Shaan Movie 1980: এই ছবি করার কথা ছিল হেমা মালিনীর; কিন্তু পরিবর্তে দেখা যায় অন্য অভিনেত্রীকে! দু’জনের চেহারার মিল দেখে তাজ্জব হন ভক্তরা

Last Updated:
Shaan Movie 1980 Unknown Facts: ছবিটিতে বিজয় কুমার এবং রেণুর চরিত্রটি মূলত ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনীর কথা ভেবেই লেখা হয়েছিল।
1/7
আটের দশকের বড় বাজেটের ব্লকবাস্টার ফিল্মের মধ্যে অন্যতম হল ‘শান’। মাল্টিস্টারার এই ছবিতে বসেছিল যেন চাঁদের হাট! অমিতাভ বচ্চন, শশী কাপুর, শত্রুঘ্ন সিনহা, পারভিন বাবি, রাখি গুলজার, সুনীল দত্তের মতো দাপুটে তারকারা অভিনয় করেছেন। এমনকী খলনায়ক শাকালের চরিত্রে কুলভূষণ খারবান্দাও আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন।
আটের দশকের বড় বাজেটের ব্লকবাস্টার ফিল্মের মধ্যে অন্যতম হল ‘শান’। মাল্টিস্টারার এই ছবিতে বসেছিল যেন চাঁদের হাট! অমিতাভ বচ্চন, শশী কাপুর, শত্রুঘ্ন সিনহা, পারভিন বাবি, রাখি গুলজার, সুনীল দত্তের মতো দাপুটে তারকারা অভিনয় করেছেন। এমনকী খলনায়ক শাকালের চরিত্রে কুলভূষণ খারবান্দাও আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন।
advertisement
2/7
এখনও এই ছবির ডায়লগ নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের মুখে মুখে ফেরে। তবে ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিতে শশী কাপুরের বিপরীতে আরও এক অভিনেত্রীকে দেখা গিয়েছিল। তাঁর নাম বিন্দিয়া গোস্বামী। অভিনেত্রীকে তখন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুনই বলা চলে। আবার শোনা যায়, ‘শান’ তাঁর কেরিয়ারের প্রথম বিগ বাজেট ছবি। মজার বিষয় হল, এক সময় বলা হত বিন্দিয়াকে পুরো ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর মতো দেখতে! এমনকী এ-ও শোনা যায় যে, এমনটা মনে করতেন খোদ হেমা মালিনীর মা-ও!
এখনও এই ছবির ডায়লগ নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের মুখে মুখে ফেরে। তবে ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিতে শশী কাপুরের বিপরীতে আরও এক অভিনেত্রীকে দেখা গিয়েছিল। তাঁর নাম বিন্দিয়া গোস্বামী। অভিনেত্রীকে তখন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুনই বলা চলে। আবার শোনা যায়, ‘শান’ তাঁর কেরিয়ারের প্রথম বিগ বাজেট ছবি। মজার বিষয় হল, এক সময় বলা হত বিন্দিয়াকে পুরো ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর মতো দেখতে! এমনকী এ-ও শোনা যায় যে, এমনটা মনে করতেন খোদ হেমা মালিনীর মা-ও!
