মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন অনুরাগ বসু। কিন্তু অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার তাঁর প্রবল ইচ্ছায় যেন ফিরিয়ে আনল তাঁকে। ২০০৪ সালে ব্লাড ক্যানসার ধরা পড়ে বাঙালি পরিচালকের। তার পরেই শুরু হয় লড়াই।
2/ 8
কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অনুরাগ। প্রথমে মুখে কিছু বড় ফোস্কা দেখতে পান তিনি। কিন্তু তা পাত্তা না দিয়েই ছবির সেটে ফিরে যান। কিন্তু সেই সময়ে পরিচালকের কাজ বন্ধ করে তাঁকে বাড়ি পাঠিয়ে দেন মুকেশ ভাট।
3/ 8
'মার্ডার', 'গ্যাংস্টার', 'লাইফ ইন আ মেট্রো'-র মতো ছবি তৈরি করেছেন অনুরাগ। ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পর ধীরে ধীরে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। কোনও ওষুধেই কাজ হচ্ছিল না।
4/ 8
অনুরাগের শরীরের ভিতর প্রবল রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিল। প্রচুর মানুষ রক্ত দিতে এসেছিলেন তাঁকে। পরিচালকের অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে তাঁর মা-বাবও তাঁকে আর দেখতে আসার সাহস পেতেন না।
5/ 8
শুরুর দিকে অনুরাগের স্ত্রী তানি শুরুর দিকে কিছুই জানতেন না। স্বামীর অসুস্থার কথা তিনি জানতে পারেন খবর থেকে।
6/ 8
এর পরেই অনুরাগকে অন্য একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সুনীল দত্ত সেখানে তাঁকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেন।
7/ 8
সেই সময় প্রচুর মানুষ অনুরাগকে সাহায্য করতে ছুটে আসেন। এক সাক্ষাৎকারে পরিচালক বলেন, "আমি জানি না কারা আমাকে রক্ত, প্লেটলেট দিয়েছিলেন। এটাও জানি না যে, কার রক্ত আমার শরীরে বইছে।"
8/ 8
চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ছিল অর্থের। অসুস্থ থাকাকালীন মাস্ক পরে টেলিভিশনের শ্যুট করেছেন অনুরাগ। কেমোথেরাপি চলাকালীন 'গ্যাংস্টার'-এর শ্যুট করেছেন।
Anurag Basu: শরীরে কার রক্ত বইছে জানেন না! টাকার জন্য কেমো চলাকালীন শ্যুট করতেন লড়াকু অনুরাগ
মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন অনুরাগ বসু। কিন্তু অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার তাঁর প্রবল ইচ্ছায় যেন ফিরিয়ে আনল তাঁকে। ২০০৪ সালে ব্লাড ক্যানসার ধরা পড়ে বাঙালি পরিচালকের। তার পরেই শুরু হয় লড়াই।
Anurag Basu: শরীরে কার রক্ত বইছে জানেন না! টাকার জন্য কেমো চলাকালীন শ্যুট করতেন লড়াকু অনুরাগ
কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অনুরাগ। প্রথমে মুখে কিছু বড় ফোস্কা দেখতে পান তিনি। কিন্তু তা পাত্তা না দিয়েই ছবির সেটে ফিরে যান। কিন্তু সেই সময়ে পরিচালকের কাজ বন্ধ করে তাঁকে বাড়ি পাঠিয়ে দেন মুকেশ ভাট।
Anurag Basu: শরীরে কার রক্ত বইছে জানেন না! টাকার জন্য কেমো চলাকালীন শ্যুট করতেন লড়াকু অনুরাগ
'মার্ডার', 'গ্যাংস্টার', 'লাইফ ইন আ মেট্রো'-র মতো ছবি তৈরি করেছেন অনুরাগ। ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পর ধীরে ধীরে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। কোনও ওষুধেই কাজ হচ্ছিল না।
Anurag Basu: শরীরে কার রক্ত বইছে জানেন না! টাকার জন্য কেমো চলাকালীন শ্যুট করতেন লড়াকু অনুরাগ
অনুরাগের শরীরের ভিতর প্রবল রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিল। প্রচুর মানুষ রক্ত দিতে এসেছিলেন তাঁকে। পরিচালকের অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে তাঁর মা-বাবও তাঁকে আর দেখতে আসার সাহস পেতেন না।
Anurag Basu: শরীরে কার রক্ত বইছে জানেন না! টাকার জন্য কেমো চলাকালীন শ্যুট করতেন লড়াকু অনুরাগ
সেই সময় প্রচুর মানুষ অনুরাগকে সাহায্য করতে ছুটে আসেন। এক সাক্ষাৎকারে পরিচালক বলেন, "আমি জানি না কারা আমাকে রক্ত, প্লেটলেট দিয়েছিলেন। এটাও জানি না যে, কার রক্ত আমার শরীরে বইছে।"