India's Richest Actress Tragic Life: একসময়ে সবচেয়ে ধনী নায়িকা... মরদেহ ছাড়ানোর সময়ে ৩৫০০ টাকাও ছিল না! অন্য এক অভিনেত্রী এসে টাকা দিয়ে বলেন, শুভ মৃত্যু!

Last Updated:
India's Richest Actress Tragic Life: কমল আমরোহি তাঁর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে শুরু করেন। একইসঙ্গে প্রবল দুর্ব্যবহার। স্বামীর অত্যাচার আর সহ্য করতে না পেরে নায়িকা তাঁর বোনের বাড়িতে চলে যান।
1/10
অভিনেত্রী ছিলেন বলিউডের 'ট্র্যাজেডি কুইন'। চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অবদানের জন্য আজও তাঁকে মনে রেখেছে দেশবাসী। সেই মীনা কুমারীর গোটা জীবনটাই যেন বুকফাটা কান্নার মতো।
অভিনেত্রী ছিলেন বলিউডের 'ট্র্যাজেডি কুইন'। চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অবদানের জন্য আজও তাঁকে মনে রেখেছে দেশবাসী। সেই মীনা কুমারীর গোটা জীবনটাই যেন বুকফাটা কান্নার মতো।
advertisement
2/10
তাঁর পরিবারের আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকায় মাত্র ৪ বছর বয়সেই কাজ শুরু করেন। তিনি তার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে দর্শকদের সবচেয়ে প্রিয় অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন। এক সময়ে এতই সফল হয়ে ওঠেন যে তখন সবচেয়ে বেশি ধনী অভিনেত্রী ছিলেন মীনাই।
তাঁর পরিবারের আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকায় মাত্র ৪ বছর বয়সেই কাজ শুরু করেন। তিনি তার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে দর্শকদের সবচেয়ে প্রিয় অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন। এক সময়ে এতই সফল হয়ে ওঠেন যে তখন সবচেয়ে বেশি ধনী অভিনেত্রী ছিলেন মীনাই।
advertisement
3/10
মীনা কুমারী সারাজীবন দুঃখ ভোগ করেছেন। মা-বাবার কাছ থেকে অবহেলা পেয়েই বড় হয়েছিলেন মীনা। তারপর স্বামীর অত্যাচারের শিকার হয়ে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে এই সবকিছু ছেড়ে চলে যান তিনি।
মীনা কুমারী সারাজীবন দুঃখ ভোগ করেছেন। মা-বাবার কাছ থেকে অবহেলা পেয়েই বড় হয়েছিলেন মীনা। তারপর স্বামীর অত্যাচারের শিকার হয়ে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে এই সবকিছু ছেড়ে চলে যান তিনি।
advertisement
4/10
পেশাজীবন থেকে অনেক কিছু অর্জন করা সত্ত্বেও জীবনের শেষ কয়েক বছর প্রবল অভাবে দিন কেটেছিল। পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে পরিচালক কমল আমরোহিকে বিয়ে করেন মীনা কুমারী। এই সম্পর্কে তাঁকে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়েছিল।
পেশাজীবন থেকে অনেক কিছু অর্জন করা সত্ত্বেও জীবনের শেষ কয়েক বছর প্রবল অভাবে দিন কেটেছিল। পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে পরিচালক কমল আমরোহিকে বিয়ে করেন মীনা কুমারী। এই সম্পর্কে তাঁকে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়েছিল।
advertisement
5/10
কমল আমরোহি তাঁর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে শুরু করেন। একইসঙ্গে প্রবল দুর্ব্যবহার। স্বামীর অত্যাচার আর সহ্য করতে না পেরে মীনা কুমারী তাঁর বোনের বাড়িতে চলে যান। বিভীষিকাময় দাম্পত্য তাঁর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলেছিল।
