উত্তম কুমারের পাত থেকে মাছের মাথা তুলে খেয়ে নিতেন সাবিত্রী! তাঁর জীবনে আজ ৮৩ নেমে এল!

Last Updated:
1/5
৮৩ বছরে পা রাখলেন অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। ১৯৩৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে জন্ম নেন তিনি। ১৯৫২ সালে 'পাশের বাড়ি', 'বসু পরিবার', 'সুভদ্রা' তিনটি ছবিতেই কাজ করেন তিনি। এই ছবি গুলো দিয়েই সিনেমা জগতে পা রাখলেন তিনি। photo source collected
৮৩ বছরে পা রাখলেন অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। ১৯৩৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে জন্ম নেন তিনি। ১৯৫২ সালে 'পাশের বাড়ি', 'বসু পরিবার', 'সুভদ্রা' তিনটি ছবিতেই কাজ করেন তিনি। এই ছবি গুলো দিয়েই সিনেমা জগতে পা রাখলেন তিনি। photo source collected
advertisement
2/5
এক পেট খিদে আর সংসার চালানোর ভার নিজের মাথায় নিয়ে অভিনয় জগতে এসেছিলেন তিনি। ছোট বেলায় কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গ্রীন রুমেই ঘুমিয়ে পড়তেন তিনি।  photo source collected
এক পেট খিদে আর সংসার চালানোর ভার নিজের মাথায় নিয়ে অভিনয় জগতে এসেছিলেন তিনি। ছোট বেলায় কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গ্রীন রুমেই ঘুমিয়ে পড়তেন তিনি। photo source collected
advertisement
3/5
পাশের বাড়ি থেকে শাড়ি চেয়ে পড়ে এসেছিলেন 'পাশের বাড়ি' ছবির শুটিং ফ্লোরে। তবে তিন মাস কাজ করার পরও টাকা পাননি তিনি। সে না পান। থেমে থাকেননি তিনি। একের পর এক ভাল ছবি করেছেন তিনি। তাঁর অভিনয় দক্ষতা দেখে সব পরিচালক তাঁকে ভালবাসতেন। photo source collected
পাশের বাড়ি থেকে শাড়ি চেয়ে পড়ে এসেছিলেন 'পাশের বাড়ি' ছবির শুটিং ফ্লোরে। তবে তিন মাস কাজ করার পরও টাকা পাননি তিনি। সে না পান। থেমে থাকেননি তিনি। একের পর এক ভাল ছবি করেছেন তিনি। তাঁর অভিনয় দক্ষতা দেখে সব পরিচালক তাঁকে ভালবাসতেন। photo source collected
advertisement
4/5
উত্তম কুমারও খুব পছন্দ করতেন সাবিত্রীকে। তবে উত্তম কুমারকে ভাল বেসে ফেলেছিলেন সাবিত্রী। উত্তম সাবিত্রীকে পছন্দ করলেও বিয়ের কথা কখনও ভাবতে পারেননি। তবে সাবিত্রী বিয়ে করেননি। 'মৌ চাক' ছবির সময় লাঞ্চ করছিলেন সকলে মিলে। উত্তম কুমারের পাতে একটা মাছের মুড়ো দিতেই, লাফিয়ে পড়ে মাছের মাথাটা উত্তমের পাত থেকে তুলে নিলেন সাবিত্রী। উত্তম হেসে বলেছিলেন,'পাগলি একটা, এবার থেকে মাছের মাথা আমায় নয়। ওকেই দেবে তোমরা।' অন্য কেউ হলে খাবার ফেলে উঠে যেতেন উত্তম। সাবিত্রীকে এতটাই ভাল বাসতেন যে কখনও কিছু মনে করতেন না। photo source collected
উত্তম কুমারও খুব পছন্দ করতেন সাবিত্রীকে। তবে উত্তম কুমারকে ভাল বেসে ফেলেছিলেন সাবিত্রী। উত্তম সাবিত্রীকে পছন্দ করলেও বিয়ের কথা কখনও ভাবতে পারেননি। তবে সাবিত্রী বিয়ে করেননি। 'মৌ চাক' ছবির সময় লাঞ্চ করছিলেন সকলে মিলে। উত্তম কুমারের পাতে একটা মাছের মুড়ো দিতেই, লাফিয়ে পড়ে মাছের মাথাটা উত্তমের পাত থেকে তুলে নিলেন সাবিত্রী। উত্তম হেসে বলেছিলেন,'পাগলি একটা, এবার থেকে মাছের মাথা আমায় নয়। ওকেই দেবে তোমরা।' অন্য কেউ হলে খাবার ফেলে উঠে যেতেন উত্তম। সাবিত্রীকে এতটাই ভাল বাসতেন যে কখনও কিছু মনে করতেন না। photo source collected
advertisement
5/5
উত্তম কুমার ভয় পেতেন সাবিত্রীর সঙ্গে অভিনয় করতে। বলতেন,'সাবিত্রী এত ভাল অভিনেত্রী ও যে কখন কী করে দেবে বোঝা খুব মুশকিল। অভিনয়ের জন্যই সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়কে আজও সবাই ভালবাসে। এখনও হাসি মুখে অভিনয় করে চলেছেন এই শিল্পী।  photo source collected
উত্তম কুমার ভয় পেতেন সাবিত্রীর সঙ্গে অভিনয় করতে। বলতেন,'সাবিত্রী এত ভাল অভিনেত্রী ও যে কখন কী করে দেবে বোঝা খুব মুশকিল। অভিনয়ের জন্যই সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়কে আজও সবাই ভালবাসে। এখনও হাসি মুখে অভিনয় করে চলেছেন এই শিল্পী। photo source collected
advertisement
advertisement
advertisement