advertisement
3/7
 সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, ‘শান’ ছবিটিতে আসলে অভিনয় করার কথা ছিল হেমা মালিনীর। আসলে রমেশ সিপ্পির পরিচালনায় মুক্তি পেয়েছিল কালজয়ী অ্যাকশন থ্রিলার ‘শোলে’। আর তার পরেই পরিচালক রমেশ সিপ্পি ‘শান’ ছবিটি বানিয়েছিলেন। এদিকে ‘শোলে’ সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দেওয়ায় ওই ছবির স্টার কাস্টকেই ‘শান’ ছবিতে রাখতে চেয়েছিলেন পরিচালক। অর্থাৎ ‘শান’ ছবিতে ধর্মেন্দ্র, অমিতাভ বচ্চন, সঞ্জীব কুমার, জয়া বচ্চন এবং হেমা মালিনীকেই চেয়েছিলেন রমেশ সিপ্পি।
সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, ‘শান’ ছবিটিতে আসলে অভিনয় করার কথা ছিল হেমা মালিনীর। আসলে রমেশ সিপ্পির পরিচালনায় মুক্তি পেয়েছিল কালজয়ী অ্যাকশন থ্রিলার ‘শোলে’। আর তার পরেই পরিচালক রমেশ সিপ্পি ‘শান’ ছবিটি বানিয়েছিলেন। এদিকে ‘শোলে’ সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দেওয়ায় ওই ছবির স্টার কাস্টকেই ‘শান’ ছবিতে রাখতে চেয়েছিলেন পরিচালক। অর্থাৎ ‘শান’ ছবিতে ধর্মেন্দ্র, অমিতাভ বচ্চন, সঞ্জীব কুমার, জয়া বচ্চন এবং হেমা মালিনীকেই চেয়েছিলেন রমেশ সিপ্পি।
advertisement
4/7
আইএমবিডি-র একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, ছবিটিতে বিজয় কুমার এবং রেণুর চরিত্রটি মূলত ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনীর কথা ভেবেই লেখা হয়েছিল। তবে রমেশ সিপ্পির সঙ্গে সেই সময় কোনও বিরোধের জেরে হেমা-ধর্মেন্দ্র দুজনেই ছবিটি না করার সিদ্ধান্ত নেন। পরে এই চরিত্রে দেখা গিয়েছিল অমিতাভ বচ্চনকে। এর আগে অবশ্য ছবিতে রবি কুমারের চরিত্রে ভাবা হয়েছিল বিগ বি-কে। তবে ধর্মেন্দ্র সরে যেতেই বিজয় কুমারের চরিত্র দেওয়া হয় তাঁকে। অন্য দিকে, রবি কুমারের চরিত্রটির প্রস্তাব যায় শশী কাপুরের কাছে। তার পরের কথা তো সকলেরই জানা!
আইএমবিডি-র একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, ছবিটিতে বিজয় কুমার এবং রেণুর চরিত্রটি মূলত ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনীর কথা ভেবেই লেখা হয়েছিল। তবে রমেশ সিপ্পির সঙ্গে সেই সময় কোনও বিরোধের জেরে হেমা-ধর্মেন্দ্র দুজনেই ছবিটি না করার সিদ্ধান্ত নেন। পরে এই চরিত্রে দেখা গিয়েছিল অমিতাভ বচ্চনকে। এর আগে অবশ্য ছবিতে রবি কুমারের চরিত্রে ভাবা হয়েছিল বিগ বি-কে। তবে ধর্মেন্দ্র সরে যেতেই বিজয় কুমারের চরিত্র দেওয়া হয় তাঁকে। অন্য দিকে, রবি কুমারের চরিত্রটির প্রস্তাব যায় শশী কাপুরের কাছে। তার পরের কথা তো সকলেরই জানা!
advertisement
5/7
ওই চরিত্রে অভিনয় করে সকলের মন জয় করেছিলেন অভিনেতা। আর তাঁর বিপরীতে রেণু চরিত্রটির জন্য অভিনেত্রী বিন্দিয়া গোস্বামীকে নেওয়া হয়েছিল। কারণ তাঁর সঙ্গে হেমা মালিনীর চেহারার এক অদ্ভুত মিল ছিল। যদিও ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে কান পাতলে শোনা যায় যে, ধর্মেন্দ্র আগে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। কিন্তু হেমা পরিচালককে আশ্বাস দিয়ে জানিয়েছিলেন যে, ধর্মেন্দ্র না থাকলেও তিনি শান ছবিতে থাকবেন। তবে পরে শশী কাপুর রমেশকে জানান যে, হেমা মালিনী ছবিটি করবেন কি না তা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত!
