চার বছর ধরে আটকে ছিল এই ছবিটি, মুক্তির পর বক্স অফিসে পড়ে গিয়েছিল হইচই ! সেরা খলনায়কের পুরস্কারটা জিতেছিলেন স্বয়ং নায়কই

Last Updated:
Film 'Dhadkan' Untold Story: মুক্তির পরেই বক্স অফিসে হিট হয় ‘ধড়কন’। ছবির নির্মাতারা প্রচুর মুনাফা লাভ করেছিলেন। কারণ উইকিপিডিয়া বলছে যে, ১১ অগাস্ট ২০০০ তারিখে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিটি থেকে নির্মাতারা আয় করেছিলেন প্রায় ৯ কোটি টাকা।
1/8
বড় পর্দায় ২০০০ সালে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যার জন্য একসঙ্গে কাজ করেছিলেন বি-টাউনের ‘খিলাড়ি’ তথা অক্ষয় কুমার, সুনীল শেঠি এবং অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি। মুক্তির পরেই বক্স অফিসে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিল সেই ছবিটি। হয়তো এতক্ষণে অনেকেই বুঝে গিয়েছেন কোন ছবির কথা বলা হচ্ছে! এখানে বলা হচ্ছে ‘ধড়কন’ ছবির কথা। তবে আজ এই ছবি নিয়ে এমন কিছু তথ্য দেব, যা বেশিরভাগ মানুষই জানেন না।
বড় পর্দায় ২০০০ সালে মুক্তি পেয়েছিল একটি ছবি। যার জন্য একসঙ্গে কাজ করেছিলেন বি-টাউনের ‘খিলাড়ি’ তথা অক্ষয় কুমার, সুনীল শেঠি এবং অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি। মুক্তির পরেই বক্স অফিসে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিল সেই ছবিটি। হয়তো এতক্ষণে অনেকেই বুঝে গিয়েছেন কোন ছবির কথা বলা হচ্ছে! এখানে বলা হচ্ছে ‘ধড়কন’ ছবির কথা। তবে আজ এই ছবি নিয়ে এমন কিছু তথ্য দেব, যা বেশিরভাগ মানুষই জানেন না।
advertisement
2/8
মুক্তির পরেই বক্স অফিসে হিট হয় ‘ধড়কন’। ছবির নির্মাতারা প্রচুর মুনাফা লাভ করেছিলেন। কারণ উইকিপিডিয়া বলছে যে, ১১ অগাস্ট ২০০০ তারিখে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিটি থেকে নির্মাতারা আয় করেছিলেন প্রায় ৯ কোটি টাকা। তবে গোটা বিশ্বের বক্স অফিসে এই ছবি সফল ভাবে ২৬.৪৭ কোটি টাকা আয় করেছিল।
মুক্তির পরেই বক্স অফিসে হিট হয় ‘ধড়কন’। ছবির নির্মাতারা প্রচুর মুনাফা লাভ করেছিলেন। কারণ উইকিপিডিয়া বলছে যে, ১১ অগাস্ট ২০০০ তারিখে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছবিটি থেকে নির্মাতারা আয় করেছিলেন প্রায় ৯ কোটি টাকা। তবে গোটা বিশ্বের বক্স অফিসে এই ছবি সফল ভাবে ২৬.৪৭ কোটি টাকা আয় করেছিল।
advertisement
3/8
আসলে এই ছবির গল্প দর্শকদের মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। মূলত ত্রিকোণ প্রেমকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে ছবির গল্প। আসলে ছবির প্রধান চরিত্র বা নায়কের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল সুনীল শেঠিকে। অথচ পর নায়ক থেকে খলনায়ক হয়ে গিয়েছিল সুনীল শেঠি অভিনীত চরিত্রটি। শুধু তা-ই নয়, ৪৬-তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডসে ‘সেরা খলনায়ক’-এর পুরস্কার লাভ করেছিলেন তিনি।
আসলে এই ছবির গল্প দর্শকদের মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। মূলত ত্রিকোণ প্রেমকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে ছবির গল্প। আসলে ছবির প্রধান চরিত্র বা নায়কের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল সুনীল শেঠিকে। অথচ পর নায়ক থেকে খলনায়ক হয়ে গিয়েছিল সুনীল শেঠি অভিনীত চরিত্রটি। শুধু তা-ই নয়, ৪৬-তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডসে ‘সেরা খলনায়ক’-এর পুরস্কার লাভ করেছিলেন তিনি।
advertisement
4/8
