লক্ষ্মী নারায়ণ ত্রিপাঠী কে? মমতা কুলকার্নির সঙ্গে তাঁকেও কেন কিন্নর আখড়া থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হল? বিগ বস-এও এসেছিলেন তিনি, মনে আছে কি?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Who is Laxmi Narayan Tripathi: বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি। আসলে প্রাক্তন অভিনেত্রীকে কিন্নর আখড়ার মহামণ্ডলেশ্বর পদে বসিয়ে দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে সেখানকার সাধু-সন্ন্যাসীদের মধ্যে যেন এক ক্ষোভের আগুন জ্বলে গিয়েছে। আর এই ক্ষোভের আগুনের মাঝেই কিন্নর আখড়ার মহামণ্ডলেশ্বরের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে মমতাকে।
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি। আসলে প্রাক্তন অভিনেত্রীকে কিন্নর আখড়ার মহামণ্ডলেশ্বর পদে বসিয়ে দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে সেখানকার সাধু-সন্ন্যাসীদের মধ্যে যেন এক ক্ষোভের আগুন জ্বলে গিয়েছে। আর এই ক্ষোভের আগুনের মাঝেই কিন্নর আখড়ার মহামণ্ডলেশ্বরের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে মমতাকে। আসলে এর একাধিক কারণও রয়েছে।
advertisement
যার মধ্যে রয়েছে মমতার ফিল্মি ব্যাকগ্রাউন্ড, অন্ধকার দুনিয়ার সঙ্গে যোগ এবং আখড়ার নিয়ম মেনে না চলা। এই সমস্ত কারণেই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু এই সিদ্ধান্তের পাশাপাশি আখড়া থেকে বার করে দেওয়া হয়েছে ড. লক্ষী নারায়ণ ত্রিপাঠীকে। প্রসঙ্গত এই লক্ষ্মী নারায়ণ ত্রিপাঠীই মমতাকে মহামণ্ডলেশ্বরের পদে বসিয়ে দিয়েছিলেন।
advertisement
এক সময় ফিল্মি জগতের ব্যক্তিত্ব নামীদামি মমতা কুলকার্নি। ভক্তদের বহু ছবিই উপহার দিয়েছেন। তবে মমতার সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের যোগও রয়েছে বলে খবর। এদিকে অভিযোগ, নিজের মাথা না কামিয়েই সন্ন্যাসী হয়েছেন তিনি। আর বৈজয়ন্তী জপমালার পরিবর্তে মমতা রুদ্রাক্ষের জপমালা ধারণ করেছেন। আর আখড়ার সমস্ত সদস্যরা এই সমস্ত বিষয় মেনে নেননি। এর জেরেই তাঁকে তাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর তাঁর সঙ্গে সঙ্গে কিন্নড় আখড়া থেকে বার করে দেওয়া হয়েছে লক্ষ্মী নারায়ণ ত্রিপাঠীকেও।
advertisement
advertisement
advertisement
এক সাক্ষাৎকারে লক্ষ্মী জানিয়েছিলেন যে, কাবাডি, খো-খো খেলতে ভালবাসেন তিনি। আর ভারতীয় দলের ক্রিকেট ম্যাচও দেখতে পছন্দ করেন। ২০১৫-১৬ সালের উজ্জয়িনী কুম্ভে মহামণ্ডলেশ্বর হয়েছিলেন আচার্য মহামণ্ডলেশ্বর লক্ষ্মী নারায়ণ ত্রিপাঠী। এর পাশাপাশি সমাজকর্মীও তিনি। রূপান্তরকামী সম্প্রদায়কে সমানাধিকার দেওয়ার জন্য কাজও করেন তিনি। তাঁর বই মী হিজড়া, মি লক্ষ্মী বইটি চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে।