Zubeen Garg Birth Anniversary: কলেজ লাইফে ছেড়ে ছিলেন লেখাপড়া, বহু ভাষায় গান গেয়ে নিজের ছাপ রেখেছেন মানুষের মনে, জন্মদিনে জুবিন গর্গকে স্মরণ

Last Updated:
জুবিন গর্গের নামকরণ করা হয়েছিল বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী জুবিন মেহতার নামে। এই নামটি তাঁর বাবা-মায়ের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে যে তাঁদের সন্তান সঙ্গীতের জগতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করুক।
1/7
সঙ্গীতের জগতে এমন অনেক শিল্পী রয়েছেন যাদের কণ্ঠস্বর চিরকাল মানুষের হৃদয়ে গেঁথে থাকে। জুবিন গর্গ তাঁদের মধ্যে একজন। তাঁর গাওয়া গান বলিউড, অহমীয়া, বাংলা, ওড়িয়া, তামিল এবং আরও অনেক ভাষায় সঙ্গীতকে এক নতুন পরিচয় দিয়েছে। জুবিন গর্গ নামটি শুনলেই এক স্বতন্ত্র ছন্দ এবং হৃদয়স্পর্শী কণ্ঠের অনুভূতি জাগে।জুবিন গর্গের নামকরণ করা হয়েছিল বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী জুবিন মেহতার নামে। এই নামটি তাঁর বাবা-মায়ের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে যে তাঁদের সন্তান সঙ্গীতের জগতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করুক।
সঙ্গীতের জগতে এমন অনেক শিল্পী রয়েছেন যাদের কণ্ঠস্বর চিরকাল মানুষের হৃদয়ে গেঁথে থাকে। জুবিন গর্গ তাঁদের মধ্যে একজন। তাঁর গাওয়া গান বলিউড, অহমীয়া, বাংলা, ওড়িয়া, তামিল এবং আরও অনেক ভাষায় সঙ্গীতকে এক নতুন পরিচয় দিয়েছে। জুবিন গর্গ নামটি শুনলেই এক স্বতন্ত্র ছন্দ এবং হৃদয়স্পর্শী কণ্ঠের অনুভূতি জাগে।জুবিন গর্গের নামকরণ করা হয়েছিল বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী জুবিন মেহতার নামে। এই নামটি তাঁর বাবা-মায়ের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে যে তাঁদের সন্তান সঙ্গীতের জগতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করুক।
advertisement
2/7
জুবিন গর্গের জন্ম ১৯৭২ সালের ১৮ নভেম্বর মেঘালয়ের তুরায়, এক অসমীয়া ব্রাহ্মণ পরিবারে৷ তাঁর বাবা মোহন বোরঠাকুর ছিলেন একজন ম্যাজিস্ট্রেট এবং তাঁর মা ইলি বোরঠাকুর নিজেও একজন গায়িকা। জুবিন তাঁর মায়ের কাছ থেকে সঙ্গীতের প্রতি ভালবাসা এবং প্রতিভা উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিলেন। তিনি তিন বছর বয়সে গান গাওয়া শুরু করেন। শৈশব থেকেই সঙ্গীতের প্রতি তার আগ্রহ স্পষ্ট ছিল। তাঁর মা ছিলেন তাঁর প্রথম গুরু এবং তিনি তাঁকে তবলা এবং সঙ্গীতের মৌলিক প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন।
জুবিন গর্গের জন্ম ১৯৭২ সালের ১৮ নভেম্বর মেঘালয়ের তুরায়, এক অসমীয়া ব্রাহ্মণ পরিবারে৷ তাঁর বাবা মোহন বোরঠাকুর ছিলেন একজন ম্যাজিস্ট্রেট এবং তাঁর মা ইলি বোরঠাকুর নিজেও একজন গায়িকা। জুবিন তাঁর মায়ের কাছ থেকে সঙ্গীতের প্রতি ভালবাসা এবং প্রতিভা উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিলেন। তিনি তিন বছর বয়সে গান গাওয়া শুরু করেন। শৈশব থেকেই সঙ্গীতের প্রতি তার আগ্রহ স্পষ্ট ছিল। তাঁর মা ছিলেন তাঁর প্রথম গুরু এবং তিনি তাঁকে তবলা এবং সঙ্গীতের মৌলিক প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন।
