কেউ সারাদিন বোতলে ডুব দেন, কেউ ধোঁয়ায় ভাসেন? তারকাদের নেশার কাহিনি হার মানাবে সিনেমার গল্পকেও

Last Updated:
জানেন কি আপনার প্রিয় তারকাদের মধ্যে অনেকেই নেশায় আসক্ত ছিলেন৷
1/10
 সিনেমা শুরুর আগেই দর্শকদের প্রত্যেকবার সচেতন করা হয় নেশার কুপ্রভাব নিয়ে৷ সিগারেট, মদ থেকে শুরু করে ড্রাগস, নেশা যে কত সর্বনাশা হতে পারে তা বর্তমানে সকলের জানা৷ কিন্তু জানেন কি আপনার প্রিয় তারকাদের মধ্যে অনেকেই নেশায় আসক্ত ছিলেন৷
সিনেমা শুরুর আগেই দর্শকদের প্রত্যেকবার সচেতন করা হয় নেশার কুপ্রভাব নিয়ে৷ সিগারেট, মদ থেকে শুরু করে ড্রাগস, নেশা যে কত সর্বনাশা হতে পারে তা বর্তমানে সকলের জানা৷ কিন্তু জানেন কি আপনার প্রিয় তারকাদের মধ্যে অনেকেই নেশায় আসক্ত ছিলেন৷
advertisement
2/10
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে প্রায়ই সেলিব্রিটিদের এমন সব কথা জানা গিয়েছে যা সেই তারকার ভক্তদের পক্ষে বিশ্বাস করা সত্যিই কঠিন ছিল। অনেকক্ষেত্র তারকারা নিজে মুখেই শিকার করেছেন গ্ল্যামারের আড়ালে থাকা তাঁদের জীবনের অন্ধকার দিকের গল্প৷  যেখানে সেলিব্রিটিরা কখনও মদের বোতলে ডুবে যান কিংবা কখনও ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন ছিলেন৷
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে প্রায়ই সেলিব্রিটিদের এমন সব কথা জানা গিয়েছে যা সেই তারকার ভক্তদের পক্ষে বিশ্বাস করা সত্যিই কঠিন ছিল। অনেকক্ষেত্র তারকারা নিজে মুখেই শিকার করেছেন গ্ল্যামারের আড়ালে থাকা তাঁদের জীবনের অন্ধকার দিকের গল্প৷ যেখানে সেলিব্রিটিরা কখনও মদের বোতলে ডুবে যান কিংবা কখনও ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন ছিলেন৷
advertisement
3/10
তারকাদের নেশার কথা বললে সঞ্জয় দত্তের নাম আসবেই৷ সঞ্জয়ের পরিবারের সদস্যরা তাঁর এই মাদকা সক্তিতে খুব কষ্ট পেয়েছিলেন৷ ‘আমি ১২ বছর ধরে মাদক সেবন করছি’, একটি অনুষ্ঠানে নিজেই একথা স্বীকার করেন সঞ্জয়।
তারকাদের নেশার কথা বললে সঞ্জয় দত্তের নাম আসবেই৷ সঞ্জয়ের পরিবারের সদস্যরা তাঁর এই মাদকা সক্তিতে খুব কষ্ট পেয়েছিলেন৷ ‘আমি ১২ বছর ধরে মাদক সেবন করছি’, একটি অনুষ্ঠানে নিজেই একথা স্বীকার করেন সঞ্জয়।
advertisement
4/10
বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর নামও আসবে এই তালিকায়৷ 'ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা ২' ছবির প্রচারের সময় ধর্মেন্দ্র তাঁর মদ্যপানের আসক্তির কথা বলেন৷ ধর্মেন্দ্র স্বীকার করেছিলেন যে তার কেরিয়ারের পতনের মূল কারণ ছিল অতিরিক্ত মদ্যপান৷ তবে ২০১১ সাল থেকে তিনি এই কু-অভ্যাস ত্যাগ করেন৷
বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর নামও আসবে এই তালিকায়৷ 'ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা ২' ছবির প্রচারের সময় ধর্মেন্দ্র তাঁর মদ্যপানের আসক্তির কথা বলেন৷ ধর্মেন্দ্র স্বীকার করেছিলেন যে তার কেরিয়ারের পতনের মূল কারণ ছিল অতিরিক্ত মদ্যপান৷ তবে ২০১১ সাল থেকে তিনি এই কু-অভ্যাস ত্যাগ করেন৷
advertisement
5/10
এই তালিকায় রয়েছে গায়ক হানি সিংয়ের নামও। তিনিও মাদকের কবলে পড়েন এবং তারপরে তার কেরিয়ারের গ্রাফ নিচের দিকে আসতে থাকে। হানি নিজেই স্বীকার করেছেন যে ‘‘'২০১২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত, আমি প্রচুর পরিমাণে ড্রাগ এবং অ্যালকোহল নেওয়া শুরু করেছিলাম৷ এটা খুব খারাপ ছিল। আমি বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলাম৷’’
এই তালিকায় রয়েছে গায়ক হানি সিংয়ের নামও। তিনিও মাদকের কবলে পড়েন এবং তারপরে তার কেরিয়ারের গ্রাফ নিচের দিকে আসতে থাকে। হানি নিজেই স্বীকার করেছেন যে ‘‘'২০১২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত, আমি প্রচুর পরিমাণে ড্রাগ এবং অ্যালকোহল নেওয়া শুরু করেছিলাম৷ এটা খুব খারাপ ছিল। আমি বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলাম৷’’
advertisement
6/10
হানি আরও বলেন,‘‘ এই ১৮ মাসে, আমি চারজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেছি। আমার উপর কোনও ওষুধ কাজ করছিল না। খুব খারাপ অবস্থায় ছিলাম। আর পিছিয়ে থাকতে চাইলাম না। আমাকে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে আমি বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলাম পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করতাম, যা আমার অবস্থাকে আরও খারাপ করে তুলেছিল।’’
