Success Story: দক্ষিণী ছবির দুনিয়ার জনপ্রিয় শিশু শিল্পীই এখন আইএএস অফিসার; তাঁর সাফল্যের গল্প গড়েছে নজির

Last Updated:
Child Actress of South HS Keerthana Become IAS: এমন কিছু শিশু শিল্পী রয়েছে, যাঁরা নিজেরাই গ্ল্যামার দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে সম্পূর্ণ আলাদা পেশায় ব্যাপক সাফল্য লাভ করেছে। আজ এমনই এক শিল্পীর গল্প শুনে নেওয়া যাক।
1/6
রুপোলি দুনিয়ায় নানা সময় বেশ কিছু শিশু শিল্পীকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। পরবর্তীতে কেউ বা সুপারস্টার হয়েছেন, তো কেউ বা গ্ল্যামারের দুনিয়া থেকে চিরতরে হারিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু এমন কিছু শিশু শিল্পী রয়েছে, যাঁরা নিজেরাই গ্ল্যামার দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে সম্পূর্ণ আলাদা পেশায় ব্যাপক সাফল্য লাভ করেছে। আজ এমনই এক শিল্পীর গল্প শুনে নেওয়া যাক।
রুপোলি দুনিয়ায় নানা সময় বেশ কিছু শিশু শিল্পীকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। পরবর্তীতে কেউ বা সুপারস্টার হয়েছেন, তো কেউ বা গ্ল্যামারের দুনিয়া থেকে চিরতরে হারিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু এমন কিছু শিশু শিল্পী রয়েছে, যাঁরা নিজেরাই গ্ল্যামার দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে সম্পূর্ণ আলাদা পেশায় ব্যাপক সাফল্য লাভ করেছে। আজ এমনই এক শিল্পীর গল্প শুনে নেওয়া যাক।
advertisement
2/6
দক্ষিণী ছবির জগতে এক সময় শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করতেন এইচএস কীর্তনা। কিন্তু বর্তমানে তিনি একজন সফল আইপিএস অফিসার। আসলে অভিনয় দুনিয়ায় থাকা সত্ত্বেও বরাবরই কীর্তনা দেশের সবথেকে কঠিন পরীক্ষায় বসার স্বপ্ন দেখতেন। আর সেই স্বপ্ন সত্যি করতে আজ সফল হয়েছেন তিনি। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, এক সময় দক্ষিণী ছবির জগতে একজন জনপ্রিয় শিশু শিল্পী ছিলেন কীর্তনা।
দক্ষিণী ছবির জগতে এক সময় শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করতেন এইচএস কীর্তনা। কিন্তু বর্তমানে তিনি একজন সফল আইপিএস অফিসার। আসলে অভিনয় দুনিয়ায় থাকা সত্ত্বেও বরাবরই কীর্তনা দেশের সবথেকে কঠিন পরীক্ষায় বসার স্বপ্ন দেখতেন। আর সেই স্বপ্ন সত্যি করতে আজ সফল হয়েছেন তিনি। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, এক সময় দক্ষিণী ছবির জগতে একজন জনপ্রিয় শিশু শিল্পী ছিলেন কীর্তনা।
advertisement
3/6
 আর শিশু শিল্পী হিসেবে ‘কার্পুরদা গোম্বে’, ‘গঙ্গা-যমুনা’, ‘মুদিনা আলিয়া’, ‘উপেন্দ্র’, ‘এ’, ‘কানুর হেগাদাতি’, ‘সার্কেল ইন্সপেক্টর’, ‘ও মাল্লিগে’, ‘লেডি কমিশনার’, ‘হাব্বা’, ‘ডোরে’, ‘সিংহদ্রি’, ‘জননী’, ‘চিগুরু’-র মতো ধারাবাহিকে অভিনয়ও করেছেন তিনি। বেশ কিছু কাজ করার পরে ঝলমলে দুনিয়া থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে দেশের সেবা করার লক্ষ্যে এগিয়ে যান। তার জন্য নিতে থাকেন বিভিন্ন প্রশাসনিক পরীক্ষার প্রস্তুতি। যদিও সেই পথটা সহজ ছিল না।
আর শিশু শিল্পী হিসেবে ‘কার্পুরদা গোম্বে’, ‘গঙ্গা-যমুনা’, ‘মুদিনা আলিয়া’, ‘উপেন্দ্র’, ‘এ’, ‘কানুর হেগাদাতি’, ‘সার্কেল ইন্সপেক্টর’, ‘ও মাল্লিগে’, ‘লেডি কমিশনার’, ‘হাব্বা’, ‘ডোরে’, ‘সিংহদ্রি’, ‘জননী’, ‘চিগুরু’-র মতো ধারাবাহিকে অভিনয়ও করেছেন তিনি। বেশ কিছু কাজ করার পরে ঝলমলে দুনিয়া থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে দেশের সেবা করার লক্ষ্যে এগিয়ে যান। তার জন্য নিতে থাকেন বিভিন্ন প্রশাসনিক পরীক্ষার প্রস্তুতি। যদিও সেই পথটা সহজ ছিল না।
