মিস ইন্ডিয়া টুরিজম ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের মুকুট। সুস্মিতা সেন, ঐশ্বর্য রাইয়ের সঙ্গে টক্কর। ১৯৯৪ সালের মিস ইন্ডিয়ার চূড়ান্ত পর্বে বিশেষ মুখ।
2/ 10
উজ্জ্বল বলিউড কেরিয়ার। ফিল্মোগ্রাফিতে নামজাদা ছবি। হাতে ছিল আরও কত সুযোগ। টিনসেল টাউনের অন্যতম ডাকসাইটে সুন্দরী।
3/ 10
সেই বরখা মদন আজ দিন কাটাচ্ছেন বৌদ্ধ মঠে। সাদামাটা সাজে অন্য অবতার ধারণ করেছেন। তাঁকে চেনা দায়। বহুদিন আগেই অভিনয় ছেড়ে দিয়েছেন অক্ষয় কুমারের নায়িকা।
4/ 10
‘খিলাড়িয়োঁ কা খিলাড়ি’ ছবিতে অক্ষয় এবং রেখার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অভিনয় করেছিলেন। ২০০৩ সালে রামগোপাল বর্মার ‘ভূত’-এ দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ‘সোচ লো’ এবং ‘সুরখাব’ ছবির অভিনেত্রী ও প্রযোজকও ছিলেন তিনি।
5/ 10
ইংরেজিতে স্নাতক পাশ করা পঞ্জাবের বলিউড মডেল-অভিনেত্রী সেই সুন্দরী এখন ভিক্ষুণীর জীবন কাটাচ্ছেন। কিন্তু কেন? বরখার বাবা সিকিমে কাজ করতেন। সেনা আধিকারিক ছিলেন তিনি। সেই সময়ে বারবার সে রাজ্যে ঘুরতে যেতেন তিনি।
6/ 10
বৌদ্ধ মঠে যাওয়া, প্রার্থনা শোনা, ওই নিস্তব্ধতায় নিজেকে খোঁজা, সব কিছু তাঁকে আকর্ষণ করতে থাকে। বলিউডে কেরিয়ার যখন মধ্য গগনে, সেই সময়েই তাঁর মনে পরিবর্তন আসে।
7/ 10
২০১২ সালে নেপালের এক বৌদ্ধ মঠে দীক্ষা নিয়ে ভিক্ষুণী হিসেবে জীবন যাপন শুরু করেন বরখা। নামও পরিবর্তন হয় তাঁর। বরখা এখন গ্যালতেন সামতেন নামে পরিচিত।
8/ 10
গরিব মানুষকে সাহায্য, অতিমারির সময়ে শিশুদের খাবারের আয়োজন ছাড়াও বিভিন্ন সমাজসেবায় দেখা যায় তাঁকে।
9/ 10
২০০২ সালেই বরখা দলাই লামার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। সেখান থেকেই তাঁর মনে সন্ন্যাসী হওয়ার চিন্তা শুরু হয়। এরপর তিনি দালাই লামার কাছে সন্ন্যাসী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
10/ 10
দলাই লামা নাকি তাঁকে প্রশ্ন করেন, কারও সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হয়েছে কিনা, তিনি কি মঠে থাকার অর্থ বোঝেন, ইত্যাদি। কিন্তু অভিনেত্রী তখন দলাই লামাকে বোঝান যে তিনি মন থেকেই ভিক্ষুণীর জীবন কাটাতে চান। আর অন্য কোনও কারণ নেই।
‘খিলাড়িয়োঁ কা খিলাড়ি’ ছবিতে অক্ষয় এবং রেখার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অভিনয় করেছিলেন। ২০০৩ সালে রামগোপাল বর্মার ‘ভূত’-এ দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ‘সোচ লো’ এবং ‘সুরখাব’ ছবির অভিনেত্রী ও প্রযোজকও ছিলেন তিনি।
ইংরেজিতে স্নাতক পাশ করা পঞ্জাবের বলিউড মডেল-অভিনেত্রী সেই সুন্দরী এখন ভিক্ষুণীর জীবন কাটাচ্ছেন। কিন্তু কেন? বরখার বাবা সিকিমে কাজ করতেন। সেনা আধিকারিক ছিলেন তিনি। সেই সময়ে বারবার সে রাজ্যে ঘুরতে যেতেন তিনি।
বৌদ্ধ মঠে যাওয়া, প্রার্থনা শোনা, ওই নিস্তব্ধতায় নিজেকে খোঁজা, সব কিছু তাঁকে আকর্ষণ করতে থাকে। বলিউডে কেরিয়ার যখন মধ্য গগনে, সেই সময়েই তাঁর মনে পরিবর্তন আসে।
২০০২ সালেই বরখা দলাই লামার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। সেখান থেকেই তাঁর মনে সন্ন্যাসী হওয়ার চিন্তা শুরু হয়। এরপর তিনি দালাই লামার কাছে সন্ন্যাসী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
দলাই লামা নাকি তাঁকে প্রশ্ন করেন, কারও সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হয়েছে কিনা, তিনি কি মঠে থাকার অর্থ বোঝেন, ইত্যাদি। কিন্তু অভিনেত্রী তখন দলাই লামাকে বোঝান যে তিনি মন থেকেই ভিক্ষুণীর জীবন কাটাতে চান। আর অন্য কোনও কারণ নেই।