‘বিষয়টা আজই শেষ...’ অভিষেকের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কী বলেছিলেন ঐশ্বর্য? ভাইরাল পুরনো ভিডিও
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
অমিতাভ বচ্চন বরাবরই সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়। ব্লগ লেখেন, লম্বা লম্বা পোস্ট করেন। কিন্তু পুত্রবধূর জন্মদিন নিয়ে তিনি একেবারে চুপ। এক লাইনের শুভেচ্ছাবার্তাও দেননি।
advertisement
অমিতাভ বচ্চন বরাবরই সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়। ব্লগ লেখেন, লম্বা লম্বা পোস্ট করেন। কিন্তু পুত্রবধূর জন্মদিন নিয়ে তিনি একেবারে চুপ। এক লাইনের শুভেচ্ছাবার্তাও দেননি। অভিষেকও প্রতি বছর ঐশ্বর্যর জন্মদিনে স্ত্রীর ছবি পোস্ট করে শুভেচ্ছা জানান। এ বছর তাঁর দিক থেকেও কোনও সাড়া মেলেনি। ফলে জল্পনা আরও ডালপালা মেলছে। অনেকেই মনে করছেন, অভিষেক-ঐশ্বর্যর বিচ্ছেদ এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
advertisement
একটা সময় জনসমক্ষেই একে অন্যের প্রশংসা করতেন অভিষেক এবং ঐশ্বর্য। কোনও সুযোগই ছাড়তেন তাঁরা। স্বাভাবিক দাম্পত্যে যেমন হয় আর কি। তবে কি ঝগড়া বিবাদ হত না। হত। দাম্পত্যে সেটাও তো স্বাভাবিক ব্যাপার। সম্প্রতি ঐশ্বর্য রাইয়ের একটি পুরনো সাক্ষাৎকার সামনে এসেছে, যেখানে তিনি বলছেন, অভিষেকের সঙ্গে ঝগড়া হলে কীভাবে তাঁরা মিটমাট করতেন।
advertisement
স্বামী অভিষেকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ঐশ্বর্য: ফিল্মফেয়ারকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ঐশ্বর্য বলেছিলেন, “অনেক মানিয়ে-গুছিয়ে চলতে হয়। কিছু বিষয়ে একমত হবেন। কিছু ক্ষেত্রে হবেন না। এই কথাটা আমি সবসময় বিশ্বাস করে এসেছি। অভিষেকও এই বিষয়গুলোকে খুব গুরুত্ব দেয়। একটা সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এগুলোই দরকার।”
advertisement
অভিষেক সবসময় পাশে থাকেন: অভিনেত্রী আরও বলেন, “সব সম্পর্কই বন্ধুত্ব দিয়ে শুরু হয়। আমি সেই সব লোকেদের মধ্যে পড়ি না, যাঁরা বলেন, বিষয়টা আজই শেষ করুন, কাল আর টানবেন না। আগামীকাল যদি এই বিষয়ে কথা বলার প্রয়োজন পড়ে, তাহলে অবশ্যই বলতে হবে। আমি তো এটাই মনে করি। তার মানে এই নয়, আমি বিষয়টা মেটাতে চাইছি না। যদি সেটা সেদিনই মিটিয়ে নেওয়া যায়, তাহলে তো খুবই ভাল কিন্তু আমরা কোনও সম্পর্ককে একটা কাঠামোর মধ্যে বেঁধে ফেলতে পারি না।”
advertisement
এই নিয়ে পঞ্চমুখে স্বামী অভিষেকের প্রশংসাও করেছিলেন ঐশ্বর্য। কীভাবে সব কিছুতে স্বামী তাঁর পাশে দাঁড়ান, সম্পর্কের বাঁধন দৃঢ় করতে অভিষেকের ভূমিকা নিয়েও উচ্ছ্বসিত ছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু এখন এসব শুনলে পুরনো দিনের গল্প কথাই মনে হয়। ২০০৭ সালে অভিষেকের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন ঐশ্বর্য। তাঁদের এক কন্যা, আরাধ্যা। তবে অনন্ত-রাধিকার বিয়ের অনুষ্ঠানে বচ্চন পরিবারের সঙ্গে দেখা যায়নি ঐশ্বর্যকে। তিনি মেয়েকে নিয়ে আলাদা যান। সেখান থেকেই জল্পনার শুরু হয়। এবার জন্মদিনে বচ্চন পরিবারের তরফে শুভেচ্ছাবার্তা না পাওয়ায় তা আরও বাড়ল।