হানি আরও বলেন,‘‘ এই ১৮ মাসে, আমি চারজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেছি। আমার উপর কোনও ওষুধ কাজ করছিল না। খুব খারাপ অবস্থায় ছিলাম। আর পিছিয়ে থাকতে চাইলাম না। আমাকে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে আমি বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলাম পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করতাম, যা আমার অবস্থাকে আরও খারাপ করে তুলেছিল।’’
advertisement
7/10
ফারদিন খান যখন বলিউডে সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উঠছিলেন তখনই নেশার কবলে পড়ে যান৷ এমনকি তাকে মুম্বাইয়ের জুহু থেকে কোকেন-সহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।  একটি জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেছিলেন যে, ‘‘ড্রাগ হোক বা অ্যালকোহল বা যে কোনও প্রেসক্রিপশন পিল৷ আপনি যদি এই সমস্ত মারাত্মক জিনিসগুলিতে আসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে আপনি এগুলির উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়বেন৷ এবং এটি আপনাকে ভিতরে থেকে ঝাঁঝরা করে দেবে। এখন আমার একমাত্র নেশা হল আমার পরিবারের প্রতি ভালোবাসা। নিজেকে সচেতন করুন কারণ আসক্তি ভাল জিনিস নয়’’
ফারদিন খান যখন বলিউডে সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উঠছিলেন তখনই নেশার কবলে পড়ে যান৷ এমনকি তাকে মুম্বাইয়ের জুহু থেকে কোকেন-সহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। একটি জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেছিলেন যে, ‘‘ড্রাগ হোক বা অ্যালকোহল বা যে কোনও প্রেসক্রিপশন পিল৷ আপনি যদি এই সমস্ত মারাত্মক জিনিসগুলিতে আসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে আপনি এগুলির উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়বেন৷ এবং এটি আপনাকে ভিতরে থেকে ঝাঁঝরা করে দেবে। এখন আমার একমাত্র নেশা হল আমার পরিবারের প্রতি ভালোবাসা। নিজেকে সচেতন করুন কারণ আসক্তি ভাল জিনিস নয়’’
advertisement
8/10
স্মিতা পাটিল ও রাজ বব্বরের ছেলে প্রতীক বব্বরও সঞ্জয় দত্তের মতো তার মাদকাসক্তির কথা নিজে মুখে স্বীকার করেছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই তিনি মাদক নেওয়া শুরু করেন৷ অবস্থা এতই খারাপ পর্যায়ে পৌঁছয় যে, মাদক ছাড়া বিছানা থেকে উঠা প্রায় অসম্ভব মনে হতো৷ কিন্তু আসক্তি মুক্ত কেন্দ্র তাকে এই সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল।
স্মিতা পাটিল ও রাজ বব্বরের ছেলে প্রতীক বব্বরও সঞ্জয় দত্তের মতো তার মাদকাসক্তির কথা নিজে মুখে স্বীকার করেছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই তিনি মাদক নেওয়া শুরু করেন৷ অবস্থা এতই খারাপ পর্যায়ে পৌঁছয় যে, মাদক ছাড়া বিছানা থেকে উঠা প্রায় অসম্ভব মনে হতো৷ কিন্তু আসক্তি মুক্ত কেন্দ্র তাকে এই সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল।
advertisement
9/10
নেশার শিকার হয়েছিলেন আলিয়ার দিদি মহেশ ভাটের কন্যা পূজা ভাটও৷ পূজা বলেন, 'আমি বিবাহবিচ্ছেদের পর নিজেকে মুক্ত করতে চেয়েছিলাম, নিজেকে খুঁজে পেতে চেয়েছিলাম৷ কিন্তু সত্য হল আমি নিজেকে একটি খারাপ অভ্যাসের মধ্যে ঠেলে দিয়েছি। সেই মুহূর্তটি আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ ছিল।’’
নেশার শিকার হয়েছিলেন আলিয়ার দিদি মহেশ ভাটের কন্যা পূজা ভাটও৷ পূজা বলেন, 'আমি বিবাহবিচ্ছেদের পর নিজেকে মুক্ত করতে চেয়েছিলাম, নিজেকে খুঁজে পেতে চেয়েছিলাম৷ কিন্তু সত্য হল আমি নিজেকে একটি খারাপ অভ্যাসের মধ্যে ঠেলে দিয়েছি। সেই মুহূর্তটি আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ ছিল।’’
advertisement
10/10
অভিনেত্রী বলেছিলেন যে যখন তিনি তার ভুল বুঝতে পেরেছিলেন, তিনি নিজেই এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুঁজে পেয়েছিলেন এবং হাল ছেড়ে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
অভিনেত্রী বলেছিলেন যে যখন তিনি তার ভুল বুঝতে পেরেছিলেন, তিনি নিজেই এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুঁজে পেয়েছিলেন এবং হাল ছেড়ে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
advertisement
advertisement
advertisement