ওই চরিত্রে অভিনয় করে সকলের মন জয় করেছিলেন অভিনেতা। আর তাঁর বিপরীতে রেণু চরিত্রটির জন্য অভিনেত্রী বিন্দিয়া গোস্বামীকে নেওয়া হয়েছিল। কারণ তাঁর সঙ্গে হেমা মালিনীর চেহারার এক অদ্ভুত মিল ছিল। যদিও ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে কান পাতলে শোনা যায় যে, ধর্মেন্দ্র আগে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। কিন্তু হেমা পরিচালককে আশ্বাস দিয়ে জানিয়েছিলেন যে, ধর্মেন্দ্র না থাকলেও তিনি শান ছবিতে থাকবেন। তবে পরে শশী কাপুর রমেশকে জানান যে, হেমা মালিনী ছবিটি করবেন কি না তা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত!
advertisement
6/7
এই অবস্থায় হেমাকে বাধ্য হয়ে ছবি না করার পরামর্শ দেন পরিচালক। এতে হেমাও নিজেকে সরিয়ে নেন। আর একেবারে শেষ মুহূর্তে হেমা মালিনীর সঙ্গে সাদৃশ্য থাকায় বিন্দিয়াকেই ছবি সাইন করান রমেশ সিপ্পি। তার পরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি বিন্দিয়াকে। ভক্তদের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে হেমা সরে যাওয়ার পরে বিন্দিয়াকে যে নেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত প্রথমেই নেননি পরিচালক। বরং তিনি শশী কাপুরের বিপরীতে একজন প্রথম সারির নায়িকাকে নিতে চেয়েছিলেন। ফলে রেখা, রিনা রায়, জিনাত আমন, মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় অথবা নীতু সিংকে ছবি সাইন করানোর কথা ভেবেছিলেন।
এই অবস্থায় হেমাকে বাধ্য হয়ে ছবি না করার পরামর্শ দেন পরিচালক। এতে হেমাও নিজেকে সরিয়ে নেন। আর একেবারে শেষ মুহূর্তে হেমা মালিনীর সঙ্গে সাদৃশ্য থাকায় বিন্দিয়াকেই ছবি সাইন করান রমেশ সিপ্পি। তার পরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি বিন্দিয়াকে। ভক্তদের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে হেমা সরে যাওয়ার পরে বিন্দিয়াকে যে নেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত প্রথমেই নেননি পরিচালক। বরং তিনি শশী কাপুরের বিপরীতে একজন প্রথম সারির নায়িকাকে নিতে চেয়েছিলেন। ফলে রেখা, রিনা রায়, জিনাত আমন, মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় অথবা নীতু সিংকে ছবি সাইন করানোর কথা ভেবেছিলেন।
advertisement
7/7
কিন্তু এই ব্যাপারে কারও সঙ্গে কথা না হওয়ায় তিনি বিন্দিয়াকেই ছবিতে নিয়েছিলেন। তবে অভিনেত্রীকে এই ছবিতে নেওয়ার জন্য কম সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি পরিচালককে। ফলে ছবিটি মুক্তির পর পরই তেমন সাফল্য পায়নি। ধীরে ধীরে যদিও বক্স অফিসে আধিপত্য বিস্তার সক্ষম হয় ‘শান’।
কিন্তু এই ব্যাপারে কারও সঙ্গে কথা না হওয়ায় তিনি বিন্দিয়াকেই ছবিতে নিয়েছিলেন। তবে অভিনেত্রীকে এই ছবিতে নেওয়ার জন্য কম সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি পরিচালককে। ফলে ছবিটি মুক্তির পর পরই তেমন সাফল্য পায়নি। ধীরে ধীরে যদিও বক্স অফিসে আধিপত্য বিস্তার সক্ষম হয় ‘শান’।
advertisement
advertisement
advertisement