Guess The Celebrity: আকণ্ঠ মদ খেয়ে বেহুঁশ! বিয়ের ঠিক আগেই কার বাড়িতে রাত্রিবাস করে ফেললেন নায়কের স্ত্রী?
- Published by:Tias Banerjee
- trending desk
Last Updated:
Guess The Celebrity: সম্প্রতি কমেডিয়ান রৌনক রজনীর শোয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সেখানে সঞ্জয়ের সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাতের স্মৃতিচারণ করেছেন তিনি।
advertisement
advertisement
সঞ্জয় কাপুরের সঙ্গে নিজের প্রেমকাহিনি নিয়ে মাহিপ বলেন যে, “আমাদের প্রেমটা বেশ সরল-সাধারণ ছিল। এক ব্যক্তির সঙ্গে আমার ওয়ান-নাইট স্ট্যান্ড হয়েছিল। আর আমি ভাবতেই পারিনি যে, ওই ব্যক্তির সঙ্গেই আমার বিয়ে হয়ে যাবে। আমি তো বিনা নিমন্ত্রণেই ওঁর পার্টিতে ঢুকে পড়েছিলাম। সেখানেই আমার সঙ্গে আলাপ। প্রায় আকণ্ঠ মদ্যপান করেছিলাম। ওই অবস্থাতেই গোটা পরিবারের সঙ্গে তথা আমার শাশুড়ি আর শ্বশুরের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছিল। আপনারা আমার পরিবারকে জানেন তো। অনিল, সুনীতা, শ্রী (শ্রীদেবী)। আমি তো আকণ্ঠ মদ্যপান করেছিলাম।”
advertisement
মাহিপ আরও বলেন যে, “তা সত্ত্বেও ওঁরা আমায় মেনে নিয়েছিলেন। সঙ্গে এ-ও বলেছিলেন যে, ‘বাহ! কী ভাল হবু পুত্রবধূ’। খোলা মনেই তাঁরা আমায় স্বাগত জানিয়েছিলেন। আমাদের কাছে এই সমস্ত প্রস্তাব এবং সব কিছু ছিল না। আমি তোমার থেকে বেশ কিছুটা বড়। আমাদের ইনস্টাগ্রাম ছিল না। তাই আমাদের পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন ছিল না। উনি শুধু আমায় বলেছিলেন যে, আমরা বিয়ে করছি।”
advertisement
advertisement
[caption id="attachment_1949292" align="alignnone" width="1200"] মাহিপ উল্লেখ করেছেন যে, বিয়ের পাঁচ বছর আগে থেকেই সঞ্জয়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন তিনি। আর এখন প্রায় তিরিশ বছর হয়ে গেল, তাঁরা একসঙ্গে রয়েছেন। যদিও সঞ্জয়-মাহিপের দাম্পত্য জীবন পুরোপুরি ভাবে মসৃণ ছিল না। শোয়ের প্রথম সিজনে সেটাই প্রকাশ্যে এনেছিলেন মাহিপ। তিনি জানান যে, বিবাহিত জীবনের প্রথম দিকে তাঁর অভিনেতা-স্বামী তাঁকে ঠকিয়েছিলেন। তবে সন্তানদের মুখ চেয়ে বিয়ে টিকিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।
[/caption]
advertisement
সীমা সজদেহ-র কাছে মাহিপ বলেন যে, “বিয়ের প্রথম দিকে সমস্যা হয়েছিল। আমি শানায়াকে নিয়ে বেরিয়ে এসেছিলাম। আমি নিজের জন্য প্রতিবাদ করেছিলাম। আমার একটা সদ্যোজাত সন্তান ছিল। আর একজন মহিলা আর একজন মা হিসেবে আমি প্রথমেই রাখি নিজের সন্তানকে। আর সঞ্জয় খুবই ভাল বাবা। আর আমার সন্তানকে একজন এমন বাবা দেওয়ার জন্য আমি নিজের কাছেই ঋণী। আজ যখন পিছন ফিরে তাকাই, তখন মনে হয়, আমি যদি এটা ভেঙে দিতাম, তাহলে সারা জীবন অনুশোচনা হত।”