এক সময় ছিলেন উঠতি উজ্জ্বল তারকা, অথচ আজ তাঁকে দেখলে চিনতেও পারবেন না ভক্তরা; শুনে নিন এই দক্ষিণী অভিনেত্রীর কাহিনি

Last Updated:
Recognize The Actress: আদতে কেরালার মেয়ে সানুশা। মালয়ালম ছবি ‘দাদা সাহিব’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০০ সালে। সেই ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে নিজের ফিল্মি কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি।
1/6
সেই ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তামিল ছবি ‘রেনিগুণ্টা’-য় (Tamil film Renigunta) অভিনয় করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন দক্ষিণী অভিনেত্রী সানুশা (Actress Sanusha)। শুধু তামিল নয়, তেলুগু, মালয়ালম এবং কন্নড়ের মতো একাধিক ভাষার ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। আদতে কেরালার মেয়ে সানুশা। মালয়ালম ছবি ‘দাদা সাহিব’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০০ সালে। সেই ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে নিজের ফিল্মি কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি।
সেই ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তামিল ছবি ‘রেনিগুণ্টা’-য় (Tamil film Renigunta) অভিনয় করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন দক্ষিণী অভিনেত্রী সানুশা (Actress Sanusha)। শুধু তামিল নয়, তেলুগু, মালয়ালম এবং কন্নড়ের মতো একাধিক ভাষার ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। আদতে কেরালার মেয়ে সানুশা। মালয়ালম ছবি ‘দাদা সাহিব’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০০ সালে। সেই ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে নিজের ফিল্মি কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি।
advertisement
2/6
একাধিক মালয়ালম ছবিতে অভিনয়ও করেছেন। তবে ২০০১ সালে বিক্রমের ‘কাসি’ ছবির হাত ধরে নায়িকার ভূমিকায় তামিল ছবির দুনিয়ায় ডেবিউ করেছিলেন অভিনেত্রী। এরপর ২০০২ সালে মুক্তি পায় তাঁর ‘সুন্দরা ট্র্যাভেলস’ ছবিটি। কন্নড় এবং তেলুগু ছবিতেও কাজ করেছেন সানুশা। তবে তামিল ছবির দুনিয়ায় নিজেকে কঠোর ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি।
একাধিক মালয়ালম ছবিতে অভিনয়ও করেছেন। তবে ২০০১ সালে বিক্রমের ‘কাসি’ ছবির হাত ধরে নায়িকার ভূমিকায় তামিল ছবির দুনিয়ায় ডেবিউ করেছিলেন অভিনেত্রী। এরপর ২০০২ সালে মুক্তি পায় তাঁর ‘সুন্দরা ট্র্যাভেলস’ ছবিটি। কন্নড় এবং তেলুগু ছবিতেও কাজ করেছেন সানুশা। তবে তামিল ছবির দুনিয়ায় নিজেকে কঠোর ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি।
advertisement
3/6
অভিনেত্রীর উল্লেখযোগ্য ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম হল - ২০০৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ভীমা’, ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রেনিগুণ্টা’, ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘এত্থান’, ২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘অ্যালেক্স পান্ডিয়ান’ এবং ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘কোড়িবীরান’। শেষ বার তাঁকে দেখা গিয়েছিল ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মালয়ালম ছবি ‘জলধারা পাম্পসেট সিন্স ১৯৬২’-তে। 
