সুন্দরবনে ত্রাণ দিতে গিয়ে, মানুষের ভালবাসায় বাঁধা পড়লেন বিরসা-বিদীপ্তা ! দেখুন ছবি

Last Updated:
বিরসা বলেছেন, "রোজই কিছু না কিছু শিখি, তবে আজ যা শিখলাম তা কোনওদিন ভুলবো না!
1/6
আমফানে বিধ্বস্ত গোটা সুন্দরবন। জলের তলায় চলে গিয়েছে অনেক বাড়ি। কারও নেই মাথার ওপর চাল। মাটির বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। কি খাবেন, কোথায় থাকবেন জানা নেই মানুষগুলোর। এই সময় কলকাতা থেকে অনেক সংস্থাই তাঁদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন ত্রাণ নিয়ে। এবার সেই কাজে যোগ দিলেন বিরসা দাশগুপ্ত ও বিদীপ্তা। তাঁরাও ত্রাণ নিয়ে পৌঁছে গেলেন ছোট সাহেবখালি, ছাতরা, হিংগলগঞ্জ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে। তবে এখানে গিয়ে তাঁদের এক দারুণ অভিজ্ঞতা হল। photo source Instagram
আমফানে বিধ্বস্ত গোটা সুন্দরবন। জলের তলায় চলে গিয়েছে অনেক বাড়ি। কারও নেই মাথার ওপর চাল। মাটির বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। কি খাবেন, কোথায় থাকবেন জানা নেই মানুষগুলোর। এই সময় কলকাতা থেকে অনেক সংস্থাই তাঁদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন ত্রাণ নিয়ে। এবার সেই কাজে যোগ দিলেন বিরসা দাশগুপ্ত ও বিদীপ্তা। তাঁরাও ত্রাণ নিয়ে পৌঁছে গেলেন ছোট সাহেবখালি, ছাতরা, হিংগলগঞ্জ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে। তবে এখানে গিয়ে তাঁদের এক দারুণ অভিজ্ঞতা হল। photo source Instagram
advertisement
2/6
ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে বিরসা সেই ছবি শেয়ার করেছেন। আর সুন্দর একটি লেখা লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, "অনেকেরই বাড়ি নেই। যার আছে, তার ছাদ নেই বললেই চলে। গোটা গ্রামখানাই নোনাজলে ডুবে, তাই খাওয়ার জলও নেই। ইলেকট্রিসিটি তো... থাক, ছেড়েই দিন সে’কথা। আমরা ওদের খাওয়ার জল, ওষুধ, জামাকাপড়, চাল ডাল দিলাম ঠিকই, তবে তাতে খুশি হয়ে ওরা আমাদের যা দিলো তা অকল্পনীয়!"photo source Instagram
ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে বিরসা সেই ছবি শেয়ার করেছেন। আর সুন্দর একটি লেখা লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, "অনেকেরই বাড়ি নেই। যার আছে, তার ছাদ নেই বললেই চলে। গোটা গ্রামখানাই নোনাজলে ডুবে, তাই খাওয়ার জলও নেই। ইলেকট্রিসিটি তো... থাক, ছেড়েই দিন সে’কথা। আমরা ওদের খাওয়ার জল, ওষুধ, জামাকাপড়, চাল ডাল দিলাম ঠিকই, তবে তাতে খুশি হয়ে ওরা আমাদের যা দিলো তা অকল্পনীয়!"photo source Instagram
advertisement
3/6
শুধু তাই নয়, তিনি আরও লেখেন, "আমাদের খিদে পেয়েছে বুঝতে পেরে, এই দুঃসময়েও, ওরা আমাদের রেঁধে, পাত পেড়ে খাওয়ালো। ভাত, মুসুর ডাল, বাগদা চিংড়ি দিয়ে কুমড়োর ছেঁচকি, পটল বাগদা চিংড়ি, গোলমরিচ দিয়ে দিশী মুরগির ঝাল আর কাঁচা আমের চাটনি। আর বললো, “বাগদাগুলো ঝড়ে ভেসে ঘরে এসেছিলো, কুমড়ো আর পটল আমাদের ক্ষেতের, চাল ডাল যেটুকু বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছি..."photo source Instagram
শুধু তাই নয়, তিনি আরও লেখেন, "আমাদের খিদে পেয়েছে বুঝতে পেরে, এই দুঃসময়েও, ওরা আমাদের রেঁধে, পাত পেড়ে খাওয়ালো। ভাত, মুসুর ডাল, বাগদা চিংড়ি দিয়ে কুমড়োর ছেঁচকি, পটল বাগদা চিংড়ি, গোলমরিচ দিয়ে দিশী মুরগির ঝাল আর কাঁচা আমের চাটনি। আর বললো, “বাগদাগুলো ঝড়ে ভেসে ঘরে এসেছিলো, কুমড়ো আর পটল আমাদের ক্ষেতের, চাল ডাল যেটুকু বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছি..."photo source Instagram
advertisement
4/6
বিরসা এই মানুষগুলোর আপন করে নেওয়া দেখে লিখেছেন, "আমরা এসেছিলাম ওদের সাহায্য করতে, আর ওরা আমাদের জানান দিলো ভালেবাসা কাকে বলে! আর এও শেখালো যে জীবনের ঝড়-ঝাপটা কিভাবে হাসিমুখে অতিক্রম করতে হয়!"photo source Instagram
বিরসা এই মানুষগুলোর আপন করে নেওয়া দেখে লিখেছেন, "আমরা এসেছিলাম ওদের সাহায্য করতে, আর ওরা আমাদের জানান দিলো ভালেবাসা কাকে বলে! আর এও শেখালো যে জীবনের ঝড়-ঝাপটা কিভাবে হাসিমুখে অতিক্রম করতে হয়!"photo source Instagram
advertisement
5/6
বিরসা বলেছেন, "রোজই কিছু না কিছু শিখি, তবে আজ যা শিখলাম তা কোনওদিন ভুলবো না!" ৩০ তারিখে ত্রাণ নিয়ে তাঁরা পৌঁছে গিয়েছিলেন। photo source Instagram
বিরসা বলেছেন, "রোজই কিছু না কিছু শিখি, তবে আজ যা শিখলাম তা কোনওদিন ভুলবো না!" ৩০ তারিখে ত্রাণ নিয়ে তাঁরা পৌঁছে গিয়েছিলেন। photo source Instagram
advertisement
6/6
ঘর, বাড়ি খাবার না থাকলেও সুন্দরবনের মানুষের মন আছে। মাটির মানুষ যে তাঁরা। সুন্দরবন আবার ঘুরে দাঁড়াবে। শহর কলকাতা আছে সুন্দরবনের পাশেই।photo source Instagram
ঘর, বাড়ি খাবার না থাকলেও সুন্দরবনের মানুষের মন আছে। মাটির মানুষ যে তাঁরা। সুন্দরবন আবার ঘুরে দাঁড়াবে। শহর কলকাতা আছে সুন্দরবনের পাশেই।photo source Instagram
advertisement
advertisement
advertisement