাদন করতেন। এই ‘হবি’ থেকেই হবিবপুর। ভিন্ন মত অনুযায়ী, এই অঞ্চলে মীর মহম্মদ নামে একজন পির বাস করতেন। তাঁর গুরু হবিব–এর নামানুসারেই এলাকার নাম হয়েছে হবিবপুর। হবিবপুরের শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ ইসকনের জগন্নাথ মন্দির। photo source collected
advertisement
advertisement
মন্দিরের রথযাত্রা ও দোল উৎসব পালিত হয় মহা সমারোহে। দোলের দিন ভোর থেকেই সাজো সাজো রব। গাড়ি গাড়ি ফুলে মন্দির চত্বর ভরে ওঠে। দর্শনার্থী ও যে প্রভুরা এখানে থাকেন তারা সকলেই বৃন্ত থেকে ফুল কুচিয়ে জড়ো করেন। তারপর সেই কুচনো ফুল দিয়ে প্রভুপাদ, জগন্নাথ ও শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে দোল খেলা হয়। একইসঙ্গে চলতে থাকে ঠাকুরের নামগান ও কীর্তন। photo source collected
advertisement