

*অপহরণের পর রাতভর গণধর্ষণ। লালসা মেটাতে ধর্ষণের পর সিগারেটের ছেঁকা দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় কিশোরীর সারা শরীর। প্রতীকী ছবি।


*নৃশংস ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরের গোলায়। তদন্তে নেমে পুলিশ রবিবার রাতে দুই ধর্ষককে গ্রেফতার করে। বর্তমানে জেলে রয়েছে দু'জন। প্রতীকী ছবি।


*জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাত ৮ টা নাগাদ বাড়ির কাছে একটি পাম্প থেকে জল আনতে গিয়েছিল ওই কিশোরী। তখনই মোটরবাইকে চেপে আচমকা দু'জন সেখানে উপস্থিত হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই কিশোরীর মুখ চেপে ধরে বাইকে বসিয়ে গ্রাম সংলগ্ন একটি পুকুরের পাশের কুঁড়েঘরে নিয়ে যায়। অভিযোগ, সেখানেই তাকে রাতভর গণধর্ষণ করে তাঁরা। প্রতীকী ছবি।


*কিশোরীর মা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ মেয়ে জল আনতে গিয়েছিল। তারপর নিখোঁজ হয়ে যায়। বহু খুঁজেও রাতে কোথাও পাওয়া যায়নি। এরপর ভোর ৫টা নাগাদ অচৈতন্য অবস্থায় পুকুরপারের ঘর থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। প্রতীকী ছবি।


*এ দিকে নিগৃহীতা ওই কিশোরী বর্তমানে গোরক্ষপুরের গোলার সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল না হওয়ায় এখনও তার মেডিক্যাল টেস্ট করা যায়নি। প্রতীকী ছবি।


*পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধর্ষকদের মধ্যে একজনকে চিনতে পেরেছিল কিশোরী। তবে আরেকজনকে সে চিনত না। কিশোরীর মায়ের দেওয়া বয়ানের ভিত্তিতে পুলিশ মূল অভিযুক্ত অর্জুন এবং তার শাকরেদ ছোটুকে গ্রেফতার করে। প্রতীকী ছবি।