Manisha Koirala Nana Patekar Love Story: অন্য নায়িকার সঙ্গে লুকিয়ে শারীরিক সম্পর্ক নানা পটেকরের, হাতেনাতে ধরেছিলেন 'প্রেমিকা' মণীষা কৈরালা! তারপর?

Last Updated:
Manisha Koirala Nana Patekar Love Story: নানা পটেকরের সঙ্গে মনীষা কৈরালার প্রেমের শুরুটা বোধহয় হয়েছিল পার্থ ঘোষের ফিল্ম ‘অগ্নিসাক্ষী’-র সেটে।
1/8
বলিউডে রিয়েল লাইফ রোম্যান্সের হরেক কিস্সার মাঝেই এক সময় তুফান তুলেছিল নানা পটেকর আর মণীষা কৈরালার প্রেমকাহিনি। মনগড়া বলিউডি কাহিনি না হলেও তাতে ছিল সব রকমের ফিল্মি মশলাই। প্রেম, বিরহ, আক্রোশ-- সবই বাসা বেঁধেছিল নানা-মণীষার রিয়েল লাইফে। তবে সে প্রেম টেকেনি। কেন ভেঙে গেল নানা-মণীষার সম্পর্ক? কী রকমই বা ছিল তাঁদের রসায়ন? মাঝে এসে পড়েছিলেন বলিউডের আরেক নায়িকা। হাতেনাতে ধরা পড়ে সে কী 'কেচ্ছা'।
বলিউডে রিয়েল লাইফ রোম্যান্সের হরেক কিস্সার মাঝেই এক সময় তুফান তুলেছিল নানা পটেকর আর মণীষা কৈরালার প্রেমকাহিনি। মনগড়া বলিউডি কাহিনি না হলেও তাতে ছিল সব রকমের ফিল্মি মশলাই। প্রেম, বিরহ, আক্রোশ-- সবই বাসা বেঁধেছিল নানা-মণীষার রিয়েল লাইফে। তবে সে প্রেম টেকেনি। কেন ভেঙে গেল নানা-মণীষার সম্পর্ক? কী রকমই বা ছিল তাঁদের রসায়ন? মাঝে এসে পড়েছিলেন বলিউডের আরেক নায়িকা। হাতেনাতে ধরা পড়ে সে কী 'কেচ্ছা'।
advertisement
2/8
নানা পটেকরের সঙ্গে মনীষা কৈরালার প্রেমের শুরুটা বোধহয় হয়েছিল পার্থ ঘোষের ফিল্ম ‘অগ্নিসাক্ষী’-র সেটে। ১৯৯৬-এর সেই থ্রিলারের শ্যুটিংয়ের মাঝেই নাকি নানা-মনীষার মধ্যে সারা হয়ে গিয়েছিল মন দেওয়া নেওয়া। তবে সেই কিস্সা নিয়ে তখনকার গসিপ ম্যাগাজিনে তেমন একটা চর্চা হয়নি।
নানা পটেকরের সঙ্গে মনীষা কৈরালার প্রেমের শুরুটা বোধহয় হয়েছিল পার্থ ঘোষের ফিল্ম ‘অগ্নিসাক্ষী’-র সেটে। ১৯৯৬-এর সেই থ্রিলারের শ্যুটিংয়ের মাঝেই নাকি নানা-মনীষার মধ্যে সারা হয়ে গিয়েছিল মন দেওয়া নেওয়া। তবে সেই কিস্সা নিয়ে তখনকার গসিপ ম্যাগাজিনে তেমন একটা চর্চা হয়নি।
advertisement
3/8
সঞ্জয় লীলা বনশালীর 'খামোশি' ছবিতে আরও একবার জুটি বাঁধেন তাঁরা। দু'জনের রসায়ন নিয়ে তখন চর্চার শেষ ছিল না। তখন আর প্রেম নিয়ে কোনও রাখঢাক করেননি মণীষা। জানিয়ে দিয়েছিলেন, নানার সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন তিনি। অভিনেতাও তখন আর স্ত্রী নীলকান্তির সঙ্গে থাকছিলেন না।
সঞ্জয় লীলা বনশালীর 'খামোশি' ছবিতে আরও একবার জুটি বাঁধেন তাঁরা। দু'জনের রসায়ন নিয়ে তখন চর্চার শেষ ছিল না। তখন আর প্রেম নিয়ে কোনও রাখঢাক করেননি মণীষা। জানিয়ে দিয়েছিলেন, নানার সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন তিনি। অভিনেতাও তখন আর স্ত্রী নীলকান্তির সঙ্গে থাকছিলেন না।
advertisement
4/8
নানা-মণীষার প্রেমের পথটা যদিও বিশেষ মসৃণ ছিল না। নানা কারণে দু'জনের মতবিরোধ হত। শোনা যায়, মণীষাকে বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না নানা। আর তা নিয়ে বিবাদ পৌঁছে যেত চরমে। মণীষার সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীনই নাকি অভিনেত্রী আয়েশা ঝুলকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন নানা।
নানা-মণীষার প্রেমের পথটা যদিও বিশেষ মসৃণ ছিল না। নানা কারণে দু'জনের মতবিরোধ হত। শোনা যায়, মণীষাকে বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না নানা। আর তা নিয়ে বিবাদ পৌঁছে যেত চরমে। মণীষার সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীনই নাকি অভিনেত্রী আয়েশা ঝুলকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন নানা।
