কেউ সারাদিন বোতলে ডুব দেন, কেউ ধোঁয়ায় ভাসেন? তারকাদের নেশার কাহিনি হার মানাবে সিনেমার গল্পকেও
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
জানেন কি আপনার প্রিয় তারকাদের মধ্যে অনেকেই নেশায় আসক্ত ছিলেন৷
advertisement
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে প্রায়ই সেলিব্রিটিদের এমন সব কথা জানা গিয়েছে যা সেই তারকার ভক্তদের পক্ষে বিশ্বাস করা সত্যিই কঠিন ছিল। অনেকক্ষেত্র তারকারা নিজে মুখেই শিকার করেছেন গ্ল্যামারের আড়ালে থাকা তাঁদের জীবনের অন্ধকার দিকের গল্প৷ যেখানে সেলিব্রিটিরা কখনও মদের বোতলে ডুবে যান কিংবা কখনও ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন ছিলেন৷
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
হানি আরও বলেন,‘‘ এই ১৮ মাসে, আমি চারজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেছি। আমার উপর কোনও ওষুধ কাজ করছিল না। খুব খারাপ অবস্থায় ছিলাম। আর পিছিয়ে থাকতে চাইলাম না। আমাকে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে আমি বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলাম পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করতাম, যা আমার অবস্থাকে আরও খারাপ করে তুলেছিল।’’
advertisement
ফারদিন খান যখন বলিউডে সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উঠছিলেন তখনই নেশার কবলে পড়ে যান৷ এমনকি তাকে মুম্বাইয়ের জুহু থেকে কোকেন-সহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। একটি জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেছিলেন যে, ‘‘ড্রাগ হোক বা অ্যালকোহল বা যে কোনও প্রেসক্রিপশন পিল৷ আপনি যদি এই সমস্ত মারাত্মক জিনিসগুলিতে আসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে আপনি এগুলির উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়বেন৷ এবং এটি আপনাকে ভিতরে থেকে ঝাঁঝরা করে দেবে। এখন আমার একমাত্র নেশা হল আমার পরিবারের প্রতি ভালোবাসা। নিজেকে সচেতন করুন কারণ আসক্তি ভাল জিনিস নয়’’
advertisement
স্মিতা পাটিল ও রাজ বব্বরের ছেলে প্রতীক বব্বরও সঞ্জয় দত্তের মতো তার মাদকাসক্তির কথা নিজে মুখে স্বীকার করেছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই তিনি মাদক নেওয়া শুরু করেন৷ অবস্থা এতই খারাপ পর্যায়ে পৌঁছয় যে, মাদক ছাড়া বিছানা থেকে উঠা প্রায় অসম্ভব মনে হতো৷ কিন্তু আসক্তি মুক্ত কেন্দ্র তাকে এই সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল।
advertisement
advertisement