advertisement
3/7
শুধুমাত্র গান গাওয়ার উপর মনোযোগ দিতে শুরু করেন জুবিন। এই সময়েই তিনি তাঁর প্রথম অসমীয়া অ্যালবাম
শুধুমাত্র গান গাওয়ার উপর মনোযোগ দিতে শুরু করেন জুবিন। এই সময়েই তিনি তাঁর প্রথম অসমীয়া অ্যালবাম "অনামিকা" রেকর্ড করেন। তাঁর গান, "তুমি জুনু পারিবা হুন" এবং "তুমি জুনাকি হুবাখ" পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয়। জুবিন "জপুনোর জুর", "জুনাকি মন", "মায়া" এবং "আশা" সহ বেশ কয়েকটি অসমীয়া অ্যালবাম প্রকাশ করেন।
advertisement
4/7
১৯৯৫ সালে জুবিন মুম্বই চলে আসেন এবং ইন্ডি পপ অ্যালবাম
১৯৯৫ সালে জুবিন মুম্বই চলে আসেন এবং ইন্ডি পপ অ্যালবাম "চাঁদনি রাত" দিয়ে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করেন। এরপর তিনি "জলওয়া," "যুহি কাভি," "জাদু," এবং "স্পর্শ" এর মতো অ্যালবাম প্রকাশ করেন। জুবিন বলিউডেও তাঁর কণ্ঠের জাদু ছড়িয়ে দেন, "গদ্দার," "দিল সে," "ডোলি সাজেক রাখনা," "ফিজা," "কাঁতে," এবং "সপনে সারে" এর মতো ছবিতে গান গেয়েছিলেন। তাঁর হিট গানগুলি তাকে ইন্ডাস্ট্রিতে একটি আলাদা পরিচয় এনে দেয়।
advertisement
5/7
জুবিনকে কেবল হিন্দি সঙ্গীত জগতেই নয়, বরং বাংলা সঙ্গীত জগতেও সুনাম কুড়িয়েছে।
জুবিনকে কেবল হিন্দি সঙ্গীত জগতেই নয়, বরং বাংলা সঙ্গীত জগতেও সুনাম কুড়িয়েছে। "মন", "শুধু তুমি", "পিয়া রে পিয়া রে" এবং "চোখের জোলে" এর মতো গান দিয়ে তিনি বাঙালি শ্রোতাদের মন জয় করেছিলেন। তাঁর বহুভাষিক ক্যারিয়ার তাঁকে এমন একজন শিল্পী করে তুলেছে যিনি সীমানা এবং ভাষার বাধা অতিক্রম করেন। জুবিন গর্গ ৪০টিরও বেশি ভাষায় গান গেয়েছেন, যার ফলে তাঁর কণ্ঠ সর্বত্র পরিচিতি পেয়েছে।
advertisement
6/7
জুবিন গর্গ তাঁর কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার জন্য অসংখ্য পুরষ্কার পেয়েছেন। তাঁর নিষ্ঠা এবং নিষ্ঠা সর্বদা শিল্প দ্বারা স্বীকৃত। বিশেষ করে
জুবিন গর্গ তাঁর কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার জন্য অসংখ্য পুরষ্কার পেয়েছেন। তাঁর নিষ্ঠা এবং নিষ্ঠা সর্বদা শিল্প দ্বারা স্বীকৃত। বিশেষ করে "গ্যাংস্টার" এর জন্য তিনি সেরা প্লেব্যাক গায়কের পুরষ্কার পেয়েছেন। ইন্ডি পপ, বলিউড এবং আঞ্চলিক সঙ্গীতে তাঁর অবদান সর্বদা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
advertisement
7/7
এই বছর, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে, জুবিন গর্গের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হয়। সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং করার সময় ডুবে যাওয়ার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে, যদিও এই বিষয়ে একটি SIT তদন্ত চলছে।
এই বছর, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে, জুবিন গর্গের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হয়। সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং করার সময় ডুবে যাওয়ার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে, যদিও এই বিষয়ে একটি SIT তদন্ত চলছে।
advertisement
advertisement
advertisement