কমল আমরোহি তাঁর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে শুরু করেন। একইসঙ্গে প্রবল দুর্ব্যবহার। স্বামীর অত্যাচার আর সহ্য করতে না পেরে মীনা কুমারী তাঁর বোনের বাড়িতে চলে যান। বিভীষিকাময় দাম্পত্য তাঁর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলেছিল।
advertisement
6/10
তিনি ধীরে ধীরে মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন। বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। শেষে আর লড়াই করতে না পেরে অল্প বয়সেই চিরঘুমে চলে যান মীনা কুমারী। জীবনের শেষ দিনগুলোতে বিষন্নতায় ভুগছিলেন।
তিনি ধীরে ধীরে মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন। বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। শেষে আর লড়াই করতে না পেরে অল্প বয়সেই চিরঘুমে চলে যান মীনা কুমারী। জীবনের শেষ দিনগুলোতে বিষন্নতায় ভুগছিলেন।
advertisement
7/10
তাঁর আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে আশ্চর্যের বিষয়, মৃত্যুর পর তাঁর মরদেহ ফেরত নেওয়ার জন্য পরিবারের কাছে ৩৫০০ টাকাও ছিল না।
তাঁর আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে আশ্চর্যের বিষয়, মৃত্যুর পর তাঁর মরদেহ ফেরত নেওয়ার জন্য পরিবারের কাছে ৩৫০০ টাকাও ছিল না।
advertisement
8/10
বিম রায়ের মেয়ে রিঙ্কি রায় ভট্টাচার্য এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘‘১৯৭২ সালের ৩১ মার্চ বিকেলে যখন এই অসামান্য অভিনেত্রী সেন্ট এলিজাবেথ নার্সিং হোমে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তাঁর মরদেহ হাসপাতাল থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য ৩৫০০ টাকাও ছিল না।’’
বিম রায়ের মেয়ে রিঙ্কি রায় ভট্টাচার্য এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘‘১৯৭২ সালের ৩১ মার্চ বিকেলে যখন এই অসামান্য অভিনেত্রী সেন্ট এলিজাবেথ নার্সিং হোমে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তাঁর মরদেহ হাসপাতাল থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য ৩৫০০ টাকাও ছিল না।’’
advertisement
9/10
শেষ সময়ে মীনা কুমারীর আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সমবয়সি অভিনেত্রী নার্গিস সেই টাকাটা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘‘মীনা কুমারী, শুভ মৃত্যু!’’
শেষ সময়ে মীনা কুমারীর আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সমবয়সি অভিনেত্রী নার্গিস সেই টাকাটা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘‘মীনা কুমারী, শুভ মৃত্যু!’’
advertisement
10/10
একটি ম্যাগাজিনে তিনি জানান, মীনা কুমারীর স্বামী তাঁকে প্রবল মারধর করতেন। স্বাধীন ভাবে কাজ করতে দেওয়া তো দূরের কথা, স্বাধীন ভাবে যেন নিশ্বাসটুকুও নিতে দিতেন না। এসব ঘটনাই ধীরে ধীরে যেন মৃত্যুর দিকেই ঠেলে দিচ্ছিল মীনা কুমারিকে। নার্গিস বলতে চেয়েছিলেন. মীনা কুমারীর কাছে মৃত্যুই যেন শান্তির।
একটি ম্যাগাজিনে তিনি জানান, মীনা কুমারীর স্বামী তাঁকে প্রবল মারধর করতেন। স্বাধীন ভাবে কাজ করতে দেওয়া তো দূরের কথা, স্বাধীন ভাবে যেন নিশ্বাসটুকুও নিতে দিতেন না। এসব ঘটনাই ধীরে ধীরে যেন মৃত্যুর দিকেই ঠেলে দিচ্ছিল মীনা কুমারিকে। নার্গিস বলতে চেয়েছিলেন. মীনা কুমারীর কাছে মৃত্যুই যেন শান্তির।
advertisement
advertisement
advertisement