Bollywood Gossip: বিচ্ছেদ মা-বাবার, কিন্তু কার কাছে থাকবেন ছেলেমেয়েরা? যা জানালেন রহমানের স্ত্রী সায়রা বানুর আইনজীবী

Last Updated:
১৯৮৫ সালে বিয়ের পিঁড়িয়ে বসেছিলেন সায়রা বানু এবং এআর রহমান। তাঁদের তিন সন্তান - দুই কন্যা খাতিজা ও রহিমা এবং এক পুত্র আমিন রহমান। চলতি মাসের গোড়ার দিকেই একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে বিচ্ছেদের খবর সামনে এনেছিলেন দম্পতি।
1/9
দিন কয়েক আগেই বিচ্ছেদের পথে এগোনোর কথা ঘোষণা করেছেন এআর রহমান এবং তাঁর স্ত্রী সায়রা বানু। যদিও সন্তানদের কাস্টডি কার হাতে থাকবে, সে বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি এই দম্পতি।
দিন কয়েক আগেই বিচ্ছেদের পথে এগোনোর কথা ঘোষণা করেছেন এআর রহমান এবং তাঁর স্ত্রী সায়রা বানু। যদিও সন্তানদের কাস্টডি কার হাতে থাকবে, সে বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি এই দম্পতি।
advertisement
2/9
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সায়রা বানুর পক্ষের আইনজীবী বন্দনা শাহকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বাবা না কি মায়ের সঙ্গে থাকবে এই দম্পতির সন্তান। জবাবে বন্দনা ওই একই কথা জানিয়েছেন।
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সায়রা বানুর পক্ষের আইনজীবী বন্দনা শাহকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বাবা না কি মায়ের সঙ্গে থাকবে এই দম্পতির সন্তান। জবাবে বন্দনা ওই একই কথা জানিয়েছেন।
advertisement
3/9
বিবেক লালওয়ানির ইউটিউব চ্যানেলে বন্দনা বলেন যে, “সেই বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। সেই সিদ্ধান্তটা এখনও নেওয়ার আছে। কিন্তু সন্তানদের মধ্যে কেউ কেউ প্রাপ্তবয়স্ক। ফলে তাঁরা কার সঙ্গে থাকতে চান, সেটা বেছে নেওয়ার অধিকার তাঁদের রয়েছে।”
বিবেক লালওয়ানির ইউটিউব চ্যানেলে বন্দনা বলেন যে, “সেই বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। সেই সিদ্ধান্তটা এখনও নেওয়ার আছে। কিন্তু সন্তানদের মধ্যে কেউ কেউ প্রাপ্তবয়স্ক। ফলে তাঁরা কার সঙ্গে থাকতে চান, সেটা বেছে নেওয়ার অধিকার তাঁদের রয়েছে।”
advertisement
4/9
এর পাশাপাশি এআর রহমান এবং সায়রা বানুর মধ্যে পুনর্মিলনের সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেননি বন্দনা। তিনি আরও বলেন যে, “আমি বলিনি যে, পুনর্মিলন সম্ভব নয়। আমি তো চিরন্তন আশাবাদী। আমি সব সময় ভালবাসা আর রোম্যান্সের কথাই বলি।
এর পাশাপাশি এআর রহমান এবং সায়রা বানুর মধ্যে পুনর্মিলনের সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেননি বন্দনা। তিনি আরও বলেন যে, “আমি বলিনি যে, পুনর্মিলন সম্ভব নয়। আমি তো চিরন্তন আশাবাদী। আমি সব সময় ভালবাসা আর রোম্যান্সের কথাই বলি।
advertisement
5/9
তবে তাঁদের যৌথ বিবৃতি কিন্তু একেবারে স্পষ্ট। সেখানে তুলে ধরা হয়েছে যন্ত্রণা এবং বিচ্ছেদের কথা। এটা দীর্ঘ সম্পর্ক। আর এই সিদ্ধান্তে আসার পিছনে যথেষ্ট কারণ ছিল। কিন্তু কোথাও আমি বলিনি যে, পুনর্মিলন সম্ভব নয়।”