advertisement
5/8
নানা এবং মণীষার সম্পর্ক যখন ভাঙনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তখন তাঁদের মাঝে তৃতীয় ব্যক্তির আবির্ভাব ঘটে। বলি অভিনেত্রী আয়েশা ঝুলকার প্রতি ঝুঁকে পড়েন নানা। নানা এবং আয়েশাকে বন্ধ ঘরে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন মণীষা। আয়েশাকে কটুকথা শোনাতে ছাড়েননি অভিনেত্রী।
নানা এবং মণীষার সম্পর্ক যখন ভাঙনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তখন তাঁদের মাঝে তৃতীয় ব্যক্তির আবির্ভাব ঘটে। বলি অভিনেত্রী আয়েশা ঝুলকার প্রতি ঝুঁকে পড়েন নানা। নানা এবং আয়েশাকে বন্ধ ঘরে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন মণীষা। আয়েশাকে কটুকথা শোনাতে ছাড়েননি অভিনেত্রী।
advertisement
6/8
আয়েশাকে উদ্দেশ্য করে মণীষা বলেন, 'আমার প্রেমিকের কাছ থেকে দূরে থাক।' নানার সঙ্গেও সম্পর্কে ইতি টানেন মণীষা। নানার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর একাধিক অস্থায়ী সম্পর্কে জড়ান মণীষা। কানাঘুষো শোনা যায়, মণীষার সঙ্গে সম্পর্ক গোপন রাখলেও আয়েশার সঙ্গে সম্পর্কের কথা গোপন রাখেননি নানা। তবে মণীষার সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।
আয়েশাকে উদ্দেশ্য করে মণীষা বলেন, 'আমার প্রেমিকের কাছ থেকে দূরে থাক।' নানার সঙ্গেও সম্পর্কে ইতি টানেন মণীষা। নানার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর একাধিক অস্থায়ী সম্পর্কে জড়ান মণীষা। কানাঘুষো শোনা যায়, মণীষার সঙ্গে সম্পর্ক গোপন রাখলেও আয়েশার সঙ্গে সম্পর্কের কথা গোপন রাখেননি নানা। তবে মণীষার সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।
advertisement
7/8
এক পুরনো সাক্ষাৎকারে নানা বলেছিলেন, 'মণীষা অনেকটা কস্তুরী হরিণের মতো। ওকে যে কারও সঙ্গে আপস করার দরকার নেই তা ওর বোঝা প্রয়োজন। বিচ্ছেদের সময়টা খুব কঠিন ছিল। খুব যন্ত্রণা হয়েছিল আমার। সে প্রসঙ্গে কিছু না বলাই ভাল। মণীষাকে মিস্ করি আমি।'
এক পুরনো সাক্ষাৎকারে নানা বলেছিলেন, 'মণীষা অনেকটা কস্তুরী হরিণের মতো। ওকে যে কারও সঙ্গে আপস করার দরকার নেই তা ওর বোঝা প্রয়োজন। বিচ্ছেদের সময়টা খুব কঠিন ছিল। খুব যন্ত্রণা হয়েছিল আমার। সে প্রসঙ্গে কিছু না বলাই ভাল। মণীষাকে মিস্ করি আমি।'
advertisement
8/8
২০১০ সালে সম্রাট দাহাল নামে এক নেপালি ব্যবসায়ীর সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েন মণীষা। কিন্তু দু’বছর পর বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। প্রথম পুত্রসন্তানের মৃত্যুর পর নানাও মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন। তার পর স্ত্রী নীলকান্তি এবং দ্বিতীয় পুত্রসন্তান মালহার পাটেকরের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন নানা।
২০১০ সালে সম্রাট দাহাল নামে এক নেপালি ব্যবসায়ীর সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েন মণীষা। কিন্তু দু’বছর পর বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। প্রথম পুত্রসন্তানের মৃত্যুর পর নানাও মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন। তার পর স্ত্রী নীলকান্তি এবং দ্বিতীয় পুত্রসন্তান মালহার পাটেকরের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন নানা।
advertisement
advertisement
advertisement