বন্ধুত্বের খাতিরে ওয়াহিদা রহমানের জন্য আত্মত্যাগ, ছোট্ট চরিত্রেও নায়ককে জোর টক্কর দিয়েছিলেন মনোজ কুমার

Last Updated:
Manoj Kumar Sacrifice For Waheeda Rehman: নিজের ফিল্মি কেরিয়ারে নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে দাপুটে এই অভিনেতাকে। আর ভক্তদের মনে নিজের সেই জায়গা বরাবরই ধরে রেখেছেন মনোজ কুমার। যদিও কাজ ছাড়াও অন্যান্য কারণেও ভক্তদের মন জিতেছিলেন। শোনা যায়, একবার সুন্দরী অভিনেত্রী ওয়াহিদা রহমানের জন্য এক বড় আত্মত্যাগ করেছিলেন তিনি।
1/5
বিখ্যাত অভিনেতা মনোজ কুমারের মৃত্যুর খবরে স্বাভাবিক ভাবেই হিন্দি ছবির দুনিয়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিজের ফিল্মি কেরিয়ারে নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে দাপুটে এই অভিনেতাকে। আর ভক্তদের মনে নিজের সেই জায়গা বরাবরই ধরে রেখেছেন তিনি। যদিও কাজ ছাড়াও অন্যান্য কারণেও ভক্তদের মন জিতেছিলেন। শোনা যায়, একবার সুন্দরী অভিনেত্রী ওয়াহিদা রহমানের জন্য এক বড় আত্মত্যাগ করেছিলেন তিনি।
বিখ্যাত অভিনেতা মনোজ কুমারের মৃত্যুর খবরে স্বাভাবিক ভাবেই হিন্দি ছবির দুনিয়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিজের ফিল্মি কেরিয়ারে নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে দাপুটে এই অভিনেতাকে। আর ভক্তদের মনে নিজের সেই জায়গা বরাবরই ধরে রেখেছেন তিনি। যদিও কাজ ছাড়াও অন্যান্য কারণেও ভক্তদের মন জিতেছিলেন। শোনা যায়, একবার সুন্দরী অভিনেত্রী ওয়াহিদা রহমানের জন্য এক বড় আত্মত্যাগ করেছিলেন তিনি।
advertisement
2/5
হিন্দি চলচ্চিত্র জগতে মনোজ কুমারের অবদান অনস্বীকার্য। নায়কের হওয়ার জন্যই বি-টাউনে পা রেখেছিলেন তিনি। কিন্তু ভাগ্য হয়তো অন্য কিছু ঠিক করে রেখেছিল। চিত্র পরিচালক লেখরাজ ভাকড়ি এবং কুলদীপ সেহগলকে ভাইসাব বলে ডাকতেন মনোজ কুমার। ১৯৫৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফ্যাশন’ ছবিতে মনোজ কুমারকে ৯০ বছরের বৃদ্ধ ভিক্ষুকের ভূমিকায় অভিনয় কaরার সুযোগ দিয়েছিলেন তাঁরা। আর সেই সময় অভিনেতার বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। এছাড়াই উদারতা এবং খুবই ভাল বন্ধুত্বপূর্ণ স্বভাবের জন্য খ্যাতির শিখরে ছিলেন মনোজ কুমার।
হিন্দি চলচ্চিত্র জগতে মনোজ কুমারের অবদান অনস্বীকার্য। নায়কের হওয়ার জন্যই বি-টাউনে পা রেখেছিলেন তিনি। কিন্তু ভাগ্য হয়তো অন্য কিছু ঠিক করে রেখেছিল। চিত্র পরিচালক লেখরাজ ভাকড়ি এবং কুলদীপ সেহগলকে ভাইসাব বলে ডাকতেন মনোজ কুমার। ১৯৫৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফ্যাশন’ ছবিতে মনোজ কুমারকে ৯০ বছরের বৃদ্ধ ভিক্ষুকের ভূমিকায় অভিনয় কaরার সুযোগ দিয়েছিলেন তাঁরা। আর সেই সময় অভিনেতার বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। এছাড়াই উদারতা এবং খুবই ভাল বন্ধুত্বপূর্ণ স্বভাবের জন্য খ্যাতির শিখরে ছিলেন মনোজ কুমার।
advertisement
3/5
ওয়াহিদা রহমানের জন্য বড়সড় আত্মত্যাগ: ১৯৬৮ সালে সুপারহিট ছবি ‘নীল কমল’-এ এক বিশেষ ক্যামিওতে দেখা গিয়েছিল মনোজ কুমারকে। আর এর পিছনে মূল কারণ ছিলেন ওয়াহিদা রহমানই। আসলে অভিনেত্রীর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব ছিল মনোজ কুমারের। একাধিক ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন দু’জনেই। আসলে ‘নীল কমল’ ছবির জন্য পরিচালক রাম মহেশ্বরীর কোনও একজনের বিশেষ উপস্থিতি বা স্পেশ্যাল অ্যাপিয়ারেন্সের প্রয়োজন ছিল। তখনই ওয়াহিদা সটান মনোজ কুমারের কাছে এই ছোট্ট ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য অনুরোধ করেন। সেই সময় অবশ্য ইন্ডাস্ট্রির বড় নাম মনোজ কুমার। তা সত্ত্বেও ওয়াহিদার সঙ্গে বন্ধুত্বের খাতিরে সেই ছোট্ট ভূমিকাতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি।
