বর কখন আসবে? বরকে গাড়ি পাঠানো হয়েছে কি? লগ্ন পেরিয়ে না যায়। অতিথিরা ঠিক মতো খাবার পাচ্ছেন কি? পেটপুজো কেমন হল? বিবাহ সম্পন্ন হল কন্যাসম ঐন্দ্রিলা সেন ওরফে মোহরের। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় যে কনেকর্তার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন, তা তো জানাই কথা।
2/ 8
গায়ক দুর্নিবার সাহা এবং মোহর সেনের গল্পগুলো অল্প সময়ে ঘর পাতিয়ে ফেলেছে। শঙ্খ বাজিয়ে মেয়ের বিয়ে দিলেন যেন বাবা। প্রসেনজিতের ভূমিকায় মুগ্ধ গোটা নেটপাড়া। ইন্ডাস্ট্রির বুম্বাদা এবং তাঁর ছেলে মিশুক সব দিকের খেয়াল রাখলেন। সঙ্গে ছিলেন মোহরের গোটা পরিবার।
3/ 8
গোধূলি লগ্নে ছিল বিয়ে। লাল বেনারসী আর সোনার গয়নায় সেজে উঠলেন মোহর। বর আসার পর বরযাত্রীর যত্ন নেওয়া হল কনেপক্ষের তরফে। লাল সুতোর কাজ করা সাদা পাঞ্জাবি পরে বিয়ের আসরে পৌঁছলেন দুর্নিবার। গলায় গোলাপের মালা। মুখ ভরা হাসি।
4/ 8
অতিথি তালিকায় নেহাতই ছোট নয়। প্রসেনজিতের দিদি পল্লবী চট্টোপাধ্যায়, ইশা সাহা, অনুভব কাঞ্জিলাল, ঋষভ বসু, দিতিপ্রিয়া রায়, পরিচালক সম্রাট শর্মা, রণজয় ভট্টাচার্য, চিত্রনাট্যকার রোহিত দে প্রমুখ।
5/ 8
ঘটা করে বিয়ে করলেন দুর্নিবার-মোহর। মালাবদলে থেকে সিঁদুর দান, সবেতেই পাশে ছিলেন প্রসেনজিৎ। তাঁর জনসংযোগ আধিকারিক মোহরের বিয়েতে বুম্বাদার ভূমিকা অনঃস্বীকার্য। পিঁড়িও ধরলেন অভিনেতা।
6/ 8
সাতপাক, শুভদৃষ্টি দিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন মোহর-দুর্নিবার। মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরে দ্বিতীয় বার বিয়ের আসরে গায়ক। সঙ্গে রয়েছেন কলকাতার সঙ্গীতশিল্পীরাও। বিয়ে শেষ করে মধ্যরাতে বসল গানের আয়োজন।
7/ 8
দুর্নিবারের সঙ্গেই রয়েছেন পর্শিয়া, শ্রাবণ, তীর্থ, কৌশিকরা। অতিথিদের পেটপুজো শেষ হওয়ার আগেই গিটারে সুর তুললেন সঙ্গীতশিল্পীরা। বরকে দেখা যাবে নিেজর চেনা ভূমিকায়। বাসর যে বেশ মেতে উঠেছে, তা স্পষ্ট।
8/ 8
মিশুক এবং প্রসেনজিতের সঙ্গে ছবি তুললেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। বিয়ের আচার অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর পৌঁছলেন অভিনেত্রী। কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁর দিক থেকে চোখ সরানো যেন কঠিন। প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার উপস্থিতি এই বিয়েতে অন্য মাত্রা যোগ করল।
বর কখন আসবে? বরকে গাড়ি পাঠানো হয়েছে কি? লগ্ন পেরিয়ে না যায়। অতিথিরা ঠিক মতো খাবার পাচ্ছেন কি? পেটপুজো কেমন হল? বিবাহ সম্পন্ন হল কন্যাসম ঐন্দ্রিলা সেন ওরফে মোহরের। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় যে কনেকর্তার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন, তা তো জানাই কথা।
গোধূলি লগ্নে ছিল বিয়ে। লাল বেনারসী আর সোনার গয়নায় সেজে উঠলেন মোহর। বর আসার পর বরযাত্রীর যত্ন নেওয়া হল কনেপক্ষের তরফে। লাল সুতোর কাজ করা সাদা পাঞ্জাবি পরে বিয়ের আসরে পৌঁছলেন দুর্নিবার। গলায় গোলাপের মালা। মুখ ভরা হাসি।
ঘটা করে বিয়ে করলেন দুর্নিবার-মোহর। মালাবদলে থেকে সিঁদুর দান, সবেতেই পাশে ছিলেন প্রসেনজিৎ। তাঁর জনসংযোগ আধিকারিক মোহরের বিয়েতে বুম্বাদার ভূমিকা অনঃস্বীকার্য। পিঁড়িও ধরলেন অভিনেতা।
সাতপাক, শুভদৃষ্টি দিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন মোহর-দুর্নিবার। মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরে দ্বিতীয় বার বিয়ের আসরে গায়ক। সঙ্গে রয়েছেন কলকাতার সঙ্গীতশিল্পীরাও। বিয়ে শেষ করে মধ্যরাতে বসল গানের আয়োজন।
মিশুক এবং প্রসেনজিতের সঙ্গে ছবি তুললেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। বিয়ের আচার অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর পৌঁছলেন অভিনেত্রী। কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁর দিক থেকে চোখ সরানো যেন কঠিন। প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার উপস্থিতি এই বিয়েতে অন্য মাত্রা যোগ করল।