যদিও ৪৬-তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডসে মোট ৮টি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল ‘ধড়কন’। যার মধ্যে ২টি পুরস্কার জিতেছে এই ছবি। এর মধ্যে একটি ছিল ‘সেরা খলনায়ক’ এবং অন্যটি ছিল ‘সেরা মহিলা প্লেব্যাক সিঙ্গার’ ক্যাটাগরির পুরস্কার। আর ‘দিল নে ইয়ে কাহা হ্যায় দিল সে’ গানটির জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক সিঙ্গার ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছিলেন অলকা ইয়াগনিক।
যদিও ৪৬-তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডসে মোট ৮টি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল ‘ধড়কন’। যার মধ্যে ২টি পুরস্কার জিতেছে এই ছবি। এর মধ্যে একটি ছিল ‘সেরা খলনায়ক’ এবং অন্যটি ছিল ‘সেরা মহিলা প্লেব্যাক সিঙ্গার’ ক্যাটাগরির পুরস্কার। আর ‘দিল নে ইয়ে কাহা হ্যায় দিল সে’ গানটির জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক সিঙ্গার ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছিলেন অলকা ইয়াগনিক।
advertisement
5/8
‘ধড়কন’ ছবিতে ছিল মোট ৫টি গান। আর সব ক’টি গানই সুপারগিট। এমনকী আজকের দিনেও সেই সমস্ত গান ভক্তদের মুখে মুখে ফেরে। এর মধ্যে অন্যতম হল - ‘দিল নে ইয়ে কাহা হ্যায় দিল সে’, ‘তুম দিল কি ধড়কন মে’, ‘দুলহন কা সেহরা’, ‘না না করতে প্যায়ার’ এবং ‘অকসর ইস দুনিয়া মেঁ’।
‘ধড়কন’ ছবিতে ছিল মোট ৫টি গান। আর সব ক’টি গানই সুপারগিট। এমনকী আজকের দিনেও সেই সমস্ত গান ভক্তদের মুখে মুখে ফেরে। এর মধ্যে অন্যতম হল - ‘দিল নে ইয়ে কাহা হ্যায় দিল সে’, ‘তুম দিল কি ধড়কন মে’, ‘দুলহন কা সেহরা’, ‘না না করতে প্যায়ার’ এবং ‘অকসর ইস দুনিয়া মেঁ’।
advertisement
6/8
এখানেই শেষ নয়, অমিতাভ বচ্চন এবং শাহরুখ খানের ‘মহব্বতেঁ’ ছবির পর ‘ধড়কন’ ছবির সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম ওই বছরের দ্বিতীয় বেস্ট-সেলিং অ্যালবামের তকমা পেয়েছিল। প্রসঙ্গত, ‘ধড়কন’ ছিল মিউজিক্যাল ড্রামা ধারার ছবি। যা পরিচালনা করেছিলেন ধর্মেশ দর্শন এবং প্রযোজনা করেছিলেন রতন জৈন।
এখানেই শেষ নয়, অমিতাভ বচ্চন এবং শাহরুখ খানের ‘মহব্বতেঁ’ ছবির পর ‘ধড়কন’ ছবির সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম ওই বছরের দ্বিতীয় বেস্ট-সেলিং অ্যালবামের তকমা পেয়েছিল। প্রসঙ্গত, ‘ধড়কন’ ছিল মিউজিক্যাল ড্রামা ধারার ছবি। যা পরিচালনা করেছিলেন ধর্মেশ দর্শন এবং প্রযোজনা করেছিলেন রতন জৈন।
advertisement
7/8
অক্ষয় কুমার, শিল্পা শেঠি এবং সুনীল শেঠির পাশাপাশি ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন মহিমা চৌধুরি। ‘ধড়কন’ ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর, পরমিত শেঠি, কিরণ কুমার, সুষমা শেঠ এবং মঞ্জিত কুল্লর। আর ছবির মিউজিক কম্পোজ করেছিলেন নাদিম-শ্রাবণ।
অক্ষয় কুমার, শিল্পা শেঠি এবং সুনীল শেঠির পাশাপাশি ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন মহিমা চৌধুরি। ‘ধড়কন’ ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর, পরমিত শেঠি, কিরণ কুমার, সুষমা শেঠ এবং মঞ্জিত কুল্লর। আর ছবির মিউজিক কম্পোজ করেছিলেন নাদিম-শ্রাবণ।
advertisement
8/8
শোনা যায় যে, নানা কারণে এই ছবির মুক্তিতে ৪ বছর দেরি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু যখন তা মুক্তি পেয়েছিল, তখন তা প্রত্যাশার তুলনায় ভাল ফল করেছিল। এমনকী আজও ভক্তরা এই ছবি দেখে মুগ্ধ হন।
শোনা যায় যে, নানা কারণে এই ছবির মুক্তিতে ৪ বছর দেরি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু যখন তা মুক্তি পেয়েছিল, তখন তা প্রত্যাশার তুলনায় ভাল ফল করেছিল। এমনকী আজও ভক্তরা এই ছবি দেখে মুগ্ধ হন।
advertisement
advertisement
advertisement