Hansika Motwani: সামনে এল সত্য! দ্রুত নারী হয়ে উঠতে ইঞ্জেকশন নেওয়ার বিতর্কে মুখ খুললেন হংসিকা!

Last Updated:
Hansika Motwani on Hormonal Injections: শোনা গিয়েছিল যে, হংসিকা যাতে কিশোরী থেকে দ্রুত নারী হয়ে উঠতে পারেন, তার জন্য ১৬ বছর বয়সেই তাঁর মা তাঁকে গ্রোথ হরমোন ইঞ্জেকশন দিয়েছিলেন।
1/6
শিশু শিল্পী হিসেবেই গ্ল্যামার দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন তিনি। এমনকী অভিনয় করেছেন বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশনের সঙ্গে। ২০০৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল হৃতিক অভিনীত ছবি কোই মিল গয়া। ওই ছবিতে সেই দুষ্টু-মিষ্টি বাচ্চা মেয়েটিকে মনে আছে অনেকেরই।
শিশু শিল্পী হিসেবেই গ্ল্যামার দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন তিনি। এমনকী অভিনয় করেছেন বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশনের সঙ্গে। ২০০৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল হৃতিক অভিনীত ছবি কোই মিল গয়া। ওই ছবিতে সেই দুষ্টু-মিষ্টি বাচ্চা মেয়েটিকে মনে আছে অনেকেরই।
advertisement
2/6
 হ্যাঁ, হংসিকা মোতওয়ানির কথাই হচ্ছে এখানে! সেই ছোট্ট মেয়েটি এখন রীতিমতো গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী! তবে তাঁকে নিয়ে বহু বার বিতর্ক দানা বেঁধেছে। কারণ সেই শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করা মেয়েটি এক দিন আচমকাই যেন বড় হয়ে গেলেন।
হ্যাঁ, হংসিকা মোতওয়ানির কথাই হচ্ছে এখানে! সেই ছোট্ট মেয়েটি এখন রীতিমতো গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী! তবে তাঁকে নিয়ে বহু বার বিতর্ক দানা বেঁধেছে। কারণ সেই শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করা মেয়েটি এক দিন আচমকাই যেন বড় হয়ে গেলেন।
advertisement
3/6
১৬ বছর বয়সেই দেখে মনে হত যেন পূর্ণযৌবনা! যা রীতিমতো চোখে লেগেছিল ভক্তদের। প্রশ্ন উঠেছিল, এত কম সময়ের মধ্যে একটা বাচ্চা মেয়ে কীভাবে এতটা বেড়ে উঠল!
১৬ বছর বয়সেই দেখে মনে হত যেন পূর্ণযৌবনা! যা রীতিমতো চোখে লেগেছিল ভক্তদের। প্রশ্ন উঠেছিল, এত কম সময়ের মধ্যে একটা বাচ্চা মেয়ে কীভাবে এতটা বেড়ে উঠল!
advertisement
4/6
 সেই সময় শোনা গিয়েছিল যে, হংসিকা যাতে কিশোরী থেকে দ্রুত নারী হয়ে উঠতে পারেন, তার জন্য ১৬ বছর বয়সেই তাঁর মা তাঁকে গ্রোথ হরমোন ইঞ্জেকশন দিয়েছিলেন। এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছিলেন খোদ অভিনেত্রীর মা। এক সংবাদমাধ্যমের কাছে মজা করে মোনা প্রশ্ন করেছিলেন যে, তিনি কোথা থেকে ওই ধরনের ইঞ্জেকশন পাবেন। ওই ইঞ্জেকশন কেনার ক্ষমতা থাকলে তো তিনি টাটা কিংবা বিড়লার পর্যায়ে চলে যেতেন।
সেই সময় শোনা গিয়েছিল যে, হংসিকা যাতে কিশোরী থেকে দ্রুত নারী হয়ে উঠতে পারেন, তার জন্য ১৬ বছর বয়সেই তাঁর মা তাঁকে গ্রোথ হরমোন ইঞ্জেকশন দিয়েছিলেন। এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছিলেন খোদ অভিনেত্রীর মা। এক সংবাদমাধ্যমের কাছে মজা করে মোনা প্রশ্ন করেছিলেন যে, তিনি কোথা থেকে ওই ধরনের ইঞ্জেকশন পাবেন। ওই ইঞ্জেকশন কেনার ক্ষমতা থাকলে তো তিনি টাটা কিংবা বিড়লার পর্যায়ে চলে যেতেন।
advertisement
5/6
সেই সঙ্গে হংসিকার মা আরও জানান যে, কিছু ঈর্ষাকাতর মানুষ তাঁদের সম্পর্কে খারাপ কথা লিখে মজা পায়। এই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন হংসিকাও। তিনি জানান যে, তারকা হলেই এই সব গুজব রটবেই। আর এর জন্য সব সময়ই প্রস্তুত থাকতে হয়।
সেই সঙ্গে হংসিকার মা আরও জানান যে, কিছু ঈর্ষাকাতর মানুষ তাঁদের সম্পর্কে খারাপ কথা লিখে মজা পায়। এই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন হংসিকাও। তিনি জানান যে, তারকা হলেই এই সব গুজব রটবেই। আর এর জন্য সব সময়ই প্রস্তুত থাকতে হয়।
advertisement
6/6
হংসিকার কথায়, “আমি এই বিষয়ে তেমন কিছুই জানতাম না। কারণ এটা ঘটেছিল সোশ্যাল মিডিয়া জনপ্রিয়তা পাওয়ার অনেক আগেই। আর সবথেকে বড় কথা হল, আমি তো কোনও ইঞ্জেকশন নিতে কিংবা ট্যাটু করাতেই পারি না। কারণ ছুঁচে আমার প্রচণ্ড ভয়।” এর পাশাপাশি ওই বিতর্কের প্রসঙ্গে তিনি প্রশ্নও ছুড়ে দিয়েছেন, “কোনও মা নিজের মেয়ের সঙ্গে এমনটা করবেই বা কেন। আসলে কিছু মানুষ হিংসার চোটে এমনটা করছে।” তাই হংসিকার মতে, নিশ্চয়ই তিনি সঠিক পথেই চলছেন, যার জন্য মানুষ তাঁকে নিয়ে চর্চা করছে।
হংসিকার কথায়, “আমি এই বিষয়ে তেমন কিছুই জানতাম না। কারণ এটা ঘটেছিল সোশ্যাল মিডিয়া জনপ্রিয়তা পাওয়ার অনেক আগেই। আর সবথেকে বড় কথা হল, আমি তো কোনও ইঞ্জেকশন নিতে কিংবা ট্যাটু করাতেই পারি না। কারণ ছুঁচে আমার প্রচণ্ড ভয়।” এর পাশাপাশি ওই বিতর্কের প্রসঙ্গে তিনি প্রশ্নও ছুড়ে দিয়েছেন, “কোনও মা নিজের মেয়ের সঙ্গে এমনটা করবেই বা কেন। আসলে কিছু মানুষ হিংসার চোটে এমনটা করছে।” তাই হংসিকার মতে, নিশ্চয়ই তিনি সঠিক পথেই চলছেন, যার জন্য মানুষ তাঁকে নিয়ে চর্চা করছে।
advertisement
advertisement
advertisement