advertisement
4/6
রিপোর্ট বলছে, ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করার আগে কীর্তনা ২০১১ সালে কর্নাটক অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস (কেএএস) পরীক্ষায় বসেছিলেন। আর সেই পরীক্ষায় সফল ভাবে উত্তীর্ণও হন। এর পরে দুই বছর কেএএস অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তার পরে ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নেন এবং তার প্রস্তুতি শুরু করেন।
রিপোর্ট বলছে, ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করার আগে কীর্তনা ২০১১ সালে কর্নাটক অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস (কেএএস) পরীক্ষায় বসেছিলেন। আর সেই পরীক্ষায় সফল ভাবে উত্তীর্ণও হন। এর পরে দুই বছর কেএএস অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তার পরে ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নেন এবং তার প্রস্তুতি শুরু করেন।
advertisement
5/6
 আসলে দেশের সবথেকে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে অন্যতম হল ইউপিএসসি। ফলে তাতে সফল হওয়া মুখের কথা নয়। অনেক সময় পরীক্ষার্থীরা প্রস্তুতির মাঝপথেই পড়া ছেড়ে দেন। কিন্তু কীর্তনা নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিলেন। ২০১৩ সালে প্রথম বারের জন্য ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষায় বসেন। তবে প্রথম বারে সাফল্য আসেনি। এমনকী মোট পাঁচ বার পরীক্ষা দিয়েও সফল হতে পারেননি তিনি। তবুও হাল ছেড়ে দেননি। অবশেষে ষষ্ঠ বারে ভাগ্য সদয় হয়। ২০২০ সালে ওই পরীক্ষায় সফল হন প্রাক্তন অভিনেত্রী।
আসলে দেশের সবথেকে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে অন্যতম হল ইউপিএসসি। ফলে তাতে সফল হওয়া মুখের কথা নয়। অনেক সময় পরীক্ষার্থীরা প্রস্তুতির মাঝপথেই পড়া ছেড়ে দেন। কিন্তু কীর্তনা নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিলেন। ২০১৩ সালে প্রথম বারের জন্য ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষায় বসেন। তবে প্রথম বারে সাফল্য আসেনি। এমনকী মোট পাঁচ বার পরীক্ষা দিয়েও সফল হতে পারেননি তিনি। তবুও হাল ছেড়ে দেননি। অবশেষে ষষ্ঠ বারে ভাগ্য সদয় হয়। ২০২০ সালে ওই পরীক্ষায় সফল হন প্রাক্তন অভিনেত্রী।
advertisement
6/6
তাঁর অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক ছিল ১৬৭। ফলে আইএএস অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। এর পরে কর্ণাটকের মান্ডা জেলায় সহকারী কমিশনার হিসাবে তাঁর প্রথম পোস্টিং হয়। যাইহোক, একজন শিশু শিল্পী থেকে একজন আইএএস অফিসার হয়ে ওঠার পথটা খুব একটা সহজ ছিল না। নিজের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য পূরণ করতে বারবার ব্যর্থতার সম্মুখীন হয়েও কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে কীর্তনাকে।
তাঁর অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক ছিল ১৬৭। ফলে আইএএস অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। এর পরে কর্ণাটকের মান্ডা জেলায় সহকারী কমিশনার হিসাবে তাঁর প্রথম পোস্টিং হয়। যাইহোক, একজন শিশু শিল্পী থেকে একজন আইএএস অফিসার হয়ে ওঠার পথটা খুব একটা সহজ ছিল না। নিজের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য পূরণ করতে বারবার ব্যর্থতার সম্মুখীন হয়েও কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে কীর্তনাকে।
advertisement
advertisement
advertisement