ওয়াহিদা রহমানের জন্য বড়সড় আত্মত্যাগ: ১৯৬৮ সালে সুপারহিট ছবি ‘নীল কমল’-এ এক বিশেষ ক্যামিওতে দেখা গিয়েছিল মনোজ কুমারকে। আর এর পিছনে মূল কারণ ছিলেন ওয়াহিদা রহমানই। আসলে অভিনেত্রীর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব ছিল মনোজ কুমারের। একাধিক ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন দু’জনেই। আসলে ‘নীল কমল’ ছবির জন্য পরিচালক রাম মহেশ্বরীর কোনও একজনের বিশেষ উপস্থিতি বা স্পেশ্যাল অ্যাপিয়ারেন্সের প্রয়োজন ছিল। তখনই ওয়াহিদা সটান মনোজ কুমারের কাছে এই ছোট্ট ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য অনুরোধ করেন। সেই সময় অবশ্য ইন্ডাস্ট্রির বড় নাম মনোজ কুমার। তা সত্ত্বেও ওয়াহিদার সঙ্গে বন্ধুত্বের খাতিরে সেই ছোট্ট ভূমিকাতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি।
advertisement
4/5
একাধিক ছবিতে কাজ: এর আগে বেশ কিছু ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন মনোজ কুমার এবং ওয়াহিদা রহমান। এর মধ্যে অন্যতম হল ১৯৬৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘পাত্থর কে সনম’ এবং ওই একই বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রাম অওর শ্যাম’। এই ছবিতে ওয়াহিদার স্বামীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মনোজ কুমার। তবে ক্যামিওতে অভিনয় করলেও ওই ছোট্ট চরিত্রে তিনি নিজের অভিনয় দক্ষতা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।
একাধিক ছবিতে কাজ: এর আগে বেশ কিছু ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন মনোজ কুমার এবং ওয়াহিদা রহমান। এর মধ্যে অন্যতম হল ১৯৬৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘পাত্থর কে সনম’ এবং ওই একই বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রাম অওর শ্যাম’। এই ছবিতে ওয়াহিদার স্বামীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মনোজ কুমার। তবে ক্যামিওতে অভিনয় করলেও ওই ছোট্ট চরিত্রে তিনি নিজের অভিনয় দক্ষতা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।
advertisement
5/5
ছোট চরিত্রে অভিনয় করলেও নায়কের ভূমিকায় থাকা রাজকুমারকে জোর টক্করও দিয়েছিলেন। বলা ভাল, ক্যামিওতে অভিনয় করেও ছবির সমস্ত আলোই শুষে নিয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই ছবির একটি গান ‘বাবুল কি দুয়ায়ে লেতি জা, জা তুঝকো সুখী সংসার মিলে…’ সেই যুগে ব্যাপক হিট ছিল। এমনকী আজও সেই গানটি শুনলে চোখ ভিজে আসে।
ছোট চরিত্রে অভিনয় করলেও নায়কের ভূমিকায় থাকা রাজকুমারকে জোর টক্করও দিয়েছিলেন। বলা ভাল, ক্যামিওতে অভিনয় করেও ছবির সমস্ত আলোই শুষে নিয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই ছবির একটি গান ‘বাবুল কি দুয়ায়ে লেতি জা, জা তুঝকো সুখী সংসার মিলে…’ সেই যুগে ব্যাপক হিট ছিল। এমনকী আজও সেই গানটি শুনলে চোখ ভিজে আসে।
advertisement
advertisement
advertisement