Hema Dharmendra Film Controversy: লুকিয়ে প্রেম, ধর্মেন্দ্র-হেমার সুপারহিট সিনেমার কোপ পড়ল বন্ধুত্বে, চিরতরে আলাদা হল দুই প্রিয় বন্ধু, শেষ হল এক যুগ

Last Updated:
Dharmendra-Hema Malini Secret love story:এরপর আর একসঙ্গে কাজ করেননি তাঁরা। এই ছবিটিও ধর্মেন্দ্রর ক্যারিয়ারে নতুন দিক দিয়েছিল।
1/7
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর ছবি 'জুগনু' মুক্তি পায় ১৯৭৩ সালে। এই ছবিটি বক্স অফিসে দারুণ সাড়া ফেলে, ব্লকবাস্টার। ৭ এর দশকে মুক্তি পাওয়া এই দম্পতির একটি ব্লকবাস্টার ছবিটি হিট হয়েছিল ঠিকই কিন্তু ২ প্রিয় বন্ধুর বন্ধুত্ব চিরতরে শেষ হয়েছিল। এরপর আর এই দুই বন্ধু একসঙ্গে কাজ করেননি।
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর ছবি 'জুগনু' মুক্তি পায় ১৯৭৩ সালে। এই ছবিটি বক্স অফিসে দারুণ সাড়া ফেলে, ব্লকবাস্টার। ৭ এর দশকে মুক্তি পাওয়া এই দম্পতির একটি ব্লকবাস্টার ছবিটি হিট হয়েছিল ঠিকই কিন্তু ২ প্রিয় বন্ধুর বন্ধুত্ব চিরতরে শেষ হয়েছিল। এরপর আর এই দুই বন্ধু একসঙ্গে কাজ করেননি।
advertisement
2/7
ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনী যে ছবিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যেত সেই ছবিই হত হিট। ফলে তাঁদের জুটি সুপারহিট এবং সব প্রযোজকরাই চাইতেন। এমনই এক ছবি দুই বন্ধুকে আলাদা করে দিয়েছিল।
ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনী যে ছবিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যেত সেই ছবিই হত হিট। ফলে তাঁদের জুটি সুপারহিট এবং সব প্রযোজকরাই চাইতেন। এমনই এক ছবি দুই বন্ধুকে আলাদা করে দিয়েছিল।
advertisement
3/7
ধর্মেন্দ্র তাঁর ক্যারিয়ারে প্রায় প্রতিটি অভিনেত্রীর সঙ্গেই কাজ করেছেন। ধর্মেন্দ্র একা হেমা মালিনীর সঙ্গে ৩৫টিরও বেশি ছবিতে কাজ করেছেন। যার মধ্যে ২০টিরও বেশি ছবি হিট হয়েছে।
ধর্মেন্দ্র তাঁর ক্যারিয়ারে প্রায় প্রতিটি অভিনেত্রীর সঙ্গেই কাজ করেছেন। ধর্মেন্দ্র একা হেমা মালিনীর সঙ্গে ৩৫টিরও বেশি ছবিতে কাজ করেছেন। যার মধ্যে ২০টিরও বেশি ছবি হিট হয়েছে।
advertisement
4/7
৬থেকে ৮-এর দশকে হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্রকে হিট মেশিন বলা হত। তারা একসঙ্গে 'শরাফত', 'তু হাসেন আমি জওয়ান', 'সীতা অর গীতা', 'রাজা জানি', 'জুগনু', 'দোস্ত', 'পাথর অর পায়েল', 'প্রতিজ্ঞা, শোলে', 'চরস', কাজ করেছেন। 'ড্রিম গার্ল', 'চাচা ভাটিজা'-এর মতো অনেক ছবিতে, যা সুপারহিট হয়।
৬থেকে ৮-এর দশকে হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্রকে হিট মেশিন বলা হত। তারা একসঙ্গে 'শরাফত', 'তু হাসেন আমি জওয়ান', 'সীতা অর গীতা', 'রাজা জানি', 'জুগনু', 'দোস্ত', 'পাথর অর পায়েল', 'প্রতিজ্ঞা, শোলে', 'চরস', কাজ করেছেন। 'ড্রিম গার্ল', 'চাচা ভাটিজা'-এর মতো অনেক ছবিতে, যা সুপারহিট হয়।
advertisement
5/7
১৯৭৩ সালে 'জুগনু' ছবিটি মুক্তি পেলে ধর্মেন্দ্র-হেমা ছাড়াও ললিতা পাওয়ার, মেহমুদ, প্রেম চোপড়া, নাজির হুসেন, অজিত এবং প্রাণ সকলেই তাদের কাজ দিয়ে মানুষের মন জয় করেছিলেন। ছবিটি প্রমোদ চক্রবর্তীর পরিচালিত এবং প্রযোজনা করা হয়েছিল।
১৯৭৩ সালে 'জুগনু' ছবিটি মুক্তি পেলে ধর্মেন্দ্র-হেমা ছাড়াও ললিতা পাওয়ার, মেহমুদ, প্রেম চোপড়া, নাজির হুসেন, অজিত এবং প্রাণ সকলেই তাদের কাজ দিয়ে মানুষের মন জয় করেছিলেন। ছবিটি প্রমোদ চক্রবর্তীর পরিচালিত এবং প্রযোজনা করা হয়েছিল।
advertisement
6/7
'IMDb'-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ছবির মাধ্যমে মেহমুদের সঙ্গে প্রমোদ চক্রবর্তীর বন্ধুত্বের ইতি ঘটে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'জুগনু' মুক্তির পর মেহমুদ তাঁর বন্ধু পরিচালক প্রমোদকে বলেছিলেন, তোমার সব ছবিই হিট, কিন্তু জুগনু সুপারহিট। কারণ জুগনুর ঘোড়া ট্রেনের চেয়েও দ্রুত ছুটতে পারে!
'IMDb'-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ছবির মাধ্যমে মেহমুদের সঙ্গে প্রমোদ চক্রবর্তীর বন্ধুত্বের ইতি ঘটে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'জুগনু' মুক্তির পর মেহমুদ তাঁর বন্ধু পরিচালক প্রমোদকে বলেছিলেন, তোমার সব ছবিই হিট, কিন্তু জুগনু সুপারহিট। কারণ জুগনুর ঘোড়া ট্রেনের চেয়েও দ্রুত ছুটতে পারে!
advertisement
7/7
আসলে, মেহমুদ এমনটি বলেছিলেন কারণ তিনি জানান যে দর্শকরা এমন কিছু দেখতে চায় যা ঘটতে পারে না। পরিচালক মাহমুদের কথার ভুল ব্যাখ্যা করেন এবং ভেবেছিলেন যে তিনি তাঁকে কটূক্তি করছেন। এরপর আর একসঙ্গে কাজ করেননি তাঁরা। এই ছবিটিও ধর্মেন্দ্রর ক্যারিয়ারে নতুন দিক দিয়েছিল।
আসলে, মেহমুদ এমনটি বলেছিলেন কারণ তিনি জানান যে দর্শকরা এমন কিছু দেখতে চায় যা ঘটতে পারে না। পরিচালক মাহমুদের কথার ভুল ব্যাখ্যা করেন এবং ভেবেছিলেন যে তিনি তাঁকে কটূক্তি করছেন। এরপর আর একসঙ্গে কাজ করেননি তাঁরা। এই ছবিটিও ধর্মেন্দ্রর ক্যারিয়ারে নতুন দিক দিয়েছিল।
advertisement
advertisement
advertisement