তবে তাঁদের যৌথ বিবৃতি কিন্তু একেবারে স্পষ্ট। সেখানে তুলে ধরা হয়েছে যন্ত্রণা এবং বিচ্ছেদের কথা। এটা দীর্ঘ সম্পর্ক। আর এই সিদ্ধান্তে আসার পিছনে যথেষ্ট কারণ ছিল। কিন্তু কোথাও আমি বলিনি যে, পুনর্মিলন সম্ভব নয়।”
advertisement
6/9
এরপর সায়রা বানুর আইনজীবীকে খোরপোষ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হয়। সেই বিষয়ে অবশ্য মন্তব্য করতে চাননি তিনি। বরং সায়রা বানুর পক্ষ নিয়ে তিনি বলেন যে, সায়রা একেবারেই টাকা-পয়সা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করেন না।
এরপর সায়রা বানুর আইনজীবীকে খোরপোষ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হয়। সেই বিষয়ে অবশ্য মন্তব্য করতে চাননি তিনি। বরং সায়রা বানুর পক্ষ নিয়ে তিনি বলেন যে, সায়রা একেবারেই টাকা-পয়সা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করেন না।
advertisement
7/9
প্রসঙ্গত ১৯৮৫ সালে বিয়ের পিঁড়িয়ে বসেছিলেন সায়রা বানু এবং এআর রহমান। তাঁদের তিন সন্তান - দুই কন্যা খাতিজা ও রহিমা এবং এক পুত্র আমিন রহমান।
প্রসঙ্গত ১৯৮৫ সালে বিয়ের পিঁড়িয়ে বসেছিলেন সায়রা বানু এবং এআর রহমান। তাঁদের তিন সন্তান - দুই কন্যা খাতিজা ও রহিমা এবং এক পুত্র আমিন রহমান।
advertisement
8/9
চলতি মাসের গোড়ার দিকেই একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে বিচ্ছেদের খবর সামনে এনেছিলেন দম্পতি।
চলতি মাসের গোড়ার দিকেই একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে বিচ্ছেদের খবর সামনে এনেছিলেন দম্পতি।
advertisement
9/9
ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, “বিয়ের বহু বছর পরে নিজের স্বামী এআর রহমানের থেকে আলাদ হওয়ার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সায়রা। একে অপরের প্রতি গভীর ভালবাসা সত্ত্বেও এই দম্পতি অনুভব করেছেন যে, অশান্তি এবং প্রতিকূলতার কারণে তাঁদের মধ্যে অনতিক্রম্য দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। আর এই সময়ে এই ব্যবধানটাকে জুড়ে দেওয়ার কথা কেউই অনুভব করছেন না। গোপনীয়তা বজায় রাখার জন্য অনুরোধ করছে সায়রা। সেই সঙ্গে তিনি আশা করেন, মানুষ তাঁদের এই চ্যালেঞ্জিং সময়টাকে বুঝবেন।”
ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, “বিয়ের বহু বছর পরে নিজের স্বামী এআর রহমানের থেকে আলাদ হওয়ার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সায়রা। একে অপরের প্রতি গভীর ভালবাসা সত্ত্বেও এই দম্পতি অনুভব করেছেন যে, অশান্তি এবং প্রতিকূলতার কারণে তাঁদের মধ্যে অনতিক্রম্য দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। আর এই সময়ে এই ব্যবধানটাকে জুড়ে দেওয়ার কথা কেউই অনুভব করছেন না। গোপনীয়তা বজায় রাখার জন্য অনুরোধ করছে সায়রা। সেই সঙ্গে তিনি আশা করেন, মানুষ তাঁদের এই চ্যালেঞ্জিং সময়টাকে বুঝবেন।”
advertisement
advertisement
advertisement