৬ বছরের শিশু কন্যার সঙ্গে বলপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক যুবকের, রক্তাক্ত যোনি নিয়ে স্কুলে এল ছাত্রী!

Last Updated:
শিশু কন্যার ওপর চলত শরীরিক অত্যাচার
1/5
মানুষ নিজের মান ও হুঁশ নিয়ে মানুষ ৷ কিন্তু এই দুটি শব্দই এখন আর বেশিরভাগ মানুষের কাছেই গৃহীত হয় না বলে মনে হয় ৷ কারণ না হলে রোজই কেন একাধিক নক্কারজনক ঘটনা এভাবে শিরোনামে আসে ৷ হরিয়ানার চরখি দাদরি এলাকার স্কুলে বেশ কয়েকদিন ধরে আসছিল না এক ছাত্রী ৷ Photo- File
মানুষ নিজের মান ও হুঁশ নিয়ে মানুষ ৷ কিন্তু এই দুটি শব্দই এখন আর বেশিরভাগ মানুষের কাছেই গৃহীত হয় না বলে মনে হয় ৷ কারণ না হলে রোজই কেন একাধিক নক্কারজনক ঘটনা এভাবে শিরোনামে আসে ৷ হরিয়ানার চরখি দাদরি এলাকার স্কুলে বেশ কয়েকদিন ধরে আসছিল না এক ছাত্রী ৷ Photo- File
2/5
সপ্তাহ খানেক ধরে স্কুলে না আসায় মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করেন তাঁর স্কুল শিক্ষক ৷ তিনি কারণ জানতে চাওয়ায় কান্নায় ভেঙে পড়ে শিশুটি ৷ Photo- File
সপ্তাহ খানেক ধরে স্কুলে না আসায় মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করেন তাঁর স্কুল শিক্ষক ৷ তিনি কারণ জানতে চাওয়ায় কান্নায় ভেঙে পড়ে শিশুটি ৷ Photo- File
3/5
মেয়েটি জানায় সে বাড়িতে একা থাকলেই তাদের প্রতিবেশী দিল্লু নামের এক যুবক নিয়মিত তার বাড়িতে আসে ৷ এরপরেই শিশুটির ওপর চালায় পাশবিক অত্যাচার ৷ রেপ হয় ওই মেয়েটির সঙ্গে ! Photo- File
মেয়েটি জানায় সে বাড়িতে একা থাকলেই তাদের প্রতিবেশী দিল্লু নামের এক যুবক নিয়মিত তার বাড়িতে আসে ৷ এরপরেই শিশুটির ওপর চালায় পাশবিক অত্যাচার ৷ রেপ হয় ওই মেয়েটির সঙ্গে ! Photo- File
4/5
মেয়েটি জানায় মূত্রত্যাগের সময় তার রক্তও বেরোচ্ছে ৷ এই খবর জানার পরই শিক্ষক সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় থানায় ওই অভিযুক্ত যুবকের নামে এফআইআর দায়ের করেন ৷ এরপরেই আইপিসি-র বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের ওই যুবকের বিরুদ্ধে ৷ পকসো আইনেও মামলা রুজু হয়েছে ৷ Photo- File
মেয়েটি জানায় মূত্রত্যাগের সময় তার রক্তও বেরোচ্ছে ৷ এই খবর জানার পরই শিক্ষক সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় থানায় ওই অভিযুক্ত যুবকের নামে এফআইআর দায়ের করেন ৷ এরপরেই আইপিসি-র বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের ওই যুবকের বিরুদ্ধে ৷ পকসো আইনেও মামলা রুজু হয়েছে ৷ Photo- File
5/5
মেয়েটিকে শারীরিক পরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালেও ভর্তি করে স্কুল কর্তৃপক্ষ ৷ Photo- File
মেয়েটিকে শারীরিক পরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালেও ভর্তি করে স্কুল কর্তৃপক্ষ ৷ Photo- File