অভিনেত্রীর উল্লেখযোগ্য ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম হল - ২০০৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ভীমা’, ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রেনিগুণ্টা’, ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘এত্থান’, ২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘অ্যালেক্স পান্ডিয়ান’ এবং ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘কোড়িবীরান’। শেষ বার তাঁকে দেখা গিয়েছিল ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মালয়ালম ছবি ‘জলধারা পাম্পসেট সিন্স ১৯৬২’-তে।
advertisement
4/6
এরপর অবশ্য সানুশাকে আর অভিনয় করতে দেখা যাচ্ছে না। আসলে শোনা যাচ্ছে যে, তারপর থেকে পড়াশোনা করার জন্য অভিনয় জীবন থেকে বিরতি নিয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি অবশ্য ভাইরাল হয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। তবে কোনও ছবির চরিত্রের জন্য নয়, বরং পড়াশোনায় দুর্ধর্ষ কৃতিত্বের জন্যই তাঁর সুনাম দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বর্তমানে অবশ্য নিজের ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন সানুশা।
এরপর অবশ্য সানুশাকে আর অভিনয় করতে দেখা যাচ্ছে না। আসলে শোনা যাচ্ছে যে, তারপর থেকে পড়াশোনা করার জন্য অভিনয় জীবন থেকে বিরতি নিয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি অবশ্য ভাইরাল হয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। তবে কোনও ছবির চরিত্রের জন্য নয়, বরং পড়াশোনায় দুর্ধর্ষ কৃতিত্বের জন্যই তাঁর সুনাম দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বর্তমানে অবশ্য নিজের ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন সানুশা।
advertisement
5/6
ইনস্টাগ্রামে ছবি পোস্ট করে সেই আনন্দ ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি। প্রায় ২ বছরের টানা কঠোর পরিশ্রমের পর স্কটল্যান্ড থেকে নিজের ডিগ্রি অর্জন করেছেন সানুশা। পড়াশোনার সেই কঠোর অধ্যবসায় প্রসঙ্গে নিজের যাত্রার কথা তুলে ধরেছেন তিনি। এমনকী এই যাত্রাপথে তাঁকে কোন কোন প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে, সেটাও বর্ণনা করেছেন অভিনেত্রী। (Photo: Instagram)
ইনস্টাগ্রামে ছবি পোস্ট করে সেই আনন্দ ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি। প্রায় ২ বছরের টানা কঠোর পরিশ্রমের পর স্কটল্যান্ড থেকে নিজের ডিগ্রি অর্জন করেছেন সানুশা। পড়াশোনার সেই কঠোর অধ্যবসায় প্রসঙ্গে নিজের যাত্রার কথা তুলে ধরেছেন তিনি। এমনকী এই যাত্রাপথে তাঁকে কোন কোন প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে, সেটাও বর্ণনা করেছেন অভিনেত্রী। (Photo: Instagram)
advertisement
6/6
তিনি জানিয়েছেন যে, পড়াশোনার জন্য বাড়ি থেকে দূরে গিয়ে থাকতে হয়েছে। পরিশ্রমের জন্য কাটাতে হয়েছে একের পর এক বিনিদ্র রাতও। শুধু তা-ই নয়, একাধিক পার্ট-টাইম এবং ফুল-টাইম চাকরিও করতে হয়েছে তাঁকে। আর এই হাড়ভাঙা খাটুনির জেরে শারীরিক সমস্যাও দেখা দিয়েছে। সঙ্গে মানসিক চাপ তো ছিলই। তবে এত কঠোর অধ্যবসায়ের ফল অবশ্য পেয়েছেন সানুশা। আর এখন নিজের কঠোর পরিশ্রমের সেই ফলই পেতে শুরু করেছেন তিনি। (Photo: Instagram)
তিনি জানিয়েছেন যে, পড়াশোনার জন্য বাড়ি থেকে দূরে গিয়ে থাকতে হয়েছে। পরিশ্রমের জন্য কাটাতে হয়েছে একের পর এক বিনিদ্র রাতও। শুধু তা-ই নয়, একাধিক পার্ট-টাইম এবং ফুল-টাইম চাকরিও করতে হয়েছে তাঁকে। আর এই হাড়ভাঙা খাটুনির জেরে শারীরিক সমস্যাও দেখা দিয়েছে। সঙ্গে মানসিক চাপ তো ছিলই। তবে এত কঠোর অধ্যবসায়ের ফল অবশ্য পেয়েছেন সানুশা। আর এখন নিজের কঠোর পরিশ্রমের সেই ফলই পেতে শুরু করেছেন তিনি। (Photo: Instagram)
advertisement
advertisement
advertisement